পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ΦΦΦ9 سیستمهای مردمی গোবিন তাই শুনি। ওর কি ভাল-মন কিছু বোধ জাছে, यां ७८क भखन्न नेि८ब्रटझ् ७ छांण-थTांबांण ८वांकांब्र मठ ठांहे করেছে ; জার দুই জালিস্ জামার ছেলের গায়ে হাত ভুলতে, এত বড় লাহল তোয় । ওমা ! কলিকালের বিচেরই এই।” ধমক খাইয়া সঙ্গে সঙ্গে গোবিন্দ পণ্ডিত নিজেকে সাম্‌লাইয়া লইলেন, এবং পরক্ষণেই হাঃ হাঃ করিয়া খানিকটা হাসিয়া মাসীকে পর্য্যস্ত স্তম্ভিত করিয়া কহিলেন, “তুমি কি খেপেছ মাসী,আমি যাব কি না আমার শিবনাথের গায়ে বেত মার্তে ? যাকে মায়ূব এই দেখনা তুমি দাড়িয়ে । ঐ বজাতের চামড়া যদি না তুলি ত আমার নাম গোবিন্দই नग्न ן" नौन-यांनौ बज्रास्त्र धूौ श्हेब्र कश्णिन, “७कि क्य বজাৎ, রে গোবিলা ! দেখেছিস না যেন একেবারে ভিজে বেড়াল, কিছুই জানে না । ওকি সহজে জবাব করবে ? এই এমনি ক’রে পেট ফুটো করে দিলে তবে বাক্যি বেরুবে।" বলিয়া হাতের কঞ্চিখানা দিয়া খোচ মারিতে গিয়া অত্যন্ত অকস্মাৎ কঞ্চিখানা ছাড়িয়া ফেলিয়া সঙ্গে সঙ্গে সভয়ে তিন চারি পা পিছাইয়া আসিলেন, রক্তবর্ণ মুখখানা মুহূর্তেই তার কালি-বর্ণ হইয়া গেল। কাদ কঁাদ গলায় কছিলেন, “সৰ্ব্বনাশ করলাম যে, গোবিন ! অবেলায় চাড়াল দুয়ে দিলাম যে, এখন এই রোগ দেহ নিয়ে যে জামায় ডুব দিয়ে মতে হবে তার কি ?” বলিয়া মাদী আর একবার কাদিবার উপক্রম করিলেন। একঘর ছেলে খিলখিল করিয়া হাসিয়া উঠিল। মাসীর নাতিটি ত আননো আটখানা হইয়া ফাটিয়া যাইবার মত অবস্থা। মালী বিরক্ত হইয়া কহিলেন, “নে গোবিন, আর দাড়িয়ে থাকিস নে, দে ওটাকে শাসন ক’রে বাপু, আমার আবার ডুবট দিতে যেতে হবে।" অকস্মাৎ আর-এক ভীষণ কাও হইয়া গেল। মালী ঠিক ভূতে-পাওয়া মাছুষের মত গোঙাইয়া হাত পা চুড়ির লাফাইতে লাগিলেন। গোবিন্দ মাসীর কাও দেখিয়া অবাক হইয়া চাহিয়া রহিলেন। পরক্ষণেই মাসী হাউ হাউ করিয়া কাদিয়া কছিলেন, “মেরে ফেলেছে গোবিদ, ডাকাত খুন করেছে আমায়।” ডাকাত কিন্তু এতক্ষণ ধরা পড়িবার বাহিরে গিয়াছিল। দূর হইতে দুই বৃদ্ধাঙ্গুষ্ট উচু করিয়া কহিল “কি কবি আমার কলাট । মিথ্যা ক’রে মার খাওয়ালে কেমন লাগে তাই দ্যাখ ডাইনি বুড়ি কোথাকার।” গোবিন পণ্ডিত তাহার ফৌজদিগকে ঢাল হকুম দিলেন,“নিয়ে জায় শিবের কাণ ধরে, কিন্তু কাণ ধরা ত দুয়ের কথা, তাহার ধারে যার কার সাধ্য। আসামী একখানা খানইট হাতে করিয়া প্রতিপক্ষকে আহবান করিল, “জায় দেখি এদিকে।” দ্বীনভারিণী মিনতি করিয়া কছিলেন, “আমার মাথা খাল ওদের ফিরতে