পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] রষল৷ २०4 & o JAJJJJSJSSJJSJSJJJJAAA AAASA SAASAASAASAASAASAAJJJJA AAMMMAMAMMMMMMMAAAA কাজীর একটু নিকটে সরিয়া আসিয়া রমলা বলিল,— সত্যি, তোমার গল্পটা বলে নাভ একটু ব্যঙ্গের স্বরে কাজী বলিলেন,—ষ্ট্য, আর এমন মা খেতে গুণ্ডাবি করতে তালুকদারদের ছেলেদের উচ্ছদে —আগ্রায়, যমুনার ধারে এক গাছের তলা থেকে দিতেও কেউ পারতে না। जांभांग्र कूज़िाब निष्ध्न शिरच्च शिनि यांशश रुद्रब्रन, डिनि দিল্লীর এক প্রসিদ্ধা বাইজী— —তারপর ? বা, তোমার জীবন নিয়ে দিব্য এক উপন্যাস আরম্ভ করা যেতে পারে। উদাস স্বরে কাজী বলিলেন,—তারপর আর কি, সেইখানে মানুষ হয়ে উঠেছিলুম। রাঙা নদীর জলের দিকে চাহিয়া কাজী থামিয়া গেলেন। রমলা ধীরে বলিল,—আচ্ছা, কাজী, ওরা কি খুব খারাপ । আমার মনে হয় সমাজ ওদের যত খারাপ বলে তত নয়। আমার এত জানতে ইচ্ছে করে! —খারাপ বলা যায় না মা, তবে কি জানো— কাজী থামিয়া গেলেন। রমলা বলিল,—না, বলে কাজী। " কাজী ধীরে বলিতে আরম্ভ করিলেন,—এই দেখ আমার ত অন্ধেকের ওপর জীবন ওই নরককুণ্ডেই কেটেছে, স্থখ নেইম ওখেনে, শুধু জালা—জাল—আমার মার কথা যখন ভাবি কান্না পায়—নাচে, গানে, মদে, টাকায় মুখ পাননি। গভীর রাতে ঘুম ভেঙে যেত, দেখি আমাকে জড়িয়ে তিনি সজলচোখে অশ্রান্ত চুমো খাচ্ছেন। এখনও হঠাৎ চম্কে উঠি, কে যেন ডাকৃলো মাণিক সোনা ! সংসারের বিষটাই ওদের ভাগ্যে পড়েছে, অমৃতের স্বাদ যে ওরা মোটেই পায় না-আমার এত খারাপ লাগতো । নদীর জলে ভেজা বালির দিকে চোখ রাখিয়া কাজী চুপ করিল। কাজীর আরও নিকটে সরিয়া আসিয়া রমলা বলিল,—আচ্ছ তুমি কোথাও চোলে গেলে ত পাৰ্বতে। —পালাইনি कि ? ईडिन बांद्र পালালুম, আবার ছুটে এলুম বাইজী মার কাছে। বাইরের লোক এত ঘৃণা করতে, কেউ যদি একটু ভালোবালতো ! কয়েক বার মা নিলে আমার ছতিন জায়গায় ঠিালেন, আবার নিজে টেনে নিয়ে গেলেন। - - , , —জটছ, তোমার মত স্বনী বাণী বাজাতে আর গাটতে নাকি দিী সহরে কেউ, পাৰ্বতে না ? —ন, না, কাজী তুমি খুব ভদ্র ছিলে। —না মা, এ কাজীকে যৌবনে দেখলে- তুমিও ভয়ে পালাতে । —আচ্ছা, কাজী, তোমার তাহলে সাদি হয় নি ? মৃদ্ধ হাসিয়া কাজী বলিলেন,—সাদি হয় নি। স্বয়ং স্বরের হুরীর সঙ্গে আমার সাদি হয়ে গেছে। । কাজী কথাটা বলিলেন বটে, কিন্তু দ্রাক্ষারসের মত রাঙা নদীর স্থির জলে কাহার মুখ ভাসিয়া উঠিল । কাজী স্তন্ধ হইয়া চাহিয়া রহিলেন । সে ੀ। কিশোরীর মুখ নয়, পূৰ্ণবয়স্ক নারীর মুখ। তাজমহলেরবাগানে এক জ্যোংস্কার আলোয় তাহাকে দেখিয়া মদের পেয়াল, পাপপুরীর জালা সব ছাড়িয়া তিনি পথে ৰাহির হইয় পড়িয়াছিলেন। কাজী মুখ তুলিয়া দীপ্ত নয়নে রমলার মুখের দিকে চাহিলেন। তাহারও গণ্ডে এমি একটি তিল ছিলো ; হাস্যমধুর কণ্ঠে কাজী বলিলেন, আগৰ্ব অঁ৷ তুর্ক-শীরাজী কদন্ত, আরদ দিল-মারা। বখাল-ই-হিন্দ-রসূ বধৃশম্ সমবৃকন্দ, ও বুখারা-র ॥ রমলা কৌতুকভরা মুখে উচ্চ হাসিয়া বলিল,—ওটা কি হল কাজী-সাহেব ? —৪টা কিছু নয়, একটা ভোলা কথা মনে হল । —ও, আচ্ছা, জীবনটা কি মজার নয় ? তোমার জীবনটা মনে করে না— —ই,—মজারই বই কি, হাসি পায়, কারাও আসে— দোষ কাকে দি ? রক্তের দোষ আছে, অবস্থার দোষ, ভাগ্যের দোষ, আর নিজের দোষ ত আছেই—এই সাত বছর ধরে মদ ছুইনি, তবু মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে— * মদ কথাটা কাজী উচ্চারণ করিতে রমলা অত্যন্ত উংস্থক হইয়া আগ্রহ সহকারে বলিল,-আচ্ছা কাজী, • আমার দাদাকে তুমি বিলেত থেকে এসে দেখোনি, মদ খেলে কেমন দেখাষ বল তো ? জামার বোধহয়—