পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थप्रॉबैन -कि उगवान छब्र कब्रिज विांशिगन। क्रुि८कथा श्ङ রী বিবির পেটের ভিতর এই হিংসকৃত্তি গঙ্গাইয়া উঠিল! iারপর হইতেই যতসব অশাস্তির উৎপত্তি ! ইসমাঈল पालैौद्र छषिब्र ख्नि निकझे नृन्नैौ विदिब्र छभि। उनू शि রস্পরে সম্ভাব থাকিত। কিন্তু তা নয়। নূরী বিবির জমি -কি হিংস্র পশুর মত ই করিয়া ইসমাইল আলীর জমি গ্রাস করিতে প্রতিমুহূৰ্ত্ত স্বযোগ খুজিতেছে । সীমা-নির্দেশক fাশের বেড়া ত নয়, যেন এক পাটি ধারালে| #াত -- কখন যে কান দিকে কামড়াইয়া ধরে ঠিক কি ! সীমান ঠিক রাখার জন্য চিহ্ন বসাষ্টতে গিয়াও প্রতি বছরষ্ট একে অন্তের খানিকটা জমি আত্মসাৎ করার চেষ্টায় ছিল। কিন্তু আমাদের মক্কেলের বদ্ধমূল ধারণাষ্ট জঙ্কিয়া গিয়াচিল যে, নর বিবির ঘরটাই ন-কি তার বাড়ির দিকে ক্রমশ সরিয়া আসিতেছে। ওর চালার খড়গুলি যেন দিন দিন ধারালো হইয়া তীরের মত তার দিকে উচাইয়া উঠিতেছে। আর নুরী বিবির ঘরের চাল হক্টতেই নিল্প" লাউ-কুমড়াগুলো চোরের মত নিঃশব্দে ইসমাঈল আলীর বেড়ার ভিতর ঢুকিয়। পড়িয়াচ্ছে । প্রকৃতপক্ষে কে যে কাহাকে জুলুম করিতেছে এ-কথা ঠিক করিয়া বলা শক্ত। ইসমাইল আলীর বর্ণনাঙ্গ যে আমরা সভ্য বলিয় বিশ্বাস করিতাম, ঈহ বলিলে সত্যের অপলাপ করা হয়। বাস্তবিক, কল্পিত অত্যাচারে লোকটা এতই উত্যক্ত ইষ্টম উঠিয়াছিল যে, জমি-বাড়ি বিক্ৰী করিয়৷ অন্তর চলিয়৷ যাইবার ইচ্ছা প্রায়ই আমাদের নিকট প্রকাশ করিত। কিন্তু সে-ইচ্ছা কাৰ্য্যে পরিণত করিবার জন্ত কখনও জাহাকে বিশেষ চেষ্টত দেখি নাই। প্রতিবেশিনী সম্বন্ধে কত অদ্ভুত গরই সে বলিত ! নুরী বিবির বাড়ির চারদিকে সৰ্ব্বদাই একটা জীন্‌ ঘুরিয়৷ বেড়ায়। সে নাকি নিজেও একটা ডাইনী। কি সব তুর্ক-তাক্ করিয়া সে-ই স্বামী বেচারকে অকালে পটল তুলিতে পাঠাইয়াছিল! সব কথা মন দিয়া শুনিলে রাত্রে আমাদেরই গায় কাটা দিত। ইতিমধ্যে কয়েকটি মামলাই হইয়া গেল। এই কিছুদিন আগেৰুমূৰী বিবির একটা বাঁশ ইসমাইল আলীর হজের উপর শূন্তে ঝুঁকিয়া পড়িআছিল। মুন্সেফ বাবুর রায়ের তাড়নায় বঁাশটিকে আবার স্বস্থানে ফিরিয়া যাইতে হয়। , : êłįįłįs itti છું. - - اة سنة আমাদের মস্কেলের বেড়া হটতে ছুইটি র্যাশের খুঁটি गब्राहेब ८नसङ्ख्याब्र अछ मृत्रौं विच्नि क्रिरु कउिभूब्रम्भब्र মোকদ্দমার একটি খসড়া তৈয়ার করিতে করিতে উকীলবাবু কাগজে একটা লাইন টানিয়া বলিলেন, “এই হচ্ছে আমগাছ।” র্তাহাকে শুধরাইয়। ইসমাইল আলী বলিল, “ হচ্ছে নয়, “ਿ-.” যলিতে ভুলিয়া গিয়াছি, মোকদ্দমার সাক্ষী-প্রমাণ শেষ । করিয়| উকীমদের ভর্ক পৰ্য্যস্থ দুভাগা আমূগাঠটিকে টিকাষ্টয়া রাখা গেল না। এক রাদির প্রবল ঝড়ে সে ধরাগষ্ট হইতে উপড়াঙ্গয় যায়। দু-এক দিন পরই কে গভীর নিশীথে ; কেরোসিন-সংযোগে তাঙ্গার সংকার কবে এবং জগন্থ উদ্ধার মতই সে তার গৌরবময় বৃক্ষলীলা সবরণ করে। কিন্তু ইহাতে মামলার কিছুষ্ট ধায় আসে নাঙ্গ। দগ্ধ ক্ষের অঙ্গার উপেক্ষ করিয়াঙ্গ মোক মাটি স্বভাবিক কৰ্ম্ম গতিতে ধীরেসুস্থে অগ্রসর হুইতেছিল । আইন-অগুসারে নালিসের হেতু যপন একবার উদ্ভব হুইয়াছে, তখন ভস্মাপশেন্স আমগাছকেণ্ড থাড় থাকিতে হুইবে— শুধ খাড় নয়, সে ছালপাল মেলিবে, ফসল ধরিবে- এবং আমগুলি পূৰ্ব্বের স্থায় টক লাগিবে । ক্ষতিপূরণের মামলার আরজী লেগার কিছুদিন পরষ্ট আবার ইসমাইল আসিয়া বৈঠকখানায় দর্শন দিল । উকীলবাবু তাহাকে অভ্যর্থনা করিম বসাইয়। যলিলো চৌধুরী সাহেবের মামলা অনেক দিন হ’ল রুদ্ধ হয়েছে দেখবেন, বেড়া থেকে আর কিছুই সরাবেন না। খুঁটি নিয়ে যাবার পর যেমনটি ছিল ঠিক তেমনি যেন থাকে।” “ষ্ট ! আমায় কাচ ছাওয়াল ঠাউরালেন দেখছি! খুটি চুরি যাবার পরে বেড়। যেমন ছিল, ঠিক তেমনি আছে।” “বেশ, বেশ । কমিশনার তদন্থে গেলে সরঞ্জমির অবস্থাট; যেন হুবহু দেখে আসতে পারেন।” ইসমাঈল আলী মাতন্মরী চালে মাথ নাড়িয়া বলিল, কিন্তু আরেক ‘গাষ্টট যে বঁধিল, মোক্তার ছাব।” এই বলিয়াই দুষ্ট হাতের দুষ্ট আঙুলে কড়া লাগাষ্টয়া গাঁটের জটিলতা সম্বন্ধে উকীলবাবুকে চাক্ষুষ উদাহরণ দেখাইল । উকীলবাৰু জিজ্ঞাসা করিলে, “কি গার্ট ?” “বেড়ার যে জায়গা থেকে খুঁটি তুলে নিয়েছে সেগানটায় মস্ত বড় ক্ষাক হওয়ায় নূরী বিবির মোরগগুলো আমার হুদের