পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] স্বাধীনতা রক্ষণ করা এবং দেশের আবালবৃদ্ধ সব নরনারীর ধন প্রাণ ইজৎ রক্ষণ করা। চীনের গবন্মেণ্ট যদি জাপানের বঙ্গতা স্বীকার করে, তাহা হইলে দেশের স্বাধীনতা থাকে না এবং অধিবাসীদের ধন প্রাণ ইজ্জৎ বিপন্ন হয় ; স্বতরাং চৈনিক গবন্মেন্টের কৰ্ত্তব্যপালনে ক্রাট হয় । চীনের গবন্মেণ্ট দেশের সব লোকের মত जद्देब्र দাসত্ব স্বীকার করিতে পারে, কিন্তু মত লইবার সময় কোথায় এবং উপায় ও হযোগই বা কি ? অবগু চীন ( বা আক্রান্ত অন্ত কোন দেশ ) আত্মরক্ষা ও স্বাধীনতারক্ষার জন্ত যুদ্ধ করিলেও তাহাতে পরাজিত হইয়া পরাধীনতা স্বীকার করিতে বাধ্য হইতে পারে। কিন্তু আগে হইতেই ভয়ে বা নৈরাপ্তে দাসত্ব স্বীকার করা অপেক্ষা ঐরুপ যুদ্ধ করা মনুষোচিত। শাস্তিবাদী কোন নেগুন বা রাষ্ট্রজাতি আক্রান্ত হইলে আততায়ীকে বলিতে পারে, “আমরা তোমাদিগকে প্রত্যাক্রমণ করিব না, কিন্তু তোমাদের বঙ্গতা স্বীকারও করিব না।” মৌখিক জবাবের পক্ষে ইহা বেশ। কিন্তু আক্রমণকারীরা যখন সম্পত্তি লুণ্ঠন, শিশু প্রভৃতির প্রাণবধ, নারীধর্ষণ প্রভৃতি ইতিহাসবর্ণিত দুষ্কৰ্ম্ম করিতে থাকিবে, শান্তিবাদীরা তখন আক্রান্ত শিশু ও নারীদের এবং আক্রমণকারীদের মধ্যে আপনাদের দেহ স্থাপন করিয়া কাৰ্যত আত্মবলিদান ছাড়া আর কি করিতে পারেন । ইহা এৰ ৰুি দিয়া খুব মহৎ দৃষ্টান্ত মনে হইতে পারে বটে। কিন্তু তাঁহাতে নারীরক্ষা, তিরক্ষা প্রভৃতি यश्बाब हुकांच् रुखैश कुण उ कब्र रहेक्षूं न ; cख्न-ना ঐরূপ ক্রিপ্রকৃতি প্রাক্রমণকারীদের হৃদয়ের হইবে বলিয়া মনে হয় না এবং “সভা" জগৎও ীি কিছু করেন ও বড়-জোর বাহৰা দিবেন। আমরা শাভিৰাঁদের পক্ষপাতী, বিক্রপ করা আমাদের অনভিপ্রেত। যাহা লিখিতেছি, কর্তব্যনির্ণয়ে অসামর্থ্য बश्वउद्दे जिथिटउश् ि। আর একটা কথা মনে হইতেছে। ঐক্ষপ আত্মবলিদানে আক্রমণকারীরা হয়ত তখন তখন হত্য, লুন্ঠন, बांब्रोक्ष्ब्रन हऐदङ निबूड एहे८ण७, चांकांख'cनन? जषण कब्रिटङ झांग्निट्व ना ? •ठांश •ब्रनषांनख हऐ८ब ७ष९ বিবিধ প্রসঙ্গ—ভারতবর্ষের ভবিষ্যৎ ԵԵած পরাধীনতার আনুষঙ্গিক সব ব্যাপার সেই দেশে ঘটিচত থাকিবে। তাহা ঘটিতে দেওয়া কি চীনদেশের ( বা অঙ্ক আক্রান্ত দেশের ) পক্ষে মনুষোচিত হইবে ? ভারতবর্ষের ভবিষ্ণুৎ त्रांशद्रा कोई (७द९ ३५ब्रछानब्र भाषा बैंांशग्नां प्रशंaथां५ র্তাহারাও চান ), যে, ভারতবর্ষে পূর্ণস্বরাজ স্থাপিত হয়। কিন্তু চীনের অবস্থা দেখিয়া মনে হইতেছে, আত্মরক্ষার জন্ত যুদ্ধ না-করিয়াও প্রত্যেক দেশ যখন স্বাধীন থাকিতে পারিবে, পৃথিবীর সভ্যতার সে-যুগ আসিতে দেরি আছে। ভারতবর্ষ কি সেই যুগে পূর্ণস্বরাজ পাইবে ? না, তাহার পূৰ্ব্বে পাইবে ? পূৰ্ব্বে হইলে ভারতবর্ষের আত্মরক্ষার উপায় কি হইবে ? ইহা কেহ যেন বাজে প্রশ্ন মনে না করেন। জাপান চীনের প্রভু হইতে পারিলে, তাহার যুদ্ধের আয়োজন করিবার ক্ষমতা খুব বাড়িয়া যাইবে। তখন সে কেন যে ভারতবর্ষের প্রতি লুদ্ধ দৃষ্টিপাত করিবে না, জানি না। চীন কর্তৃক জাপানী জিনিষের বয়কট যুদ্ধের একটা প্রধান কারণ। ঐ বয়কটে এ পর্য্যন্ত জাপানের ৫০০ কোটি টাকা ক্ষতি হইয়াছে শুনা যায়। ভারতবর্ষের স্থতা ও কাপড়ের শিল্প রক্ষার জন্য ভারতবধকে জাপানী জিনিষ রঞ্জন করিতে হইবে। স্বতরাং ভারতবর্ষের উপর জাপানের ক্রোধের কারণ ত যে-কোন সময়ে হইতে পারে। উত্তর এবং উত্তর-পশ্চিম হইতেও বিপদের আশঙ্কা আছে। আমরা যুদ্ধ করা—আত্মরক্ষার জন্তও যুদ্ধ করা—ধতই নাপচ্ছদ করি-না কেন, উহা অনিবাৰ্য্য হইতে পারে।' অথচ ভারতীয় সৈন্যদলে ইণ্ডিয়ানাইজেশুন অর্থাৎ সৰ অফিসারের পদে ভারতীয় নিয়োগের যে বন্দোবস্ত इहेबां८छ् ७ इहे८ङ८छ्, डांश cयांtछैहे शरथडे मरश् ॥ ७द९ সমুদয় শক্তসমর্থ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষকে স্বেচ্ছাসৈনিকের শিক্ষা नेिब्रा वृश्९ ५कफै च्यटैदङनिक cनोब्र ६नछनज (Citizen Army) প্রস্তুত করিবার চেষ্টাং হইতেছে না। এ বিষয়ে সৰ্ব্বসাধারণের এবং নেতৃবর্গের মনোযোগ প্রার্থনীয়। কয়েক পৃষ্ঠা পরে মুত্রিত দেরাদুনের সামরিক কলেজ