৪র্থ সংখ্যা ] সমাজের বর্তমান অবস্থা ও মহিলাদের কর্তব্য 8Ե-> তিনি পতির প্রতি প্রেমান্থরাগের বন্ধনে তার পরিচধ্যায় নিজেকে নিযুক্ত ক’রে দিতে পারেন তবে সেই সেবার তুলনা নেই স্বামীও তা হ’লে স্ত্রীকে কখনও কোনো রকম অসম্মান করতে সাহস করবে না । স্বামীর মৃত্যু হ’লে ংলা দেশের স্ত্রীর স্বামীর সম্পত্তি থেকে ষাবজ্জীবন ভরণপোষণ পাবার অধিকারিণী হন, কিন্তু ভারতের অল্প &ध८मह*न्न क्लौ८णब्र cन च्षशिकाब्रe cमझे । किरू यांeाजी স্ত্রীর ষে সামান্ত অধিকার আছে তাও তাদের পুত্রদের অনুগ্রহসাপেক্ষ, যদি পুত্রদের সঙ্গে তার সম্প্রীতি থাকে তবেই তিনি স্বচ্ছন্দে থাকৃতে পারেন, নতুবা তার কষ্টের অস্ত থাকে না ; আমাদের দেশে আগে একান্নবৰ্ত্তী পরিবার ছিল । এখন নানা কারণে সেই পরিবার বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। একান্নবৰ্ত্তী পরিবারের স্ত্রীলোকের ত কোনো অধিকারই ছিল না, এখন একান্নবৰ্ত্তী পরিবার ভেঙে গেলেও স্ত্রীলোকের অবস্থার বিশেষ কোনো পরিবর্তন ঘটে নি। আগে অপমান সহ ক’রে হোক বা লাঞ্চিতা হয়ে হোক তারা পরিবারে দাগীবৃত্তি করে দুবেল জুমুঠি খেভে পেতেন, কিন্তু এখন স্বামী নিঃস্ব অবস্থায় মারা গেলে তারা একেবারে অসহায় হয়ে পথে দfড়াতে বাধা হন । এই-সব ভেবে চিন্তে ফ্রান্সের আইনপ্রণেতের আইন করেছেন যে, বিবাহ হওয়া মাত্র স্ত্রী স্বামীর সম্পত্তির অৰ্দ্ধেকের মালিক অংশীদার হয়ে বান । এই নিয়মটি অভিশর সঙ্গত নিয়ম । যিনি পুরুষের অৰ্দ্ধাজিনী সহধৰ্ম্মিণী সহকর্শিণী, তার সেই পুরুবের সম্পত্তির ও আর্দ্ধাংশের মালিকানা স্বত্বে অধিকারিণী হওয়া সঙ্গত । আমাদের দেশের মহিলারা বদি আপনাদের অবস্থা হৃদয়ঙ্গম ক’রে দেশের আইন সংশোধনের জন্ত আন্দোলন করতে আরম্ভ করেন, তবে এই সমস্ত দাবি অধিককাল উপেক্ষিত হয়ে থাকৃতে পারবে না । স্ত্রীলোকদের সকল প্রকার দুর্গতির অবসান হয়ে যায় যদি তারা জার্থিক স্বাধীনতা অর্জন করতে পারেন। যদিও আমাদের শাস্ত্র বলেছেন—‘ন স্ত্রী স্বাতন্ত্ৰ্যম্ অর্হতি । আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন করতে হ’লে কেবল মাত্র পরের चटर्थब्र थश्चखांगिनौ इ८ञ्च चुष्कृमठ ७ चाउजा लांछ कब्रब এই ভেবে নিশ্চিভ ধাকৃলে চলবে না । পুরুষদের মতন ●ミー8 g ब्लौहलोक८णब्र७ च्यर्थ ऐं3°ाडक्लिटनब्र ८षाशाज्ड1 जाङ कब्रदृष्ठ হবে, এবং এই ৰোগাতার মূলে ষে বিদ্যাশিক্ষা তা বলাই বাহুল্য, শিশু ও স্ত্রীলোকদের বিচারক কবেন নারীগণ ; সমাজের শুচিত রক্ষার ভারও গ্রহণ করবেন মহিলা পুলিস। তবেষ্ট সমাজে শ্ৰী শান্তি শৃঙ্খল পূর্ণ প্রতিষ্ঠিত হ’তে পারবে । ो इप्बन वायौब्र গুtছণী সচিৰঃ সখী মিৰঃ थिब्रनिंशृ"ी बनविणte कडाiसिएषी । গৃহের অধিষ্ঠাত্রী লক্ষ্মী, সংশয়কালের মন্ত্রী, নশ্বকালের সর্থী ও বিপদের আশ্রয়, এবং ললিতকলায় প্রিয়শিয়ু । ५ ८६ कङ बफ़ नाग्निश् उो भङिजाब्रt ७कों किरुsा कब्रुटजड़े হৃদয়ঙ্গম করতে পারবেন। এর জন্ত তাদের প্রস্তুত হ’তে হবে, এই যোগ্যতা তাদের অর্জন করবার সাধন করতে হবে । এবং সেই সাধনার ফলে আমাদের সমাজে যে-সব গৃহলক্ষ্মীর আবির্ভাব হবে তারা হবেন মহর্ষি বাল্মীকির ধ্যানকল্পনার ভাবমূৰ্ত্তি, যাদের একজন প্রতিনিধির কথা রাজা দশরথের মুখ দিয়ে ঋষি বলিয়েছেন— যদ যদ। চ কৌশল্যা দাসৗৰচ চ সৰ্থীৰ চ। ভাৰ্য্যাৰদ্ৰ ভগিনীৰচ চ মাতৃবচ চোপতিষ্ঠতে ॥ উার কৌশল্যার মতন স্বামীর নিকটে একাধারে রমণীর সকল ভাবের সকল সম্পর্কের প্রতিমূৰ্ত্তি হবেন, দাসী সঙ্গী ভাধ্যা ভগিনী এবং মাতা । পূৰ্ব্বে স্ত্রীলোকদের মনে করা ষ্ট'ত দাস, অথবা ধারা একটু সঙ্গদয় তারা সম্মান দেখিয়ে বলতেন দেবী । কিন্তু আধুনিক মহিলারা বলছেন আমরা পুরুষের দাসীও নই, আমরা পুরুষের কাছে দেবী হয়ে থাকৃতেও চাই না, জামরা পুরুষের সহধৰ্ম্মিণী সহকর্শিণী কৃয়ে সমকক্ষতা লাভ করতে চাই। তারা আজ যে কথা বলছেন ঠিক সেই কথ। ভবিষ্যদদর্শী কবি রবীন্দ্রনাথ বহু কাল পূৰ্ব্বে তার স্টই চরিত্র চিত্রাজদাকে দিয়ে বলিয়েছিলেন— জামি চিত্রাঙ্গজ । gक्रमॆी नहि, बहि जात्रि जांबांछ1 ब्रब* ॥ পূজা করি রাখিৰে মাথায়, সেও আমি নই, অৱহেলা করি পূৰিয়। রাখিৰে निटह, cन७ जात्रि बहि । शक् िश्रृंitर्च ब्राथ
