পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ গেল যে, পথে কোন বন্ধুর সঙ্গে দেখা হলেই এখন প্রশ্ন, কি হে, মাগারেট ওয়েব ওরফে মানের দেখা পেলে ? একদিন স্কটল্যাও ইয়ার্ড থেকে এক লোক এসে হাজির, র্তাকে সব কথা খুলে বললুম, দু-তিন দিন ইয়ার্ডের ডিটেকটিভ আপিলে হাটাইটি করলুম, তারা কোন সন্ধান দিতে পারলে না। প্রতি সপ্তাহে হেত্ব নয়মানকে চিঠি লিখতুম, সন্ধান छणद्दछ, तौञ्जरें cथेॉछ भांeब्रां शारद । किरू डिन यांन কেটে গেল, কোথাও কোন খোজ পাওয়া গেল না । শরৎকাল শেষ হয়ে শীতকাল এল । সকালে ব্রেকফাই থেয়ে ড্রয়িংক্রমে আগুনের পাশে ব’লে কলেজপাঠ্য একখানি পুস্তক পড়বার চেষ্টা করছি, মেভ এসে একখানি চিঠি দিয়ে গেল। খুলে দেখি ফ্রাউ নয়মানের চিঠি, লিখেছেন,-মার্গারেটের সন্ধান ত এতদিনেও পাওয়া গেল না, এদিকে মার্গারেটের কথা ভেবে ভেৰে আমার স্বামীর -স্বাস্থ্য ভেঙ্গে গেছে ; তিনি কিছুই খেতে চান না, বলেন, মার্গারেট হয় ত কোথাও না খেতে পেয়ে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তার বি-পিতা তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে, হয়ত লণ্ডনের কোন স্নামে সে অসহায়া । তার সকল জামোদপ্রমোদ রঙ্গ চলে গেছে, তা ছাড়া এখন ভ্রমণকারীদের দলও বড় আসে না। অামার স্বামী সারাক্ষণ বিমৰ্ষভাবে বসে ভাবেন ও মদ খান, এরকম ক’রে কিছুদিন গেলে, মার্গারেটের দেখা না পেলে, তার মস্তিষ্কের বিকৃতি হবে। এদিকে কিছু দেখেন শোনেন না বলে হোটেল চালান দায় । চিঠিটা পড়ে মন বড় খারাপ হ’ল ; নভেম্বরের লণ্ডনের কালো আকাশ আরও কালো বিষন্নতাময় মনে হ’ল, যেন রাতে ও প্রভাতে কোন তফাৎ নেই। কি করা যার ভাবছি, দ্বারে সজোরে করাঘাত হল। -काम इँन्। —স্বালে৷ টে, গুডমৰ্ণিং ! —হালো মেরী ! সকালে যে, মভ-রঙের ফ্রকটিতে তোমায় বেশ স্বম্বর দেখাচ্ছে, এ সবুজ ফেন্টের টুপি কৰে কেন হল ? তার সঙ্গে কালে ভেলভেটের রিবন, ৫ৰশ মানিয়েছে। হোটেলওয়ালা 342 -चांशाश्च सिन्थाणां श्ङ्ग, चबहुषि चयित्वा ७न्द्रगंच.छ. इ८झश् ि। —সত্যি । মেরী মেকলে ছিল সতীশ ঘোষের প্রেমিকা। মেরী बलङ गाउँौ° उांब्र क्बिंizग, जांब्र गठौ* बनष्ठ ८भद्रौ তার বান্ধবী মাত্র। তাদের মান-অভিমানের জনেপ্ৰ ঝগড়া আমাকে মিটমাট ক’রে দিতে হয়েছে । —শোন, আজ পার্ক রেস্তোরাতে আমাদের এন্‌গেজমেন্ট-উৎসৰ উপলক্ষ্যে একটা ভিনারেট করতে হবে, তার সব ব্যবস্থা করা তোমার ওপর, সতীশকে দিয়ে ওসব হবে না—কিন্তু তোমায় কেমন বিমর্ষ দেখাচ্ছে, তুমি তোমার সেই এটার্নাল মার্গারেটের কথাই ভাৰছ নিশ্চয়—ভুলে যাও তাকে, তোমার মত ছেলেকে ষে এমন ক’রে ফেলে বের্তে পারে । —মেরী, ব্যাপারটা তোমরা জান না, শোন । মেরীকে সব কথা খুলে বললুম, ফ্রাউ নম্বমানের চিঠিখানাও দেখালুম। সে বিষন্ন হয়ে উঠল, চিঠি পড়ে তার চোখে জল এল । শৈশবে সে মাতৃহারা, পিতার আছরে আবদারে মেয়ে ছিল, এক বৎসর হ’ল তার পিতা मॉब्लl c*j८छ्न ! মেরী বললে, আচ্ছা, মার্গারেটের ফটো তোমার কাছে च्यारह ? নয়মান যে ফটোখানি দিয়েছিলেন, সৰ্ব্বদা সেটি পকেটেই থাকত, মেরীকে দিলুম। ফটোটি কিছুক্ষণ চুপ করে দেখে মেরী বলে, দেখ, আশ্চর্ধ্য আমার মুখ চোখের সঙ্গে মার্গারেটের অনেক মিল, নয় ? মনে হয়, আমার ছেলেবেলার ফটে । —ই, আশ্চৰ্য্য । -छूमि ७क काथ कब्र, छूभि णिरथ बां७, छूबि মার্গারেটের সদ্ধান পেয়েছ, সে ভালই আছে, জামার একখানা ফটোও পাঠিয়ে দাও, আমি মার্গারেটের নাম क'cब्र ७कशांना किंटैिe लि८१ मिटड ब्राछौ चाहि । —প্রস্তাবটা লোভজনক, কিন্তু— -किरू कि ? cडांभब्रा नष पर्वभूद्ध ? जौबटन कषबe মিথ্যা কথা লেখনি, না লোক ঠৰাওনি ! তোমরা ৰে কত