পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা 1, দেশবিদেশের কথা-বাংলা లిలీ .হয়। সরে জিটে এবং পুপূির্ণসাৰে ই সূক্ষ পালন। ॐोशीप्ताङ्ग श्रृट् शनौ जटिङ्ग यूहांशैललि७ प्रतीच्छ्ल ७भशिष्ठ श्रैषां ভ্ৰমিকগির্কে শাভ করিত্বে চেষ্টা করেন। অল্পকাল পরে অধিকাংশ শ্রমিক ঘটনাস্থল পরিত্যাগ করে । সামান্ত কয়েক শত লোক তাহাজের প্রাপ্য টাকা না লইয়া সে স্থান পরিত্যাগ করিতে অস্বীকার করার পুলিশ তাহাদিগকে জোর করিয়া বাছির কৱিৰায় প্রস্থ তাহাদিগের দিকে অগ্রসর হয় । প্রকাশ ষে শ্রমিকের ইহাতে উত্তেজিত হইয়। তাছাদিগকে লক্ষ্য করিয়া কয়েকটি ইট প্লাটকেল নিক্ষেপ করে। এই কারণে সম্বরের ম্যাজিষ্ট্রেট এই নিরস্ত্র শ্রমিকদের উপর গুলি চালাইত্ত্বে জাদেশ প্রদান করেন। ফলে ৪ জন শ্রমিক পুলিশের গুলিতে প্রাগ্রত্যাগ করে ও প্রায় ১•• শত শ্রমিক আহত হয় । স্থানীয় কংগ্রেস কমিটির কৰ্ম্মীরা ও মিউনিসিপ্যন্সিটি হতাহত শ্রমিকদিগকে যথাসাধ্য সাহায্য দান করিয়াছেন ও করিতেছেন । પ્રમાં • নিরন্ত ভারতবাসীদিগের উপর পুলিশের গুলি বর্ষণের দৃষ্টান্ত ইহাই প্রথম নহে । কয়েক বৎসর পূৰ্ব্বে কালীঘাটে ট্রাম ডিপোর নিকটেও এইরূপ গুলি বর্ষণ হয় । ১৯২১ খৃষ্টাব্দে মাদ্রাজের কুম্ভকোপমে, বোম্বাইএ সালেগাঁওয়ে ও নাগপুরের নিরস্ত্র জনতার উপর পুলিশ কর্তৃক গুলি বর্ধিত হইয়াছিল। সুতরাং কানপুরের ঘটনার বিস্মিত বা আশ্চৰ্য্য इश्वांङ्ग किछूझे नई । - প্রভাত"সাল্লাল বাংলা . বাংলার রোগ-– বাঙ্গালীয় ইস্পাতালের খবর।-বাঙ্গলদেশের ইস্পাতাল এবঃ ডিপেগাস্ট্রিসমূহের ১৯২০, ১৯২১ এবং ১৯২২ সালের ত্রৈবার্ষিক রিপোর্ট, বাহির হইয়াছে। এই রিপোর্টে অনেক জ্ঞাতব্য বিষয় আছে। বাঙ্গাল ম্যালেরিয়া-প্ৰপীড়িত প্রদেশে। এই রিপোর্টে দেখা যায়, ঐ তিন বৎসর বাঙ্গাল দেশের ইস্পাতাল এবং ডিসূপেঙ্গারিগুলিতে ধত রোগী-চিকিৎ* সিত হইয়াছে, তাহার তিনভাগের একভাগেই ম্যালেরিয়ার রোগী । ১৯২১ সালে ইস্পাতাল এবং ডিসপেন্সারিগুলিতে ১,২৭,••• লোক চিকিৎসিত হয়, ১৯২১ সালে হয় ২.