বল, cग्रांबिन ! ७ छांकांठ कांग्क थून क'tब्र cफ्णरद । फूहे প্রবাসী-আষাঢ়, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড দেখে নিস আমি আজ ও দস্যিকে জ্যাস্ত পুতবো। দ্যাখ দেখি আমার অবস্থা বলিয়া গোবিশ্বকে তাহার পিঠের অবস্থাটা দেখাইলেন। বাস্তবিক মালীর নিজের সেই পল্পিত্যক্ত কঞ্চিখানা নিজের পিঠের উপর কাটিয়া বলিয়া গিয়াছে। তিনি পিঠে হাত বুলাইতে বুলাইতে নাতির কি হাড়ির शंण कब्रिtवन, नां कब्रिtरुन, ङाशहे दांब्र बांद्र ॐक्रांब्रर्ण করিতে করিতে বাড়ীর দিকে চলিয়া গেলেন, এবং তাহার নাতিটিও সঙ্গে সঙ্গে উধাও হইয়া গেল। পরদিন শিবুকে মার-ধর করা হইল। ঠাকুরমা নিজের পিঠের অবস্থাও দেখাইতে ক্ৰটি করিলেন না। ফলে শিবুর পিঠে তাহার বাপ পায়ের এক পাটি খড়ম ভাঙ্গিয়া খালি পায়ে চলিতে বাধ্য হইলেন, কিন্তু শিবুর যে বিশেষ কিছু হইল তাহা বোঝা গেল না। শিবু আবার যে সেই ধূলাঝাড়ার মত এত বড় দারুণ প্রহারটাকে মুহুর্তে বাড়িয়া ফেলিল। বৃদ্ধ ভাড়ার ঘরের সম্মুখের প্রাঙ্গণে বসিয়া কি যেন করিতেছিলেন, শিবু হেলিয়া ছলিয়া কাসিয়া তাহার সম্মুখে গিয়া হাজির হইল এবং তাহার মুখের উপর দুই বুদ্ধাঙ্গুষ্ট নাচাইয়া কহিল, “কি করতে পারলি আমার। শিবুর কলাও এতে হয় না ; এ আর কেউ নয় বাবা, এশিৰু শৰ্ম্ম কাউকে ভয় করে না, বুঝলি ? মানুষকে তেষ্টার জল দেব না, ওমূলি বললেই হ’ল, আজ থেকে কি করব জানিস? যাকে পাব, ডেকে এনে জল খাওয়াব। শৰ্ম্মারামের যে কথা সেই কাজ, হ্যা।” শৰ্ম্মারাম যখন এত বড় একটা শপথ করিয়া বসিল তখন দায়ে পড়িয়া ঠাকুরমাকেই নরম হইতে হইল। অনেক রকমে বুৰাইয়ামুৰাইয়া পরে মিনতি করিয়া কছিলেন “শিবু লক্ষ্মী মাণিক আমার! জুইত, আমার বোকী ছেলে নয় সবইত বুঝিল বাবা, বামুন কায়েতকে না হয় এনে জল দিস, কিন্তু চাড়াল আর আনিল নে বাবা, লোকে কথায় বলে চণ্ডাল, ওদের কি বিচের-আচারের জ্ঞানগম্য আছে ? ওরা কি আর আমাদের মত মানুষ রে, ওরা সব চওলি, ছোট লোক।” বাবা কিন্তু বুঝিবার কিছুমাত্র চেষ্টা করিল না, বরঞ্চ মুখ ভেঙচাইয়া একটা উন্ট প্রশ্ন করিয়া বলিল। कश्लि. *८कन ७ब्रां गांष्ट्रय नग्न ७नि ? क्लtण कि গা পচে যায় না কি ?” বুলিয়া ভাল ঠুকিয়া বৃদ্ধার সম্মুখে আসিয়া সোজা হইয়া দাড়াইল। সনাতন হিন্দু সমাজে ५ eयप्āब्र ठेखब्र अठाड cगांज, कांशंब्र७ अविनिष्ठ नांदे । সুতরাং বৃদ্ধাকে চিন্তা করিতে হইল না, কছিলেন, "ছুতে নেই, নেই তার আবার কি ! বামুনের ছেলের চাড়াল চাষার ছোৱা-ছিত খেলেই জাত থাকে না, ম’রে যায় তা জানিস।”