পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] পরাইয়া দিল, স্বতরাং তিনিই এই সম্মানভাজন হইলেন । কাশীর বিশ্বেশ্বর তাহারই হাতে যজ্ঞের পুরোভাগ গ্রহণ করিলেন । ভৎপর জ্ঞানেশ্বর উত্তর-ভারতের সকল তীর্থ পৰ্য্যটন করিয়া মারবাড় হইয়া পঞ্চরপুরে উপস্থিত হইলেন। সেখানে ঐবিটুঠলের দর্শন লইয়া ভ্রাতা ভগ্নী সমেত আল-দীতে ফিরিয়া আসিলেন এবং মৃত্যু পধ্যস্ত আলন্দীতেই অবস্থান করিয়াছিলেন। তীর্থপধ্যটনে তাহাদের কত বৎসর লাগিয়াছিল তাহা ঠিক বলা যায় না, তবে অনুমান হয় তিন চারি বৎসর লাগিয়া থাকিবে । র্তাহারা কেহই বিবাহ করেন নাই । ভগবানের নাম কীৰ্ত্তন ও জীবসেবাষ্ট জীবনের একমাত্র কৰ্ত্তব্য বলিয়৷ গ্রহণ করিয়া লইয়াছিলেন । S LLLL AAAA SAAAAASA SAASAA AAASA SA AMS MSAAAAAA AAAA S জ্ঞানেশ্বরের সম্বন্ধে এই সময়ে একটি কিংবদন্তী প্রচলিত আছে। চজদেব নামে এক যোগসিদ্ধ পুরুব জ্ঞানেশ্বরের শক্তিপরীক্ষার জন্য এক ভীষণ ব্যান্ত্রে আরোহণ করিয়া তাহাকে সপের দ্বারা কষাঘাত করিতে করিতে আলন্দীতে আসিয়া উপস্থিত হুইলেন । জ্ঞানেশ্বরও র্তাহার দৈবশক্তিবলে এক প্রকাগু দেওয়ালে চড়িয়া তাহার সন্মুখীন হইলেন। চঙ্গদেব জ্ঞানেশ্বরের নিকট পরাজয়, স্বীকার করিরা তাহার শিষ্যত্ব গ্রহণ করিলেন । ১২৯৬ খৃষ্টাব্দের ২৫শে অক্টোবর, অর্থাৎ আলাউদ্দীনের দাক্ষিণাত্য আক্রমণের দুই বৎসর পরে, জ্ঞানেশ্বর দেহত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাহার বয়স হইয়াছিল মাত্র বাইশ বৎসর। র্তাহার দেহত্যাগের এক বৎসরের মধ্যেই ভগিনী ও ভ্রাতার মৃত্যুর কবলিত হন। প্রবাদ এই যে, জ্ঞানেশ্বর জীবিত সমাধি লইয়াছিলেন । ইন্দ্রায়ণী নদীর তীরে তিনি একটি গুহা তৈয়ার করেন। সেখানে কাৰ্ত্তিকী একাদশীতে অনেক সাধু মিলিয়া খুব ভঞ্জন কীৰ্ত্তন করেন। দ্বাণীতে পারণ হয়। এয়োদশীতে জ্ঞানেশ্বর তুলসীপত্র ও বিৰপত্রের আসন প্রস্তুত করিয়া সমাধিতে বসিবার জন্য প্রস্তুত হন। অম্লান্ত সাধুরা তাহার পদধূলি গ্রহণ করিলে পর তিনি সমাধিস্থান প্রদক্ষিণ করিয়া সব সাধুদের जम्नशवनिग्न य८षा ७शम्र डिछब्र «थ८ब* करब्रन । মধ্যযুগের ভারতীয় সাধক শ্ৰীজ্ঞানেশ্বর >ன் শ্ৰীনিবৃত্তিনাথ হাতে ধরিয়া তাহাকে আসনে বসাইলেন। শ্ৰীজ্ঞানেশ্বর চক্ষু নির্মীলিত করিয়া সমাধিস্থ হইলেন । ভক্তেরা বিশ্বাস করেন ঐজ্ঞানেশ্বরের সমাধি নিত্য, তাছার স্মৃত্তি সদ্যজাগ্রত এবং জনগণকে সভ্যমার্গে প্রবৃত্তি দিতে সতত সমর্থ । ( s ) আমরা শ্রীজ্ঞানেশ্বরের বহিৰ্জ্জীবনের ঘটনা-পরম্পর যতটুকু জানিতে পারিয়াছি তাহার উল্লেখ করিলাম। কিন্তু ॐाझॉन्न अशाङ्छौद८नघ्न क्लभबिकां*, अछब्र-ब्रां८छाब्र দ্বন্দ্রসংঘাতের কোনো বিবরণই পাওয়া যায় না । তাহার সহিত কতকগুলি অলৌকিক ঘটনার সংযোগ দেখা যায় ; তাহার দুই-একটা আমরা জীবন-কথায় যথাস্থলে বিবৃত করিয়াছি । যুক্তিবাদী সমালোচকের নিকট অতিপ্রাকৃত ঘটনার কোনো মূল্য নাই। কিন্তু আমাদের মনে হয়, এই কিশোর সাধক যে পঞ্চদশ বর্ষ বয়সে জ্ঞানেশ্বরীর মত অপুৰ্ব্ব গ্রন্থ রচনা করিয়াছিলেন ইহাই সৰ্ব্বাপেক্ষা অতিপ্রাকৃত ঘটনা। কিশোর জ্ঞানেশ্বর সাধনার দিব্য আলোকের দ্বারা সমগ্র মহারাষ্ট্রকে ছয় শতাব্দী যাবৎ উদ্ভাসিত করিয়া রাখিয়াছিলেন ; মহারাষ্ট্রের আস্তররাজ্য জয় করিয়া তাহাতে প্রভু বিঠোবার আসন প্রতিষ্ঠিত করিয়া দিয়াছেন । ऊँiझांग्रे गयञ्च श्झे८ङ **छब्रशूद्र धझाब्रांtड़ेब्र व्षशTायूखाcनब्र কেন্দ্ররূপে পরিণত হয়। ষে-সময় শাস্ত্রজ্ঞান শুধু পণ্ডিতদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, সে সময় শ্রজ্ঞানেশ্বর মাতৃভাষার ভিতর দিয়া বেদের গভীর সত্যসমূহ আপামরসাধারণের ভিতর ছড়াইয়া দেন। অদ্বৈতবাদী আচাধ্য শঙ্করের অল্পবৰ্ত্তী এবং স্বয়ং যোগসিদ্ধ হইয়াও তিনি সমাধির আনন্দকে উপেক্ষা করিয়া লোকহিতার্থ কৰ্ম্মস্রোতে গা ভাসাইয় দিয়াছিলেন। তিনি জ্ঞানবাদী হইলেও ভক্তি ও কর্মের প্রয়োজন অস্বীকার করেন নাই । তিনি যে ধৰ্ম্ম-আন্দোলন প্রবর্তন করেন রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা হেতু পরবর্তী দুই শতাব্দী যাবৎ উহার অগ্রগতি বাধাপ্রাপ্ত হক্টলেও একনাথের আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে ঐ আন্দোলন বিশেষ শক্তিলাভ করে এবং মহারাষ্ট্রের দূরতম প্রান্তেও উহার প্রভাব বিস্তৃত হইয় পড়ে। এই