পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা । স্বর্ণমান

  • S)

তাহারা ফ্রান্সের বিপক্ষে দাড়াইতে না পারে। क्लांटकनग्न थांब्र cनeब्रांच्च चां★खि नांझे, किरू uहे कप्लांट्ब्र দিতে পারে যে, সন্ধি অনুসারে তাহার যে-সব দেশ হস্তগত হুষ্টয়াছে এবং যে কোন লাভ হইয়াছে, সে বিষয়ে ভবিষ্যতে ধারগ্রহণকারিগণ কোন প্রশ্ন উঠাইতে পারিবে না। যদি দেনদারের এইরূপ অঙ্গীকার-পত্ৰ লিখিয়া দিতে রাজী হয় তবে ফ্রান্স ধার দিতে আজই প্রস্তুত । বস্তুতঃ, অর্থনীতি এবং রাজনীতি এরূপ ভাবে মিশ্রিত যে, তাহাদের আরম্ভ এবং শেষ কোথায় তাহা বলা কঠিন। ব্যক্তিগত ইচ্ছার উপর নির্ভর করে, যদি কেহু ধার না দেয় তাহা হইলে তাহাকে সেরূপ করিতে কেহ বাধ্য করিতে পারে না । কিন্তু এই স্বার্থপরনীতি অবলম্বনের ফলে জগতের অর্থনৈতিক ব্যাপারে যে বিপ্লব উপস্থিত হইয়াছে বদি অবিলম্বে তাহার সমাধান না হয় তাহা হইলে শিল্প, বাণিজ্য এবং আমাদের সভ্যতার মূল ভিত্তির উপর এরূপ কুঠারাঘাত করা হইবে যে, তাহার ধাক্কা কেহ সামলাক্টতে পারিবে না । ইতিমধ্যেই জাৰ্ম্মানি এবং चहिम्नांtऊ श्रब्रांछकड चांब्रछ झझेब्राटछ । সছেরও একটা সীমা আছে, যতদিন আশা থাকে ততদিন বুক বাধিয়া লোক কাজ করিতে পারে। ভবিষ্যতে অবস্থার উন্নতি হুইবে ইহা ভাবিয়া বৰ্ত্তমানে অনেক ক্লেশ আমরা সহ করিয়া থাকি । কিন্তু যখন ধারণা क्रुर्ण श्ध cष डदिशरउ अरुकाब, बांशहे कबि ना .কেন আর কোন আশা নাট, তখন লোক মরিয়া श्हेब्रा फेt* ७बर कां७fकां७छाननूछ इहेब्रा चर्चान ঘটার। অনেকে মনে করেন যে, জাৰ্ম্মানির অবস্থা এইরূপ, সে সঙ্কের সীমায় পৌছিয়াছে, যদি তাহাকে আরও পিষিবার চেষ্টা করা হয় তাহা হইলে সে সোভিয়েটের দলে ভিড়িবে। জাৰ্ম্মানির অরাজকতা ইউরোপের সর্বত্র পরিব্যাপ্ত হইয়া পড়িবে, তখন ধনীদরিত্রের প্রভেদ খাকিবে না, আমাদের বর্তমান অর্থনীতির यूलभज ठूf इहेबा बाहेरब । इंश्ल७, जॉर्षानि ७ष९ আমেরিকায় বেকারের সংখ্যা দিন-দিন বুদ্ধি পাইতেছে, गय, थॉन, छूण, भाई गय विनिवहे जाणञ्च बरब बिकब्र সে যাহা হউক ধার দেওয়া-না-দেওয়া । হইতেছে, অথচ অর্থাভাবে অনেকে কিনিতে পারিতেছে না। বেকারের অন্ন জোটাইতে ইংলণ্ডের রাজকোষ শূন্য। ক্ষুধাৰ্ত্ত লোক বাধা নিষেধ মানে না, বিশেষতঃ তাহার রাজার জাত, অদৃষ্টের দোহাই দেওয়া তাঙ্কাদের অভ্যাস নাই । যদি ব্যবসা-বাণিজ্য আরও মন্দা হয়, যদি বেকারের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পার, যদি ক্ষুধার জালা আরও তীব্র হয় তবে ইহাদিগকে থামাইবে কে ? এই সমস্যা একের নয় সকলের । কাজেই প্রত্যেক দেশের চিন্তাশীল ব্যক্তিগণ এই অবস্থার পরিবর্তনের চেষ্টা করিতেছেন। সম্ভবতঃ শীঘ্রই এই প্রশ্নের সমাধানের জন্ত এক আস্তর্জাতিক বৈঠক বসিবে । আমরা পূর্বেই বলিয়াছি যে, শত বৎসরের অভিজ্ঞতা এবং ইংলণ্ডের আর্থিক অবস্থা স্বধৃঢ় ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত হওয়াতে লগুন জগতের অর্থকেন্দ্র হইয়াছিল। আন্ধান্ত দেশ হইতে যদিও প্রয়োজন-মত স্বর্ণ রপ্তানি করা যাইত তথাপি সমর-বিশেবে ঐ দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলি রপ্তানিতে বাধা দিত, শুধু ইংলও সব সময়ে সব অবস্থায় স্বর্ণের রপ্তানিতে কোন আট রাখে নাই, ইহার ফলে পৃথিবীর প্রত্যেক দেশই লওনে তাহাদের প্রভূত পরিমাণ অর্থ আমানত রাখিত । সেইজন্ত লওনের উপর লিখিত ছণ্ডি সকলের নিকটেই আদরণীয় ছিল। ইহা একদিকে যেমন ইংলণ্ডের ব্যবসা বাণিজ্যের পক্ষে বিশেষ স্থবিধাজনক ছিল, অঙ্ক পক্ষে কোনও কারণে ইংলণ্ডের উপর বিশ্বাস ভঙ্গ হইয়া হঠাৎ আমানতি টাকা উঠাইয়া লইলে বিপদের সম্ভাবনাও যথেষ্ট ছিল । কয়েক বৎসর হইতে ইংলণ্ডের আয় অপেক্ষা ব্যয় অধিক হইতেছিল। একে ত যুদ্ধের সময় কৃত ঋণের স্বদের বোঝা অত্যন্ত বাড়িয়াছে,তদুপরি ব্যবসা-বাণিজ্যের মন্দার জন্ম তাহাদের রপ্তানি দিন-দিন কমিতেছে । ইংলণ্ডের ঐশ্বধ্য ভtহার রপ্তানির উপরই প্রতিষ্ঠিত। রপ্তানি কমিয়া ধাওয়াতে বেঙ্কারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাইল, বাধ্য হইয়া গবর্ণমেন্টকে তাহামের সাহায্য করিতে इहेन । हेशव्र छछ करब्रब्र छांब्र चाब्र७ वृकि नाहेण, তাহাতে ইংলণ্ডের প্রভত অনেক জিনিষের পড়তা এত বেশী পড়িল যে, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সে আর