পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अ्ट्दतः। जैर्षद्वंघडौं ૭8), ভবেন । তার ত জল তুলিয়া দেওয়ার ছেলেমেয়ের অভাব নাই। তবুও যখন নিজেই তুলিতেছেন এ অবস্থায় আমার যাওয়াটা ঠিক হইবে না। যাওয়া ঠিক কি-না এই জ্বশ্বে মনের মধ্যে বড় একটা অস্বস্তি বোধ করিতে লাগিলাম। ঘন্টাখানেক পর এক ভদ্রলোক জাসিয়া বলিলেন, “আর জল তুলতে হবে না।” যfড়টাকে ঘরে রাখিয়া আসিতে বলিলেন। প্রকাও ঘাড়টার গলার দড়ি ছাড়িয়া দেওয়া মাত্র আমাকে যেন পথ দেখাইয়া চলিতে লাগিল। গোশালায় গিয়াই তার ঘরে ঢুকিল, যেন তার কাজ শেষ হইল। কয়েকটি ছোট ছেলেমেয়ের মুখে দেখিলাম বসন্তের দাগ । কয়েক দিন পূৰ্ব্বে আশ্রমে বসন্ত দেখা গিয়াছিল। তাহাতে একটি ছেলে মারা যায়। মহাত্মাজী না কি রাত্রিদিন রোগীদের সেবা-শুশ্ৰাবা লইয়া ব্যস্ত থাকিতেন । সাধারণতঃ অমুখ-বিন্ধথে ঔষধ বেশী ব্যবহার না করিয়া প্রকৃতির উপর নির্ভর করিয়া থাকেন বেশী । জল আলে৷ বাতাস পথ্য বিশ্রাম ইত্যাদির উপর বিশেষ দৃষ্টি রাখা श्च । নারায়ণ দাস গান্ধী মহাত্মাঞ্জীর আত্মীয়, অতি অমায়িক ভদ্রলোক । সমস্ত মনপ্রাণ দিয়া যেন আশ্রমের কাজটি নিষ্ঠার সঙ্গে গ্রহণ করিয়াছেন। মুখখানা সব সময় হাসিতে ভরা। দেখিতাম ছেলেমেয়েদের যত আন্ধার তার কাছে। আশ্রমে বাঙালী ছাড়া আর সমস্ত প্রদেশের ছেলেমেয়ে ছিল। কাগজ আসিত বিস্তর। বাঙালা কাগজগুলি বড় কেহু খুলিতেন না। - আশ্রমে প্রায় সব কাজই ছেলেমেয়ের মিলিয়া মিশিয়াই করিতেন। অথচ পরম্পরের মধ্যে র্তাহাদের কোন প্রকার সঙ্কোচ বিধা বা জড়তা ছিল না । সরল, শুদ্ধ ও সহজ ভাবে পরম্পর পরম্পরের সঙ্গে মেলা মেশা করিত। তার কারণ মনে হয় গুজরাট ও মহারাষ্ট্রে পরদ-প্রথা না খাকাতেই এতটা সম্ভবপর হইয়াছে, তার উপর মহাত্মাজীর প্রভাৰ ত আছেই। আশ্রমের সেই সব প্রদেশের ছেলেমেয়েরাই ছিলেন বেণী । অহিংস-সংগ্রামের উত্তেজনা সমস্ত ভারতবর্ধময় তখন cनष क्बिांख्णि, चषछ ठांशब्र भूल खेथ्न नदबयर्डौष्ठ cकन ۹-سسه উত্তেজনার ভাব আদেী ছিল না। ধীর স্থির ভাবে ৰে বার কাজ করিয়া চলিয়াছে। এখানে পাচক, তৃতা, ধোপা, মেথর, ধনী, দরিজ, জাহ্মণ, ববন বলিয়া কেহ কিছু নাই। আহারে, পোষাকে, পরিচ্ছদে বিধি-ব্যবস্থা কোথাও কোন বৈষম্য নাই। ধর্থে, সমাজে ও রাষ্ট্রে যে একটা মিথ্যা বৈষম্য চলিয়া আলিতেছে--তাহার কাছে মাথা না নোম্বাইম সত্যকে আশ্রয় করিয়া দেশসেবাই যেন সবরমতীর আদর্শ। প্রত্যেক মানুষের ব্যবহারিক জগত ও অন্তর্জগত বলিয়া দুইটা দিক আছে। এখানে ব্যবহারিক জগতে কাহারওঁ সঙ্গে কোন পার্থক্য নাই। সকলকেই যাহার যাহা কাজ নিজেকেই করিয়া লইতে হয় । আর অন্তর্জগতে যে যাহার শক্তি, রুচি অনুযায়ী যে যেস্তরে উঠিয়াছে তুহিকে তাহার উপযুক্ত মাদর যত্ন, সম্মান ভক্তি সকলে নিজেদের উপলব্ধি অনুযায়ী স্বতঃপ্রণোদিত হইয়াই দিয়া থাকে, কোন বিধিব্যবস্থা বা শ্রেণী ভাগ করিয়া তাহা আদায় করা হয় না । মীরা বেন ( মিস্ শ্লেঙ ) ও মিঃ রেণলডস্কে যখন দেখিতাম তখন মনে প্রশ্ন উঠিত উাহার কোন প্রেশ্নণায় এ জীবন যাপন করিতেছেন ? মীরা বেন মুণ্ডিত মস্তকে মোট পদরের সাড়ী পড়িয়া রাতদিন এই গরমে খাটিয়া চলিয়াছেন । যে টানে বিলাতের সম্বাস্থ ঘরের বৃটিশ য়্যাডমিরালের মেয়ে, আজন্ম মুখস্বাচ্ছন্দ্যে ভোগবিলাসে লালিত পালিত —র্তার প্রাণে যখন বর্তমান সভ্যতা ও বৈষম্যের দাহু জলিয়া উঠিল--তখন ফরাসী দেশে মহামনীষী রম র লা তাহাকে মহাত্মা গান্ধীর সন্ধান দিলেন, তারপর হইতে মহাত্মাজীর বই পড়িয়া তার আদর্শের জন্য মাষ্ট্ৰীয়স্বজন দেশধৰ্ম্ম সংস্কার সব ছাড়িয় সবরমতীতে নিজকে নিবেদন করিয়া মীর বেন নাম গ্রহণ করিলেন— “শুনে তোমার মুখের বার্ণ আসবে খেয়ে বনের প্রাণী ঃ হয়ত য়ে ভোর জাপন করে পাষাণ ছিয়া গলবে না । ভা বলে ভাৰন করা চলৰে লী—-- नांदौ cदन व्षक८ब्र ७हे विचांग८क ऐ:जचण निषांब्र छाष्ट्र জালিয়া, ঘোর তিমিরাবৃত্ত বন্ধুর পথে মন্থর গতিতে একলা