পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুধম৷ ক্রীসীতা দেবী বিশাল প্রাসাদতুল্য বাড়ি, অন্তদিনে আত্মীয়-পরিজন माजशानैौव्र कजब्रत्व भूपब्रिङ इद्देब्र थाप्रु । चाछ किङ বাড়ি উৎকণ্ঠায় আশঙ্কায় যেন রুদ্ধশ্বাস হুইয়া আছে। অথচ লোকজনের ছুটাছুটি সমানে চলিতেছে, পরিবারের যে দু-চারজন মানুষ এধার ওধার ছড়াইয়া থাকিত, তাহারাও আজ আসিয়া জুটিয়াছে। আবহাওয়াটা কেমন যেন অদ্ভূত হুইয়া রহিয়াছে, খালি যে উদ্বেগ আশঙ্কাতেই বাতাস ভারি হইয়া উঠিয়াছে তাহা নয়, একটু যেন অtশ আগ্রহও তাহার মধ্যে মিশান রহিয়াছে । মুখুজ্জোগোষ্ঠী এদিককার ডাকসাইটে বড়মানুষের বংশ । ধন, জন, কুল, মান কিছুর অপ্রতুল নাই। তবে গং নাই এমন মানুষই জগতে পাওয়া অসম্ভব, স্বতরাং यडक्स्त्र ७को ठूक्ष्९ श्रबिदाइ, उाशब्र डिउन्न श्रृंख्७ অসংখ্য বাহির হইবে । তবে রূপায় না-কি সব দোষ.ক্রট চাপা পড়ে, ভাই মুখুজোবাড়ীর নিন্দটাও লোকে জোরগলায় প্রচার করে না । বড় জোর পাড়ার বউঝিরা নিজেদের ভিতর ফুসফাস্ করে, “গলায় দড়ি আমন টাকার, বড় বউটাকে দগ্ধে মারলে । এর চেয়ে আমরা শাক ভাত খাই সেও ভাল।” নরত নববিবাহিত কোনো বধু মধ্য রাৱে স্বামীকে জড়াইয়া ধরিয়া জিজ্ঞাসা করে, “হ্যা গা, পার তুমি আমাকে ঐ কাস্তি বাবুর বড় স্ত্রীর মত ভাসিয়ে দিতে ?” স্বামী রসিকতা করিয়া জিজ্ঞাসা করে “কেন ? অবস্থাটা কি অতখানি সঙ্গীনই হয়ে উঠেছে ?” বন্ধু মিথ্যা অভিমানন্তরে পাশ ফিরিয়া গুইয়া বলে, "যাঙ, সব তাতে খালি ফাজলামি।" কান্তিচন্দ্র বিংশতাব্দীর আদর্শ পুত্র ঐরামচন্দ্র। পিতৃআজ্ঞায় নিরপরাধিনী পত্নী তরঙ্গিণীকে ত্যাগ कब्रिघ्नां त्रांबांग्न दिबांझ् कब्रिघ्नां८छ्न । cन थांम्न क्रांश्न औis বছর আগের কথা, কিন্তু পাড়ার লোকে এখনও তাহা ভুলিতে পারে নাই। তাহার কারণ, বড়লোকের মেয়ে বড়মানুষের বউ হুইয়াও, তরঙ্গিণীর অহঙ্কার ছিল না । ছোট-বড় সকলের সঙ্গে সে হাসিমুখে কথা বলিত, শ্বশুরবাড়ির শাসন এড়াইয়াও গরীবদুঃখীকে অপ্রত্যাশিত রকম সাহায্য করিয়া বসিত। এই সকল নানা কারণেই এ বাড়িতে সকলে তাহাকে স্বনজরে দেখিত না । কিন্তু এ সকল দোষ উপেক্ষা করিয়াই মুখুজ্যে বাড়ীর বিরাট সংসারচক্র বনিয়াদিচালে ঘুরিয়া চলিয়াছিল, এবং তরঙ্গিণীর দিনও স্বথেদুঃখে একরকম কাটিয়া যাইতেছিল। বিবাহ হইয়াছিল তাহার বারে বৎসর বয়সে, কাস্তিচন্দ্রের প্রথম প্রথম বউয়ের প্রতি স্বনজরও ছিল। কিন্তু এত বড় বংশের ছেলে, তাও পিতার একমাত্র ছেলে, কতদিন আর স্ত্রীর অtচলে বাধা থাকিতে পারে ? কাজেই ক্রমে বাধন টিলা হইতে আরম্ভ করিল। তরঙ্গিণী হিন্দু পরিবারের আদর্শে পালিতা, প্রথমট সে সহিয়৷ ঘাইবার চেষ্টা করিল। কিন্তু চেষ্টা বিফল হইল, এবং স্বামী-স্ত্রীতে কলহুবিবাদ নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হুইয়া দাড়াইল । ঝগড়া করিয়া অবশ্য তরঙ্গিণীর বিশেব কোনো লাভ হইত না, তবু না বলিয়া সে থাকিতে পারিত না । দশ বারো বৎসর বউ আলিয়াছে, অথচ এখন পৰ্য্যম্ভ ছেলেমেয়ে কিছুই হইল না । হঠাৎ তরঙ্গিণীর এই বিষম ত্রুটিটা বড় বেশী করিয়া সকলের চোথে পড়িতে আরম্ভ করিল। আগেও যে মাঝে মাঝে কথাটা না উঠিত তাহা নয়, তবে কাস্তিচন্দ্র কথাটা হাসিয়া উড়াইয়। দিত বলিয়া, তাহার মা খুড়ীরাও ইহা লইয়া বেশী ঘাটঘাটি করিতেন না। শাশুড়ী বলিতেন, “এমন কি বেশী বয়স হয়েছে ? ছেলে হবার দিন ত পড়েই আছে।” কত মানুষের বেশী বয়সে সস্তান হইতে তাহারা দেখিয়াছেন, ऊाशांब्रहे णषा कई ७५न मछांच्च शांधिल कब्र श्हेष्ठ ।