৩৫ - ৩৬৭ জঙ্গ এবং ১৯৪র্থ সালে ১৯৮৮. ৫৭৭ জন রোগী চিকিৎসিত হইয়াছিল। অবশ্ব নিজের বাষ্ট্ৰীজ্ঞে যে-সব রোগী চিকিৎসিত হয় তাহদের সংখ্যাও ইহার অপেক্ষ বেশী ছাড়া কম মহে জাবার কতকজন হয় ত চিকিৎসার হুবিধা লাভই করিতে পারে না, ভগবানকে ভরসা করিয়া থাকিয়া দিন কাটায়। এইসমস্ত বিষয় বিবেচনা করিলে ম্যালেরিয়া বাঙ্গালার যে কি সৰ্ব্বনাশ করিতে বসিয়াছে, কিছু উপলব্ধি করা যায়। বুৰা যায় চিকিৎসার অভাব বাঙ্গালার এখনও কত বেশী। রিপোর্ট প্রকাশ ঐ তিন বৎসরে বঙ্গালী দেশের ইস্পাতাল এবং ডিস্পলুরির সংখ্যা ৯৪টি বাড়িয়ছিল-৭৬৫ হইতে ৮৪৯টি হইয়াছিল। রিপোর্টে বাঙ্গাল সৰ্বকারের সার্জন জেনারেল বলিয়াছেন,—ডিসূপেলারির বৃদ্ধির হার যদি এই ভাবে চলে অর্থাৎ বৎসরে ৩১টি করিয়া ডিস্পেঙ্গারি বৃদ্ধি পায়, ভাল হইলে আর ৭ বৎসরের মধ্যে ৰাঙ্গাল দেশের লোকদের চিকিৎসার অভাব দূর হইবে। ভাৰta আশা সার্থক ক্ষউক, জামরা এই কামনা করি। * - । --जग्विलनौ - ^ * w . » কলেরা ও বসন্ত ।ه বঙ্গে ১৯৭২ সালে কলের ঔ বসন্ত রোগে মোট ৫১,৭১২ জন মার निद्रांtइं; ऐईब्रि भूर्वि द९गtद्र (sई कूर्द्द cब्रांtर्ण cभाँके v०,48१ छन जांब्र , পড়িয়াছিল। পড়িআছিল। ১৯২২ সালে বা রোগ স্বয়া-সং অনেক ক্ষম—এই বৎসরে ঐ রোগে ৭,৮৬৪ জন মণ্ডিয়াছে, কিন্তু ১৯২১ সালে وی به دو ১৯২৩ সালে ৩৬,১৯১ জন এবং ১৯১৯ সালে ৩৭,১১১ জন ৰসঙ্ক রোগে यान शंबारेब्रॉश्णि । बप्त्रद्र नर्कज अरेवठनिक क्लिक cश७ब्रांब्र वादश প্রবর্তিত হইয়াছে, কিন্তু জেলা-বোর্ড প্রভৃতি অর্থাভাবে বেতনভুক্ত টিকপ্রদানকাৰী লোক পৰ্যাপ্ত পরিমাণে নিযুক্ত করিতে পারিড়েছেন না। ম্যালেীিয়া । : बद्दछ s*२२ मांtण भारtजब्रिग्नां दरब cमाँ* १४4, २७v छनcणांक बांब्रां विब्रांप्इ ५ ईशद्र नूकई वरनद्र ०,०१०,७४v छम cजॉक माॉरणद्विब्राब्र भांब्र বঙ্গের প্রতি জেলাতেই ম্যালেরিয়ার মৃত্যুর সংখ্যা কমিয়াছে বটে, কিন্তু ম্যালেরিয়ার ভূগিতেছে এমন রোকের সংখ্যা কমে নাই, অপিচ বাড়িয়াছে। সেইজস্থ স্বাস্থ্য-বিভাগের মন্ত্রী জেলাবোর্ড, প্রভৃতিকে ম্যালেরিয়া ও কালাজ্বরের প্রতিকার উদ্দেশ্নে জনহিতকর প্রতিষ্ঠানসমূহের সাহায্য গ্রহণ করিবার জন্ম অনুরোধ করিয়াছেন। কালাজ্বর। . কালাজ্বর