পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা] পক্ষান্তর ♥›ጥ जांशब्रनिजी ५कब्रकम उIांनं करब्रहछ्न। शर्डौन कूभूमङ्ग একনিষ্ঠত মনে মনে শ্রদ্ধা করে । ওরুদেব যখন না থাকেন সেই ফাকে এসে কুমুদের সঙ্গে একটু-আধটু সাক্ষাৎ করে যায়। বাড়ীর ভেতরে ঘেঁলে না। স্বরেশ নিত্য আসে। ওঘরে কুমুদের সঙ্গে তার পাগলামি নিয়ে তর্ক থেকে তুমল ঝগড়া করে রাগে গম্‌ গম্‌ করে । যখন ভেতরে আসে, হেমাঙ্গিনী তার ক্রুদ্ধ গাম্ভীর্ষ্যের গায়ে পরিমিত তরল রহস্তের হালকা হাওয়া লাগায়। চায়েতে খাবারে আপ্যায়ন করে অত্যন্ত বাজে গল্প ধাদে । হঠাৎ পিসিমা এসে একটা ভূমিকা মুরু করেন। হেমাঙ্গিনী ব্যস্ত হয়ে নিপুণতার সঙ্গে সেইখানেই সেটা চাপা দেয়। পিসিমা টের পান না। স্বরেশ বুঝতে পারে। এক সময়ে উঠে পড়ে বলে,-উঠি বৌঠান !

      • আসছে পচিশে স্বরমার মৃত্যুর তারিখ। বিশেষ করে বাৎসরিক প্রান্ধ হবে। গুরুদেব স্বয়ং পৌরহিত্য করবেন। সঙ্গে সঙ্গে সাত্ত্বিক রকমের একটা উৎসব ঘটার সঙ্গে সম্পন্ন হবে । তার আয়োজন চলছে। যতীনের সঙ্গে উৎসবের দিকটা নিয়ে একটা আলোচনা হয়েছিল। স্বরেশ তার কাছ থেকে খবর পেয়ে এসে কুমুদকে একান্ত মিনতি করে বললে,—দোহাই তোমার, এ পাগলামিটা আর কর’ না। তোমার কি বুদ্ধিশুদ্ধি

সব লোপ পেল ? কুমুদ বললে,-তুমি আমার সঙ্গে প্রস্তারণা করেছ ? কত ন বলেছিলে এর মাঝে তাকেই পাওয়া যাবে ? আর মাঝেটাঝে না। এর মাঝে তার আভাসও নেই। আমি তাকেই ফিরে পেতে চাই । এই বলে’ প্রথম প্রণয় এবং দাম্পত্য সম্বন্ধে গুরুদেবের উক্তির খানিকটে আবৃত্তি করলে। शाब्रन निर्रुीक झटश्च ब्रहेण । cय भांश्य ग्रंश्चौब्रडांटब এহেন প্ৰলাপ নিষ্ঠার সঙ্গে বলতে পারে, তাকে বলবার কি-ই বা থাকে ? 畿 রাগের সঙ্গে বললে,—তোমার প্রথম ভালবাসা cरँछ षांक, चयब्र cशक। किरु ७खणि छूभि बाग দাও । মেয়েটার বয়েস হয়েছে, লেখাপড়া শিখেছে, نهان --=bb বুদ্ধিগুদ্ধি আছে। তাকে এমন করে করে অপমান कब्र' नां । इब्रयाग्न शंण अकब्र ८वहेtन वॆांकट्फ़ ५ांक । किरू उ निरञ्च फे९गदप्लेषजदखtण चांद्र कब्र' ब। যতীন বলে,—যাক্ট বল স্বরেশ, এমন দেখা যায় না। কুমুদের প্রিন্সিপল আছে । লোকটা প্লেমের গোড় । স্বরেশ রাগে ফুলতে ফুলতেও হেসে বললে, "সত্যি এমন দেখা যায় না। ওরিজিন্তাল!” দ’তে দাত চেপে বললে-ননসেন্স। ওদিকে মৃত্যুপারের প্রণয়িনীর সঙ্গে মিলনের গুহ পথের সন্ধানে নিগূঢ় সাধন চলেছে। যাগযজ্ঞ মন্ত্রতন্ত্র সমস্ত বাড়ীর উপরে সেল মরণলোকের ছায় বিস্তার করেছে। বাড়ী যেন পাতালপুরী । বাতাস উঠেছে ভারি হয়ে । হেমাঙ্গিনীর নিঃশ্বাস নিতে যেন কষ্ট বোধ হয় । দ্ধিপ্রহরে চারিদিক ধৰ্পন স্তন্ধ হয়ে আসে, রাস্তায় রোদ প্রখর হয়ে ওঠে, লোকচলাচল কমে মাসে, সমস্ত সহর গুম্‌ মেয়ে রুদ্ধনিঃশ্বাসে আপন কাজে মগ্ন হয়ে যায়, হেমাঙ্গিনী বিছানায় পড়ে চোপ বুজে বিশ্রাম করে। হঠাৎ রুক্ষ শব্দে ঝাঝ বাঞ্জিয়ে বাসনঞ্জয়ালা ষ্টেকে ওঠে, —থালা ঘটি বাটি— । ক্লান্ত ঘোড়া শিথিল পায়ে থপথপ, করে দৌড়য় । সামনের বাড়ীর দেয়ালে বেধে রোদ যেন ফিনকি দিয়ে এসে পড়ে। হেমাঙ্গিনী আপন মনে বলে,—কি গরম ! बाङ्गौफ़ कि कैंiदी ! त्राग्नौब्रश्छन, cश्tणनिtणब्र কোলাহল কলরব কিছু নেই। এক বুড়ো পিসিমা । হঠাৎ তার মনে হয়, আগের বৌয়ের একটা ছেলে থাকৃত ! হেমাঙ্গিনী পাশ ফিরে শোয়। স্তব্ধ দ্বিপ্রহরের নানা রকম বিচিত্র শঙ্ক নিকট দূর হতে কানে আগে । মনটা অনেক দূর, অজানা পথঘাট, ন-দেখা সাগর পার হয়ে বিদেশী সহরের অচেনা পল্লীতে চেন মুখে উকি মেরে আসে। এক বচ্চর হল বিমলের চিঠি আসে না ।

চার বছর আগে পুরীর সমুদ্রতীরে এক সন্ধ্যায় সুধ্যাস্তের সৌন্দধ্যের আবেশ তখনও জলে জাকাশে লেগে রয়েছে, এমনি সময়ে বাতাস ওঠে ক্ষিপ্ত হয়ে । বালির কাপটে দৃষ্টি আচ্ছন্ন হয়ে যায়। নিজেকে সামলে