পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] ( সারনাথ ), প্রাপ্তির ( কুশিনগর ) । এইরূপ নানা কারণে সারনাথ বৌদ্ধদিগের একটি প্রধান তীর্থস্থান । “পিয়বগ,গের" একটি গাথা হইতে জানা যায় যে "নন্দিয়” নামে কোন এক শ্রেষ্ঠ প্রথম এই স্থানে বিহার নির্মাণ করান। ইনি বুদ্ধের সমসাময়িক। তৎপরেই ৰোধ হয় আসিলেন মহারাজ ধৰ্ম্মাশোক ( আজমানিক খৃঃ পূঃ ২৫ • ) । স্বঙ্গ এবং কুষান রাজারাও আসিয়াছিলেন । সবাই র্যার র্যার চিঙ্গ রাখিয়া গিয়াছেন। খৃষ্টীয় চতুর্থ শতাব্দীতে ফা হীয়েন সারনাথে আসিয়া চারিটি বড় স্তুপ এবং ছটি বিছার দেখতে পাইয়ছিলেন । এই সময়ে গুপ্তরাজেরাও আসিয়াছিলেন । খৃষ্টীয় যষ্ঠ শতাব্দীতে শ্বেত হুনদের নূেত মিহিরঙ্কুল সারনাথের অনেক বিপত্তি সাধন করে । খৃষ্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে চৈনিক পরিব্রাজক হিউয়েন সাং সারনাথে প্রায় ৩০টি বিহার এবং ১৫ • • দেড় হাজার বৌদ্ধ ভিক্ষু দেখিতে পান। তাহারা সবাই “থেরবাদ" সম্প্রদায়ভুক্ত ছিলেন। আর দেখিয়াছিলেন প্রায় শতাধিক হিন্দু দেবদেবীর মন্দির । খৃষ্টীয় একাদশ শতাব্দীতে মহম্মদ ঘোরী এবং দ্বাদশ শতাব্দীতে কুতুবুদ্দীন আসিলেন এক ধ্বংসের খেলা খেলিতে। শুধু দুটি কি তিনটি শু,প ছাড়া তাহার সব ভাঙিয়া চুরমার করিয়া দিয়া গেলেন। মহম্মদ ঘোরীর পরে এবং কুতুবুদীনের কিছুদিন আগে দাক্ষিণাত্যের হিন্দু রাজা গোবিন্দচক্সের বৌদ্ধ রাণী কুমার দেবী "ধৰ্ম্মচক্রfজন বিহার" এবং একটি স্বরঙ্গ পথ নিৰ্ম্মাণ করান। ইহাই সারনাথের শেষ বৌদ্ধকীৰ্ত্তি। ১৭৯৪ খৃষ্টাব্ধে কাশী-নরেশ চেৎ সিংহের দেওয়ান জগৎ সিংহ, মহারাজ অশোক নিৰ্ম্মিত ধৰ্ম্মরাজিক ও পটি ধ্বংস করিয়া সেই মালমশলাদ্বারা "জগংগা" নিৰ্ম্মাণ করেন। এই স্তূপটি ধ্বংস করার সময় মন্ত্রব্যাস্থি পরিপূর্ণ একটি প্রস্তরাধার পাওয়া বায়। জগৎ সিংহ এই প্রস্তরাধারটি গঙ্গা বক্ষে নিক্ষেপ করেন। অনেকে ঐ জন্থিকে পবিত্র বুদ্ধ क्षाछु বলিয়া সন্দেহ করেন। এইরূপে ঐশ্বর্ধমদমত্ত কাওস্তানহীন নিৰ্ব্বোধদের অত্যাচারে সারনাথ স্মশানে পরিণত হয় ** कारण वृखिकाइड श्रेब श्रृंनब्रांब अवप्न नब्रिभङ চতুর্থ পরিনিৰ্ব্বাণ স্থান সারনাথে নুতন বৌদ্ধবিহার প্রতিষ্ঠা లిస్టిలి इब्र ७दर बछ°स-कलब्रब-भूषब्रिप्ठ इहेबl छेt* । cबोक ধৰ্ম্মও ক্রমে ক্রমে ভারত হইতে প্রায় নিৰ্ব্বাসনলাভ क८ब्र । ब्राषैौ कूशाब्रटणवैौग्न श्रब्र ५हेक्कनं ●ांग्र चहे শতাব্দী ধরিয়া সমস্তই কালের গর্ভে নিহিত থাকে । ১৮১৫ খৃষ্টাব্দে কর্ণেল মেকেঞ্জি, ১৮৩৪ খৃষ্টাবে স্যর বিহার-ভোরণের সম্মুখে মিছিল আলেক্জান্দার ক্যানিংহাম এবং তৎপরে মেজর কিটো ১৮৭৭ খৃষ্টাব্দে পর্যন্ত সারনাথে খননকাৰ্য্য করিয়া নানাবিধ মূৰ্ত্তি, বিহারের ভগ্নাবশেষ প্রভৃতির পুনরুদ্ধার করেন । তৎপরে ১৯০৪ খৃষ্টাব্দে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ নিয়মিতরূপে খননকায্য আরম্ভ করেন এবং প্রাপ্ত দ্রব্যসমূহের রক্ষণাবেক্ষণের জন্ত কৰ্ম্মচারী নিযুক্ত এবং একটি জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২২ খৃষ্টাব্দে হইতে সারনাথে পুনরায় অল্প অল্প জনসমাগম হইতে লাগিল । খননকাৰ্য্য আরম্ভ হইবার পরেই ইতিহাস-রসগ্রাহীর কেহ কেহ সারনাথের লুপ্ত গৌরব দেখিতে আসিতেন । বৌদ্ধস্মৃতি এবং অৰ্ব্বাচীনের ধ্বংসের চিহ্ন বক্ষে ধারণ করিয়া এখনও দণ্ডায়মান আছে,—(১) “চৌখণ্ডি শুপ”। অনেকের মতে এই স্থানেই প্রথমে পাচজন ভিক্ষুর সঙ্গে বুদ্ধদেবের সাক্ষাৎ হয় । ইহার নির্মাতার নাম এবং তারিখ ७थन७ खांना यांच्च नेि ॥ setन्छ जॉरण बांझ*ांश् चांकयब्र এই গুপের শীর্ষদেশে একটি অষ্টকোণাকার শুভ নির্বাণ করান। (২) “ধামেক অপ”—অনেকে বলেন এইস্থানেই বুদ্ধদেৰ বোধিসত্ত্ব মৈত্রেয়কে ভবিষ্যৎ বুদ্ধত্বের জাখাসবাণী