পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఉషిk* ജാpു. পিতার আদর্শ ও উপদেশে তিন পুত্র ও কন্যা স্ব স্ব জীবন গড়িয়া তুলিতেছিল। ইহারা সকলেই শিক্ষাদীক্ষা ও ধৰ্ম্মজ্ঞানে উত্তরোত্তর উন্নতিলাভ করিতে লাগিল। জ্যেষ্ঠ নিবৃত্তিনাথ সপ্তম বর্ষ বয়সেই নাসিকের निककैदखैौ जाषाकवद्ब्र ४भनौनाथ नाभक ७क गाधूब নিকট দীক্ষালাভ করিয়া যোগসাধন করিতে আরম্ভ করেন। জ্ঞানেশ্বর জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার নিকট দীক্ষা গ্রহণ করেন। পিতামাতার শোচনীয় মৃত্যুতে নিবৃত্তিনাথ উপনয়ন গ্রহণে অনিচ্ছাপ্রকাশ করিলেন—“আমি পবিত্রতাস্বরূপ, উপনয়নে আমার কি প্রয়োজন ?" জ্ঞানেশ্বর সমাজধৰ্ম্ম উল্লঙ্ঘন করিবার পক্ষপাতী ছিলেন না । তিনি উপনয়ন গ্রহণের চেষ্টা করিতে লাগিলেন, আলম্বীর ব্রাহ্মণেরা বলিল, তোমরা যদি পৈঠনে যাইয়। সেখান হইতে শুদ্ধিপত্ৰ লইতে পার তাহা হইলে আমরা তোমাদিগকে পুনরায় জাতিতে উঠাইব । পৈঠনের ব্রাহ্মণের প্রথমতঃ সন্মত হইল না। পরে জ্ঞানেশ্বরের चष्ट्रउि कउक७णि अड्रड क्रिव्राद्ध छैशएक चम्जोकिक শক্তিধর মনে করিয়া তাহাদের উপনয়নে সম্মতি দিল । প্রবাদ এই ষে, জ্ঞানেশ্বর যোগশক্তি-প্রভাবে একটি বৃষকে দিয়া বেদপাঠ করাইয়াছিলেন, এবং শ্রাদ্ধকালে পিতৃপুরুষগণকে মূৰ্ত্তিমান করিয়া সকলের প্রত্যক্ষীভূত করাইয়াছিলেন । বেদান্ত-চর্চা, কীৰ্ত্তন, পুরাণপাঠ ও ভজনাদিতে তাহাজের দিনগুলি কাটিয়া যাইতে লাগিল, জ্ঞানেশ্বরের গভীর ধর্শ্বাস্থরাগে অনেক লোক তাহার দিকে আকৃষ্ট হইয়া পড়িল, তিনি তাহাদের শিক্ষার জন্ত ‘নেভস" নামক স্থানে (জাহান্ধদনগর জিলার অন্তভুক্ত) “ডাবাৰ্থদীপিকা” নামে গীতার এক ব্যাখ্যা প্রণয়ন করেন, এই ব্যাখ্যাই “জ্ঞানেশ্বরী” নামে খ্যাতিলাভ করিয়াছে । জ্ঞানেশ্বর নেভসের মন্দিরে শ্রোতৃবর্গের সম্মুখে ভাবাবেশে গীতার दrांधn कब्रिञ्च बांहे८डन, च्षांब्र छैाठ्ठांब्र थिञ्च लिश সচ্চিদানন্দ তাহ লিপিবদ্ধ করিয়া রাখিতেন । এইভাবে গ্রন্থের উৎপত্তি হইয়াছিল, এই সময় ॐांशंब्र बब्बन भांब se । छांप्नश्वब्र ७हे &थेइषांब्रां चशब्रह जाच् कब्रिाप्झन, चङ्जनौव्र कविश्चब्र गश्ठि প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩৮ [ es* छां★, २ग्न थ७ দার্শনিকতার অপূৰ্ব্ব সমাবেশে “জ্ঞানেশ্বরী’ মহারাষ্ট্রীয় সাহিত্যে শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করিয়া আছে। মহাকবি দান্তে ইতালীয় ভাষার জন্ত যাহা করিয়াছিলেন জ্ঞানেশ্বর यॉब्राठी छांयाब्र छश्च ऊाश। कब्रिया जिब्राcछ्न। ब्रां*ाद्दछ মহোদয় বলেন, “মারাঠীতে যাহা কিছু শোভাসম্পদ ঐশ্বধ্য –এই সবই জ্ঞানেশ্বরের দান । মারাঠী ভাষার ভিতরে কতটুকু গভীরতা, কতটুকু তাৎপৰ্য্য নিহিত আছে উপলব্ধি করিতে হইলে জ্ঞানেশ্বরী পড়িতে হইবে।” "ভাৰাৰ্থদীপিকা’র পরে জ্ঞানেশ্বর ‘অমৃতাহুভব" নামে আর একখানি গ্রন্থ রচনা করেন। এই দুইখান গ্রন্থদ্বারা জ্ঞানেশ্বর সর্বজনপরিচিত হইয়া উঠিলেন । ইহা ব্যতীত তিনি কতকগুলি পদ ও অভঙ্গ রচনা করিয়াছিলেন । ইহার পর জ্ঞানেশ্বর মহারাষ্ট্রের ঘরে ঘরে ভক্তিধৰ্ম্ম প্রচারের জন্য এক ভক্ত বাহিনী গঠন করিতে প্রয়াসী । হইলেন। তাহার ভ্রাতৃগণ, ভগিনী, অনেক বন্ধু ও শিয্য এই দলে যোগদান করিল। স্বর্ণকার নরহরি, কুম্ভকার গোর, মালী সম্বৎ প্রভূতি র্তাহার শিষ্যত্ব গ্রহণ করিয়া ভক্তি সাধনার এত উচ্চস্তরে আরোহণ করিয়াছিলেন যে, মহারাষ্ট্রের গোড়া ব্রাহ্মণের পর্ষান্ত বিশেষ শ্রদ্ধার সহিত র্তাহাদের নামগ্রহণ করিয়া থাকেন। পঞ্চরপুরে জ্ঞানেশ্বর-পরিচালিত ভক্তবাহিনীর সহিত প্রভু বিঠোবার পরমভক্ত নামদেব আলিয়া সম্মিলিত হন। নামদেবের পিতা দরঙ্গীর কাজ করিতেন। নামদেব ও জ্ঞানেশ্বরের প্রচারের ফলে সমগ্র মহারাষ্ট্র দেশে এক অভূতপূৰ্ব্ব ভক্তির বন্ত বহিতে লাগিল। डौर्षबभ१-वाश्रृं८म८च खाप्नवब्र cष-गभग्न दाब्रानंनौषां८भ উপনীত হন সে সময় সেখানে মুদগলাচাৰ্য্য নামক এক সাধুপুরুষ এক বৃহং যজ্ঞের অনুষ্ঠান করিতেছিলেন। ঐ উপলক্ষে নানা স্থান হইতে বহু ব্রাহ্মণ সমবেত হইলেন । কাহাকে অগ্রপূজার সম্মান দেওয়া যায় এই লইয়া তুমুল তর্কবিতর্ক উপস্থিত হুইল । পরিশেষে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া গেল যে, একটি হস্তিনীর গুড়ে পুষ্পমাল্য জড়াইয়া দেওয়া হউক । হস্তিনী স্বেচ্ছায় বাহার গলায় মাল পরাইয়া দিবে তিনিই অগ্রপূজার যোগ্য ৰলিয়া दि८दक्लिड इहे८बन । हखिनौ छांटनष८ब्रब्र क¢éहे शै। भांज