পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পণপ্রথা ও একখানি তামিল শিলালিপি ঐদীনেশচন্দ্র সরকার, এম-এ সংবাদপত্রে আমরা প্রায়ই উচ্চশ্রেণীর হিন্দুকুমারীগণের হৃদয়বিদারক আত্মহত্যার সংবাদ পাঠ করি। এই সকল দুঃসংবাদে गझलग्न दाक्लिषांप्रबब्रहे छछू चर्थनिख श्छ। ५-cमएल ७थन জু-একটি “বিনাপণ-বিবাহ-সমিতি” স্থাপিত হুইয়াছে এবং দু-একজন হৃদয়বান নিঃস্বাৰ্থ বুকেও দেখা যাইতেছে বটে ; কিন্তু এখনও উচ্চশ্রেণীর হিন্দুগণের সমাজে উৎকট বরপণ প্রচলিত রহিয়াছে। বঙ্গদেশের সমাজ-ধুরদ্ধরগণ সমাজের এই ধারণ ব্যাধিটি দূর করিবার জন্য এ-পর্যন্ত কোনরূপ সামাজিক চেষ্টা করিয়াছেন বলিয়া আমি গুনি নাই। জগতের সকল সমাজেই কোন-না-কোন প্রকার পণপ্রথা বিদ্যমান আছে। কিন্তু আমাদের দেশে কস্তার বিবাহ একরূপ বাধ্যতামূলৰ বলিয়াই এই সকল হৃদয়বিদারক ঘটনার फेढब इहेब षां८क् । এ ত গেল বরপণের কথা। পক্ষান্তরে অমুসদ্ধিংস্থ ব্যক্তিমান্ত্ৰেই অবগত আছেন, আমাদের তথাকথিত ‘অক্ষুন্নত সম্প্রদায়গুলি' কঙ্কাপণের বিযে কিরূপ জর্জরিত। “বিয়ের কড়ি জোটাইতেই অনেকের পারের কড়ি জোটাইবার বেলা আসিয়া উপস্থিত হয় ; স্বতরাং পত্নীর পরিপূর্ণ যৌবনে তাহাকে বিধবা করিয়া যাওয়া ব্যতীত আর গত্যস্তর থাকে না । জাবার অধিকাংশ ‘জঙ্কল্পত সম্প্রদায়েই বিধবা-বিবাহ আগ্রচলিত। স্বতরাং সমস্তার উপর সমস্ত জড়াইয়া ভয়ানক জটিলতার স্বাক্ট হইয়াছে। সমস্তাগুলির কথা অনেকেরই শোনা আছে ; কিন্তু কয়জন ‘সমাজপতি এই সকল সামাজিক ব্যাধি দূর করিতে প্রধান পাইয়াছেন ? সেদিন প্রসিদ্ধ জার্শান পণ্ডিত ছন্টশ কর্তৃক সম্পাদিত “nfra-strâu cwnini–są stra.(South Indian Inscriptions, Vol. I., ed. by Hultzsch, pp. 82 ff.) পাঞ্জউণ্টাইতে উল্টাইতে একখানি তামিল শিলালিপি আমার ksizर्ष जज्रिण । वैशिंबी श्रणनमञांछैिब्र गचटक ठेिख कब्रिब्रा করিবেন সন্দেহ নাই। সাধারণ পাঠকও দেখিবেন যে, সকল যুগে ভারতের সকল প্রদেশের সকল সম্প্রদায়ের সমাজ অধুনাতন বঙ্গসমাজের মত মেরুদণ্ডহীন ছিল না ;–সমাজপতিগণও একতা এবং সঙ্ঘবদ্ধতাহীন ছিলেন না। খৃষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে দাক্ষিণাত্যের একটি দেশের ব্রাহ্মণসমাজ পণপ্রথা বিদূরিত করিবার জন্য যে-কাৰ্য করিয়াছিলেন তাহ আমাদের স্থান, কাল এবং অবস্থার উপযোগী কি-না, আমি সে-বিচার করিতে যাইতেছি না। তবে, ইহা অবশুই স্বীকার করিতে হুইবে যে, সমাজের কল্যাণের জন্ত যে-সকল ব্রাহ্মণসন্তান কস্তাপণ প্রথার নিৰ্ব্বাসনকল্পে সঙ্ঘবদ্ধ হইয়া চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করিয়াছিলেন, তাহাদের উদ্বেগু সফলই হোক, বিফলই হোক—এই হতভাগ্য, নিরুদ্যম বঙ্গবাসিগণের পক্ষে তাহারা সকলেই নমস্ত ৷ অমুশাসনখানি মাত্রাজের অন্তর্গত বিরিঞ্চিপুর নামক স্থানে একটি মন্দিরগাত্রে খোদিত পাওয়া গিয়াছে। ইহা বিজয়নগরের অধিপতি বীরপ্রতাপ দেবরায় মহারাজের রাজত্বকালে, শকতীিত ১৩৪৭ অবে ( ১৪২৬ খৃষ্টাব্দে ) পডৈৰীড়ু রাজ্যের বিভিন্ন সম্প্রদায়ভুক্ত বহুসংখ্যক ব্ৰাক্ষণের স্বাক্ষরিত একখানি চুক্তি পত্রের প্রতিলিপিমাত্র। বিখ্যাত প্রত্নতত্ত্ববিধ foot (List of Antiquities, i. p. 170) on Co. উত্তর-জার্কট জেলার অন্তর্গত পড়বেড়ু নামক স্থানই পূৰ্ব্বকালে পডৈৰীড়ু রাজ্যের প্রধান নগর ছিল। স্বতরাং আধুনিক আর্কট অঞ্চলকেই প্রাচীন পড়ৈবীডু রাজ্য বলিয়া ধরা যাইতে পারে । চুক্তিপত্রের কঞ্জডিগ (কানাড়ী), তমিঢ় (তামিল), তেলুর (তেলুগু ), ইলালঞ্জ (লাট) প্রভৃতি পডৈৰীডুরাজ্যবাসী বিভিন্ন শ্রেণীর ব্রাহ্মথের উল্লেখ আছে। এই চুক্তিতে নির্ধারিত হইয়াছে যে, কোন ব্ৰাহ্মণ বরপক্ষের নিকট হইতে অর্থগ্রহণ করিয়া কস্তার বিবাহ দিতে পারিকেন না এবং কোন, बब्रख क्छब्र निडादक तक ब्रि कछाशश्च कग्निष्ठ BBDS DDD gD BBB DH DDD DDDBB BBDD DS D DDDD DDBB DDD DDDDS DDYB