সারনাথে নুতন বৌদ্ধবিহার প্রতিষ্ঠা শ্রীশিবনারায়ণ সেন ষে নিগৃঢ় সভ্য যুগ যুগ ধরিয়া আবদ্ধ ছিল মুষ্টিমেয় অধিকারীর মধ্যে সেই সত্যকে সাধারণের সমক্ষে প্রথম প্রকাশ করিলেন কে ? গৌতম বুদ্ধ । সেই শাক্যসিংহ বছরের পর বছর কঠোর তপস্ত করিয়া যখন বোধিক্রমতলে বুদ্ধত্ব লাভ করিলেন তখন ভিনি তাহার আবিষ্কৃত মহাসত্য “মজ ঝিম পাটপদ” প্রচার করিতে আসিলেন “ইসিপতনে”—আধুনিক যুগের সারনাথে । এখানে আসিয়া তিনি পাইলেন পাচজন আয়ুষ্মানকে যাহার প্রথম র্তাইার শিষ্যত্ব গ্রহণ করিলেন এবং তাহার প্রথম প্রচার শুনিলেন । এইস্থানেই তিনি প্রথম প্রচার করিলেন—“মধ্যমপথই শ্রেষ্ঠ পথ ।” এই স্থানেই তিনি সৰ্ব্বপ্রথমে তাহার ধৰ্ম্মচক্রে গতি” সংযোজনা করিলেন—যে গতি আজও অক্ষয়, অমর | এই আমেয় প্রমের বাৰ্ত্তা প্রচার করিতে শত শত যুবক, যুবতী, প্রৌঢ়, প্রৌঢ়া, বৃদ্ধ, বৃদ্ধ, সংসার-মোহ ত্যাগ করিয়া “পত্তচীবর’কে চিরসার্থী করিয়া জগতের বুকে ছড়াইয়া পড়িল। র্তfহাদের জয়যাত্রার পথে অনুপ্রেরণা লইয়া আসিল “ডথগিতের” সেই অমূল্য বাণী “চরখ ভিকৃখবে চারিকং বহুজনহিতায় বহুজনস্থধায় লোকাছুকম্পায় আত্মায় হিতায় মুখায় দেবমমুসসানাং । দেসেখ ভকখবে ধৰ্ম্মং আদি কয়াণং মঙ্গঝে কন্নাথং পরিয়োগান কল্লপিং সাখ থং সব্যঞঞং কেবলপরিপুঞ্জং পরিস্থদ্ধং রক্ষচরিয়ং পকাসেখ।” ( মহাভাগ্য বিনয় পিটক ) বৌদ্ধ ইতিহাসে "ইলিপতন মিগদায়” প্রসিদ্ধিলাভ রিয়াছে ছই কারণে। এই সেই স্থান ৰেখানে গৌতম দ্ধের পূর্বে “কসূলপ” বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন এবং ৗভম বুদ্ধ প্রথম উাহার ধর্মপ্রচার করিয়াছিলেন। আবার हे शॉन टेशनटनञ्च अकp डौर्षशन७ बर्फ़ । कांब्रम কাদশ তীর্থঙ্কর “অমরনাথ” এই স্থানেই নাকি তাহার ধর্ষরত্ব প্রাপ্ত হইয়াছিলেন । “ইসিপতন” ও “মিগদায়” g و ج ديسدج :C সম্বন্ধে নানা মুনির নানা মত। কেহ বলেন এইস্থান ঋষিদিগের পত্তন বা বাসস্থান ছিল । আবার কেহ বলেন, “পচ্চেকবুদ্ধ”দিগের শরীর পতিত হইয়াছিল বলিয়াই এই স্থানের নাম ঋষিপতন বা ইসিপতন ( পালি ) । সংস্কৃত ভাষায় লিখিত ‘মহাবান্ত" নামক বৌদ্ধগ্রন্থে আমরা দেখিতে পাই যে, একদা পাচ শত "পচ্চেকবুদ্ধ” ( অর্থাৎ যাহার অপরের সাহায্য না লইয়াই বুদ্ধত্ব প্রাপ্ত হন কিন্তু অপরকে বুদ্ধত্ব প্রাপ্তির সাহায্য করিতে অসমর্থ ) তাহীদের স্ব স্ব স্থান পরিত্যাগ করিয়া নিৰ্ব্বাণপ্রাপ্তির জন্তু আকাশমাগে উখিত হইলেন এবং নিৰ্ব্বাণপ্রাপ্তির পর তাহাদের দেহসমুদয় এই বনে পতিত হুইল বলিয়। এই স্থানের নাম ঋষিপতন বা ইসিপতন। ‘মৃগদাব” বা “মিগদায়” ( পালি ) এই সম্বন্ধে “সারঙ্গ মুগ জাতকে” যাহা লেখা আছে তাহ। সংক্ষেপে এই – গৌতমবুদ্ধ তাহার বোধিসত্ত্ব অবস্থায় বারাণসীর অদূরে সারঙ্গ নামধারী মৃগরাজ রূপে জন্মগ্রহণ করেন। সেই সময় কাশীনরেশ ব্ৰহ্মদত্ত প্রত্যহ স্বীয় আহারের জন্য হরিণ শিকার করিতে আসিয়া এই বনে অযথা মুগ নষ্ট করিতেন । ইহা দেখিয়া বোধিসত্ত্ব মূগরাজ রাজাকে বলিয়া পাঠাইলেন যে, অদ্য হইতে প্রত্যহ স্বেচ্ছায় একটি মৃগ স্থপকার সান্নিধ্যে আত্মবলি দিতে যাইবে । ইহাতে রাজা সম্মত হইলেন । একদিন কোন একটি গর্ভবতী মুগীর আত্মবলিদানের পালা উপস্থিত হইলে মৃগী মুগরাজের সম্মুখে এই আবেদন করিলেন যে, অদ্য আমি গেলে चयथा श्रांभांब्र शृंउंश् नखांम निधनत्थांशु इद्देtद । इंझ শুনিয়া বোধিসত্ত্ব স্বয়ং স্থপকার সমীপে আগত হইলে রাজা কারণ জিজ্ঞাসা করিয়া সমস্ত অবগত হইলে পর মৃগছিংসা পরিত্যাগ করিলেন এবং এই বন মৃগদিগকে चणहरव्य छब्रिब cबफ़ॉहेबांब्र बछ गांन कब्रिटलन । ८गरे