সম্বন্ধে এ পর্য্যস্তু ১৩টি জেলায় পরীক্ষা করা হইয়াছে এবং দেখু গিছে, বৰ্ত্তমানে যতগুলি গ্রামে পরীক্ষ হইয়াছে তন্মধ্যে শতকরা ২৩টি গ্রামে কালাজ্বর বিদ্যমান। এই তদন্তের ফলে পল্লীগ্রামের প্রায়, জুিন শত চিকিৎসককে কালাজ্বরের চিকিৎসা সম্বন্ধে শিক্ষা দেওয়া হইয়াছে। এক্ষণে বঙ্গের ইস্পাতালসমূহে কালাজ্বরাষ্ট রোগীর সংখ্যা ক্রমশঃই বাড়িতেছে । ১৯১৯ সালে ৪,৩•• জয় কালাখরগ্রন্থ রোগী ইস্পাতালে ভৰ্ত্তি হইয়াছিল, কিন্তু আলোচ্য ১৯২২ সালে ১৮,••• রোগী ভৰ্ত্তি হইয়াছে। ... . (नांबक) —এডুকেশন গেজেট যৌথ সমিতি— * যৌথ সমিতিসমূহের বাৰিক বিপোর্ট, সমালোচনায় গৰুমেন্ট, যে মন্তব্য লিপিবদ্ধ করিয়াছেন তাহাতে প্রকাশ ১৯২৩ খুজের ৩০শে জুন যে বৎসর শেষ হইয়াছে তাহাতে সৰ্ব্বঞ্জকার সমিতির সংখ্যা ৬৯৭৯ হতে ৭৮২২ অর্থাৎ শতকর। ১৭১ বৃদ্ধি পাইয়াছে। সমিতির মূলধনও তিনকোটি ৩৩ লক্ষে ড়াইয়াছে। কুসীদজীবী কর্তৃক উৎপীড়িত কৃষক-সমাজকে ঋণ-জলি হইতে মুক্ত করিয়া মিতব্যয়িত শিক্ষ জিঙ্কর একসূত্র উপায় দেশে সমবার ঋণদান সমিতির বহুল বিস্তার। ৰাষ্ট্ৰশে সাৰায় শিক্তিসমূহের শতকর। নব্বইটি ঋণদানের জন্তই প্রতিষ্ঠিত। থষ্ট বৎসরে এগুণ । বিস্তার আশাপ্রদ। সমবায় কৃষি সমিতির সংখ্যা এক বৎসরে চারি হইতে সাতে উঠিয়াছে মাত্র। ईश गप्लांक्बनक बनिव अर्द{{ऋ*१, s সহিত আমরা একমত হইতে পারিলাম না । কৃষিই দেশের প্রধান : अदलचन । कूनि-म→प्र्क मभबांग्र-नौठि अवजषन नां कब्रिरण शृङ्खला' বৈজ্ঞানিক কৃষি-প্রণালী দেশে প্রচলিত করা দুরূহ হইবে। পদাৰে । মিটার ক্যালভার্ট যে কৃষিসমাজ-নীতি অবলম্বন করিল খেদিলা লাভ করিয়াছেন বঙ্গদেশে তাহ প্রবর্তনের কষ্ট কৰা কৰ্ত্তৰu: · - --८मांश्चौ পুলিশ পোষণের খরচ-- বাজাল প্রদেশের ১৯২২এর পুলিশ-কাৰ্য্যবিবরণী সম্ভ প্রকাশিত হইয়াছে। ইনস্পেক্টর জেনারেল হাইড, সাহেব ঘে-ঙাৰে এই রিপোর্ট, সম্পাদন করিয়াছেন, তাহ সত্যই কৌতুকাবহ। পুলিশের এই ভূ गrश्य चर्षीडांrर बङ्ग औलनाई कॅब्रिाइन्; cकांनबकत्र छैद्राएँ তিনি করিতে পারেন নাই, কারণ রাজ-সরকার হইতে রজতখও নাছি । ८ठषन cक्षप्ल महॆ i इझिन श्रृे । - - -