. هسه " AMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAeeAMMM MM MMMM MMS MMMMMM MM MM জঙ্ক গোয়াল-বুড়ির কাছে গোপনে একটু দুধ নিয়েक्षिणांभ । छांनांणl cथ८क डांब्रहे नांभ निऋिणांभ ;আর সেইজন্তেই স্বামীর অর্থে হাত দিয়েছিলাম । किङ ७ अं*ब्रां८र्भुग्न कt?ांब्र *ारिछ कि चांभांग्न जांब्रांজীবন ব্যেপে ভোগ করতে হবে ? দীও প্রভু, তোমার ॐक्रन७,-त्रांब्र विनिभ८ग्न-ब्रां★ क८ब्र' भाँe ७ भि१n কলঙ্কের হাত থেকে । খোকার অন্ধখ,—-কঠিন ব্যাধি,—রক্ত-আমাশয় । একদও তার কাছ ছাড়ার উপায় নেই। রাত্রি জাগরণ कहब्र' क८ब्र' चांभtब्र निढ़जब्र **ौ८ब्रव्र उiब्रशे व श्न कड्रदांद्र শক্তি লোপ পেতে লাগল। সংসারের কাজকর্ণ নিয়মিত করতে পারিনে। সেজন্তে বাড়ীর ঝির সঙ্গেও অপরাধিনীর মত শঙ্কিত চিত্তে কথা বলতে হয়। সে-দিন সকালে খোকার রোগণীর্ণ মুখের দিকে চেয়ে চেয়ে নিজেকে নিতান্ত অসহায় মনে হ’ল,—আর সঙ্গে সঙ্গে আমার অবাধ্য অশ্রুকে কোনমতে দমন করতে পাল্লাম না। ঠিক সেই সময় শুনলাম শাশুড়ী বিকে বলছেন "আর কতকাল বাপু বোরের সেবা করব ? যার বেী তিনি এর ব্যবস্থা করুন।” কাশতে কাশতে বুকের ব্যথা হাতে চেপে হয়ে পড়লাম,—শ্লেষ্মার সঙ্গে যা দেখলাম, তাতে বেশ বুঝলাম,—আমার ব্যবস্থা আর কারও করতে হবে না ঠাকরুণ,-ভগবান আমার ব্যবস্থা করেছেন। তবে জামাকে এস্থান থেকে যত শীঘ্র হয় বিদায় হ’তে হবে। সন্ধ্যার সময় বলে’ বসে’ অতিকষ্টে ঘর ঝাট দিচ্ছিলাম । কারণ, বিয়ের উপর হুকুম ছিল যেন সে আমার নির্দিষ্ট ঘরখানি ঝাট না দেয়। দুই একবার হাত -নাড়তেই ক্লান্ত হ’য়ে জানলার সম্মুখে মাথা রেখে ইপিাতে লাগলাম। বরান্দা থেকে শাশুড়ী বললেন,-“এমন অনাছিটি কাগু,—ম'গে ! বাবার জন্মেও দেখিনি ! ঘোর সঙ্ক্যেবেলা গেরস্তবাড়ী ঝাটা নাড়তে আছে ?”—আমার বুকের স্পনীল-শব্দ যেন আমি স্থম্পষ্ট শুনতে পেলাম । দারুণ শীতেও আমার আপাদমস্তক ঘেমে উঠল। মনে মনে বললাম,—“দোহাই তোমাদের, দয়া করে জামা ৰিদায় করে দাও 1* +** erofì-wifitä, »•»• t २७* छात्र, »भषस AMAAA AAASS معیحیی همهی चारैौ cवांक्ष श्ब चांभाब्र भट्नब कथा जॉम्प्ङ थांब्रटनन ! न भाँब्रप्बनई व।। ८कन ? डिनिहे ठ चांभांब्र दिशांडा, डिनिई उ चांभाब cमबङ । किडूक५ *८बरे उनृणांभ স্বামী শাশুড়ীকে বলছেন,-“মা! কিছুদিনের জন্তে ওদের এখান থেকে পাঠিয়ে দিই। দিনরাত আর এ दकांवकि उांकण लां८१ों नः ।” শাশুড়ী বললেন —“পে তোমার খুলি ! তোমার ८बारबब्र ७थाहन कहे श्छ, छूभि ऊँीररू श्झैिौ ब्रां५ निर्ब्रौ রাধ,—তাতে আমার কোন আপত্তি নেই।” স্তন্ধ হ’য়ে ক্ষণকাল দাড়িয়ে থেকে —“বেশ, তবে তাই হবে”—বলেই স্বামী কৃতপদে আমীর কক্ষে প্রবেশ করে’ বললেন -“তোমার জিনিষপত্র গুছিয়ে রাখ,—কালই তোমায় রেখে আসব।” আজ নিজের প্রাণকে ধিক্কার দিচ্ছি,-কেন তখন ক্ষণিকের জন্যে প্রাণের দুর্বলতা নিল জভাবে প্রকাশ করেছিলাম ? কেন আমি আত্মসম্বরণ করতে পারিনি! আমি দুই হাতে স্বামীর পা জড়িয়ে ধরে কাতে কঁদিতে বললাম—“আমার অপরাধ ?” দুই হাত পেছিয়ে গিয়ে তিনি বললেন,—“একহাতে তালি বাজে না । কেন আমি তোমার জন্তে এত অশাস্তি ভোগ করব !” চোখ মুছে উঠে দাড়িয়ে বললাম,-“ওগো-দোহাই তোমার-তুমি তাই কর । আমাকে জন্মের মত এখান থেকে বিদায় করে দাও । তোমার জন্ত আমি সারাজীবনের অশান্তি বুক পেতে নেব,--সেটা আমার নারীধৰ্ম্মেয় কৰ্ত্তব্য,—না নেওয়াই স্থাপ কিন্তু তুমি কেন আমার জন্তে এ অশাস্তি ভোগ করবে !” - স্বামী দ্বিরুক্তি না করে করুণ দৃষ্টিতে আমাকে একবার লক্ষ্য করে অস্থিরভাবে গৃহত্যাগ করে চলে গেলেন । তৃতীয় বিন্দু কঙ্কালসার রুগুণ খোকাকে বুকে করে আমার আজন্মপরিচিত পিতৃস্নেহ-বেষ্টিত শৈশবের খেলাঘরে ফিরে’ এলাম। কিন্তু, অন্তরের অশাস্তির জাগুন দ্বিগুণ হ’য়েই জলতে থাকুল,—তার কণামাত্রও উপশম হ'ল মা। :
