পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

38 প্রবাসী - অগ্রহায়ণ, ১৩৩৮ [e>* छांनं, २ग्न थ७ sterling become heavily depreciated, Indian prices would have to follow sterling prices to whatever heights the latter might soar, or, in the alternative, India would have to absorb some portion of such rise by raising her exchange. India has had the experience of both these alternatives and the evils resulting from these are fresh in her memory. We do not indeed regard the possibility of sterling again becoming divorced from gold likelihood. It is unlikely to happen except in a world-wide as of much practical catastrophe that would upset almost all Nevertheless there is here a danger to be guarded against, which There is undoubted disadvantage for India in dependence on the currency systems. is real, however remote. currency of a single country, however stable and firmly linked to gold. For these reasons, were the standard of India to be an exchange standard, it should undoubtedly be a gold standard, exchange standard.” উপরে উদ্ধত মন্তব্য হইতে ইহা স্পষ্টই প্রতীয়মান হয় যে, কারেন্সী কমিশন ভবিস্তুতে ভারতের মুদ্র স্টারলিং কিংবা স্বর্ণের সহিত বাধা হুইবে তাহ বিশদভাবে আলোচনা করিয়া এই সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছিলেন যে, मुनि कथनe चार्थ देनडिक दिध८दब्र शक्वन डेब्रलिप्éब्र गहिज्र वर्षब्र बक्न घूक्लिब बाब उाश श्रेष्ण आब्र८उद्र श्रृङ्ख्या ষ্টারলিঙের ঘাটুতি-বাড়তির উপর নির্ভর না করিয়া স্বর্ণের সহিত যুক্ত থাকিবে। কেন-না ষ্টারলিঙের সহিত चzáब्र दकन घूक्लिब cणरण उोशब्र यूना घछिबा थ८ङाक মালপত্রের মূল্য সেই অনুপাতে বাড়িবে, এবং যদি আমাদের মুদ্রা টারলিঙের সহিত যুক্ত থাকে তাহা হইলে এদেশেও জিনিষপত্রের মূল্য মহার্য হইৰে। সম্প্রতি exchange and not a sterling ইণ্ডিয়া জাপিলে স্তর হেনরি ষ্ট্রেকূল এবং গোল টেবিল 8बठ८कब्र क८ग्रकथन थडिनिशिब्र भरक्षा ८६ चाटलाक्रम হইয়াছিল তাহাতে সরকারী নীতির সপক্ষে যে-যুক্তি অবতারণা করা হইয়াছিল তাহা আমাদের নিকট স্বাষ্য বলিয়া মনে হয় না। স্তর হেনরী ষ্ট্রেক্স বলেন যে, ভারত তিন পন্থা অবলম্বন করিতে পারিত –(১) টাকার বিনিময়ের মূল্য স্বর্ণের সঙ্গে বাধিয়া দেওয়া, (২) টাকার বিনিময়ের মূল্য টারলিঙের সঙ্গে বাধিয়া দেওয়া, এবং (৩) কোন বন্ধনে আবদ্ধ না করিয়া টাকাকে নিজের মূল্যের উপর প্রতিষ্ঠা করা। তাহার বক্তব্য এই যে, যেহেতু বহুবর্ষব্যাপী শিল্পবাণিজ্যের মন্দার দরুণ আন্তর্জাতিক অবস্থা অত্যস্ত খারাপ হইয়াছে এবং যেহেতু ইংলগুর বিদেশে তাহা প্রাপ্য টাকা আদায় করিতে পারে নাই, অধিকন্তু তাহার দেয় টাকা দিতে গিয়া রাজকোষ প্রায় উজাড় করিয়া ফেলিয়াছে, সেই হেতু সে স্বর্ণমান পরিত্যাগ করিতে বাধ্য হইয়াছে । অতএব যে-স্থলে ধনী এবং শক্তিশালী ইংলণ্ডকেই এইরূপ করিতে হুইল সে-স্থলে ভারতের পক্ষে সেইরূপ করা অবশ্যম্ভাবী। যদি বল ইংলও ষ্টারলিঙের হার না বাধিয়াও বেশ চলিতে পারিল আর ভারতই বা কেন পারিবে না, তাহার উত্তরে তিনি বলেন যে, গ্রেট ব্রিটেন পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বড় মহাজন, দেশবিদেশে তাহার বিপুল অর্থ খাটিতেছে, বিদেশে তাহার প্রায় কোন ধার নাই । অন্তপক্ষে ভারতের টাকা বিদেশে খাটে না, আমরা দেনদার, ইংলণ্ডের নিকট প্রভূত পরিমাণে ঋণী। অর্থাৎ যদি টাক টারলিঙের সহিত যুক্ত না হয় তাহা হইলে ব্রিটিশ মহাজনদের লোকসান হইবার সম্ভাবনা । ভারতের ৰে অবস্থা তিনি বর্ণনা করিয়াছেন তাহ ১৯২৬ সালে যখন কারেক্ষী কমিশন বসিয়াছিল তখনও তাহাই ছিল, তবে কি বলিব যে, এই মোট কথাটা তাহাদের স্মরণ ছিল না ? আসল কথা এই যে, কারেন্সী কমিশনের উদ্দেশ্য এই ছিল যে, ভারত-সরকার স্বর্ণসম্পত্তি এত মজুত করিবেন যে ভবিষ্যতে যে-কোন অবস্থায় আমাদের মুত্র। च८4ब्र गटन बूङ थांकि८व । डाशहे इहेड, बनि नां নিজেদের স্থবিধার জন্ত গত কয় বৎসর যাবৎ এজচেঞ্জ