পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆగిy^^^^^^^^^^^ عیتی جمعیت ۹ ভাবী শ্বশুর-বাড়ীর লোকদের চোখ এড়াইয়৷ চলিতে হয়। r $ly y f প্রবাসী--বৈশাখ, Sలిఫిసి - [ २२ॐ डां*, s* १७ দেশের মেয়েদের কাছে বড়ই লজ্জার কথা। মেয়ের ভাবী স্বামী প্রায়ই দূরের গ্রাম বা সহরের লোককেই স্থির করা হয়—মেয়ের এক গ্রামের পুরুষের সঙ্গে বিবাহ বড় একটা দেখা যায় না। ঘটকেরাই সব স্থির করে। তাহার এই সূত্রে বেশ স্থপয়স রোজগার করিয়া লয়। অনেক সময় খুব শিশুকালেই ছেলে এবং মেয়ের বিবাহ স্থির হইয়া থাকে, এবং খুব ভয়ানক কিছু হইলেও বিবাহের কথার নড়াচড় কদাচিৎ দেখা যায়। বিবাহের পাক কথা হইয়। গেলে পর ভাবী বধূকে বর বিবাহের পূৰ্ব্বে আর দেপিতে পায় না। তবে মানুষের মনের ভিতরকার লোকটি সব দেশেই এক রকম। বর এবং কন্যার মধ্যে লোকচক্ষুর অন্তরালে মাঝে মাঝে দেখা-সাক্ষাৎ এবং গোপনে প্রণয়লিপির আদানপ্রদানও চলে । চীন দেশের গোড়া লোকমত হিসাবে মেয়েদের লেখা পড়া শিখানো ভাল নয় বটে, কিন্তু ঐ দেশের নাটকের এবং উপন্যাসের নায়িকা প্রায়ই লেখা-পড়া-জানা এবং শিক্ষিত হন। এমন কি মাঝে মাঝে বেশ স্বরসিক এবং কবি নায়িকারও দেখা পাওয়৷ যায় । চীনদেশের বিভিন্ন প্রদেশের বিবাহের নানা রকম পদ্ধতি অাছে। তবে কতকগুলি বিষয়ে সব প্রদেশেই একরকম নিয়ম আছে। বিবাহের পূর্বে উভয় পক্ষের কর্তারা এক জায়গায় বসিয়া কথাবার্তা স্থির করেন। কোষ্ঠ দেখাঁর নিয়মও আছে। বরের এবং কন্যার শাশুড়ীদের বিষয় আলোচনা হয়। উভয় পক্ষকেই প্রতিজ্ঞা করিতে হয় যে উভয়ে উভয়ের মান-সন্মান রক্ষা করিয়া চলিবেন । * বিবাহের পূৰ্ব্বে শ্বশুর-বাড়ীর কাহারে দৃষ্টিপথে পড়া চীন কথা স্থির হইয়া গেলে পর খুব বড় লাল কার্ড আদান