পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२ ఆRI–శాtళ, రిరి SASAMAMAMAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMAMAeMAMAMAMMAMMMAMMAMMAMAMMMAMAMAAAA - , সহরের মানুষ আমরা মুক্তি চেয়ে নানা দিকে নানা "খোলবার চেষ্টা করছি উৎসাহের সঙ্গে, কিন্তু আসল যেটা বিশ্বজগতের উংসবের স্বরে স্বরে গিয়ে মেলবার মুক্ত করা, স্বরীদের স্বরে স্তর ধরা, সে দিকটায় বোরেই নজর দিচ্ছিনে। এ যেন বিবাহ-কাৰ্য্য হচ্ছে, g-বাশী নেই রঃ নেই শাখ-বাজানে নেই আলো নেই ! স্বরে। কাজ কোন দিন আমাদের কোন সার্থকতা ব না যতই সঙ্গীত-সমাজ বেঁধে বসি না কেন, সেগুলে। স্মৃতি-সভার শ্রাদ্ধ-সভার মতনই হয়ে উঠবে। ধেকোন উপায়ে হোক মুরের আসা-যা ওয়ার পথ করতেই হবে .আমাদের । গ্রীষ্ম বর্ষ। শরং চেমস্ত শীত বসন্ত এদের মধ্যে দিয়ে শুধুই কাজের কথা আর মিটিং ও লেকচারের ফর্দটাই নিয়ে আনন্দের সঙ্গে মিল্‌তে চল্পে সে মিলন তো সার্থক হবে না, সে হলে কাজের কলের পোয়ার সঙ্গে আলোর মিলনের মতে বিশী জিনিষ । সহরে সহরতলিতে পাড়ায পাড়ায় শত শত উংসব আমি দেগেছি, কিন্তু একটা ও কোন বিশেষ স্থা দেপালে না আমাকে, সেই সভাপতি সেক্রেটারি তার রিপোর্ট, এবং বাধা ধরা গানের ফাঁদ, যার সঙ্গে উংসবের কীল ও স্থানের কোণ যোগালোগ নেই ; বসন্তের উৎসব কি শীতের, অথবা উংসব কি না ত৷ পয্যন্ত বুঝতে হয়, হাতের বিজ্ঞাপনট পড়ে। এ যেন ছবি দেপে কিছুষ্ট বুঝলেম ন, ক্যাটালগের ছাপা নামটা দেখে বুঝলেম ছবির ব্যাপারটা কি ! : আগেকার ফাগুনের উংসব ফাগে রঙি গোলাপের পিচ কারিতে সুবাসিত স্ত্রীপুরুষের সম্মিলিত সুরে মুরিল হয়ে বিন। বিজ্ঞাপনেই জানিয়ে দিত কিসের উৎসব হচ্ছে ; আন এপন আমাদের উংসব সেট। উৎসব কি উৎপাত সেটিঃ জানতে দেয় না, শুধুই বলে আমি উৎসব হয়ে উঠতে চাচ্ছি কিন্তু হতে পারছিনে, স্বর পেতে গিয়ে পাচ্ছিনে, স্বর বেস্থর কাজ অকাজ স্ব কু মিলে খানিকট গোলমাল হয়ে উঠছে, অনর্থক উৎসাহ অর্থহীন উন্মাদনা বই আর কিছুরই রূপ ধরতে পারছিনে ? উংসবগুলো আমাদের জমে উঠতে চায় না কেন ? অামাদের সমাজের গতিকে পুরুষদের উৎসব খালি পুরুষদের নিয়ে একলা একলাই পরিপর্ণ হতে চাচ্ছে, এতে করে যে ধরণের マ引びw? [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড ASA SSASAS SSAS SSAAAASAASAASAASAASAASAASAASAASA SAAAAA AAAA SAAAA AASAASAASAA উংসব হচ্ছে তাতে শ্ৰী থাকৃছে না, শ্ৰীল-গুলো মিলে হযবরল হচ্ছে! আর কোন দেশে উংসবের এমনতরে ব্যবস্থা নেই, এমন কি আগেকার দিনে আমাদের দেশেও এ ব্যবস্থা ছিল না । সে কালের তারা যে ভাবে স্বনিয়মে সমস্ত জিনিষ উপভোগের ব্যবস্থা করে গেছেন তা দেখলে বোঝা যায় কাজের দিনের মধ্যে অনেকগুলো ফাক তার রাখতেন উংসবের জন্য—যক্ষরাত্রি, কৌমুদীজাগর, মৃবসস্তক, সহকারভঞ্জিকা, অভূষিখাদিক, নবপত্রিক, উদকক্ষেড়িকা, পাঞ্চালামুঘান, একশান্মলী-কুম্নমনির্ভর, কদম্বযুদ্ধ, এ-সব উংসব এক এক পুরুষদের উৎসব নয়, এ যে দেশের ছোটলোক বা বয়াটে ছোড়ার মিলে কবুত তাও নয়, এ ভদ্রঘরে ও চলত, কেননা ব্যবস্থা রয়েছে দেখি–“যদি কেহ সাধারণের সহিত না মিশিয়া এরূপ উংসব-ক্রীড়াদি করিতে ইচ্ছুক হয় তবে সে নিজের অবস্থানুসারে সখ ও সর্থীগণের সহিত উংসবাদির অনুষ্ঠান করিতে পারে।” “লোক-মনোহারী ক্রীড়াদি যে গোষ্ঠীর মূখ্য কায্য তাদৃশ গোষ্ঠীর সহচর হইলেই যথার্থ মুখলাভ ঘটে ।” . . উৎসবের মধ্যে থেকে স্বী-জাতির সম্পূর্ণ নিৰ্ব্বাসন শুধু যে উংসব থেকে শ্রীর নির্ব্বাসন করা তা নয়, আমাদের নিজেদের মুসভ্যতার স্বভব্যতার ও ব্যাঘাতজনক সেটা— মাকুম যখন ভয়ঙ্কর রকম বৰ্ব্বর, শিক্ষা দীক্ষা চাল চোল সব দিক্ দিয়ে পুরুষগুলো হয়ে উঠেছে যখন মেয়েদের সঙ্গে ভদ্রভাবে মেলবার সম্পূর্ণ অনুপযুক্ত, সেই তথাকথিত সভ্যতার দিনে স্ত্রীপুরুষের মধ্যে উৎসবের শেষ অঙ্কে ধবনিক পড়ে এবং এসে উপস্থিত হয় ধার-করা কনসার্ট । আমাদের সমাজ-সজ্জা স্কার হঠাৎ যেমন করতে পারা শক্ত, তেমনি উংসব-ক্ষেত্রে শীও আনা শক্ত। নিজের ঘরের মধ্যেও নিজের লোকদের নিয়ে স্ত্রী-পুরুষে একসঙ্গে উৎসব, তাতেও সমাজ যখন চোখ রাঙিয়ে ধমক দেয়, পাড়ার পাঁচজন ইট-পাটুকেল ছোড়ে, তখন সাধারণ উৎসবক্ষেত্রে তার চেয়ে ভয়ানক উৎপাত উপস্থিত হবে—শ্ৰীকে আনলে, তা জানা কথা । শাস্ত্রের বচন লোকের বচন সে তো ঘর-পর বাছে না, তোমার আমার সুখদুঃখ বাছে না, ইচ্ছা-অনিচ্ছা বাছে না, মেয়েদের ধমকে দিচ্ছে তারা