পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, अंबांगैौ-६णार्थ, s७२s [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড - , - مہیہہ ہیل০১:৩০, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)TarunnoBot (আলাপ) ০১:৩০, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি) AMAMA AMAMAMAMAMAAAS ७को गांश ब्राख्द्र जान्थाङ्ग। उाश ईशषं ब्रछैन हँछि?र्नेंद्र नोझैौ । ইজিপ্টের নিম্ন অংশের এবং নাইল ব-দ্বীপের বেশীর ভাগ অধিবাসীই ফেলাহিন । ফেলাহিন জাতির লোকদের কপাল বেশ চওড়া, বড় বড় কাল চোখ, সোজা উচু নাক। গড়ে তাহারা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি লম্বা। আরব জাতির সঙ্গে তাহাদের বিবাহাদির দ্বারা মিশ্রণ বেশী হইয়াছে। কিন্তু তাহা সত্ত্বেও তাঁহাদের দেখিলেই বেশ বোঝা যায় তাহারা পুরানো ইজিপ্টবাসীদের বংশধর । গরীবদের পোষাকের বিশেষ কোন আড়ম্বর নাই । বড়লোকদের ভিতর নানা রকম পোষাক চলিত আছে। কেহ তুৰ্কী পোষাক পরেন, কেহ আরবী পোষাক পরেন, আবার কেহ বা সাহেবী কেতার বেশি থাকেন। গরীব মেয়েদের সমস্ত অঙ্গ একটা লম্বা নীল রঙের আলখাল্লায় ঢাকা থাকে। বড়লোকের ঘরের মেয়েদের নানা রকম পোষাকের বtহার অাছে, তাহার উপর জাহাদের গহনার ফদও বেশ প্রকাগু। গহনা বেশীর ভূগেই সোনার। রড়লোকের ঘরের মেয়েদের পরনে থাকে তুকী রমণীর মত পায়ৰাম, তাহার উপর ঢোল কুৰ্ত্ত, তাহার উপর স্থতার দড়ি দিয়া বাধা থাকে। অনেকে এই আলখাল্লার উপরে ক্ৰাধ হইতে ইটু পৰ্যন্ত আর-একটা জামা পরেন। শীতকালে এই রকমের আরো দু-একটা বেণী জামা পরিতে হয়। গরম কাপড়ের জামাও অনেকে ব্যবহার করেন । উচু ঘরের ফেলাহিন নারীর রূপ বাড়াইবার জন্ত । - চোখে স্বরূমা লাগান। অনেকে আবার অঙ্গে নানা রকমের উদ্ধি পরেন। মেয়েদের চুল খুব প্রচুর হয়। চুলের বিহুনী করা হয় কিন্তু খোপা বাধা হয় না। বিহুনীগুলি পিঠে ঝুলিতে থাকে। দু-একটা বিমুনী কালো সাপের মত বুকের উপরেও , পড়িয়া থাকে। সোনার বাল, চুড়ি, চুলের কাটা, চিরুণী ইত্যাদি অনেক কিছু গহনা ইহার ব্যবহার করেন। অনেকে আবার সারি করিয়া মোহর গাথিয়া চুলের সঙ্গে বাধিয়া রাখেন। বিহুনীর শেষে রেশমের ফিতা বাধা হয়। তাহাতেও সোনার মোহর ঝুলিতে দেখা যায়। সহরের বা গ্রামের সাধারণ কাজে মেয়েদের দেখা । যায় না। তাহাদের যত কিছু কাজ সবই ঘরের ভিতর । ঘরসংসার দেখা এবং সন্তান পালন করা তাহাদের প্রধান কাজ । অবিবাহিতা নারীদের পিতার সংসারের রাজাবান্না এবং কুৰ্ত্তা সেলাই ইত্যাদি কাজেই ব্যস্ত থাকিতে হয়। সকাল বেলায় বাড়ীর সকলে এক-পেয়াল কফি এবং খানজুয়েক করিয়া আগুনে পোড়ানো রুটি খায়। তুর্কী রমণীর মত ইজিপ্টের নারীদের হারেমে বন্ধ থাকিতে হয় না বটে, তবে তাই বলিয়া বাহিরের-জগতে তাহাদের পুরুষের মত সম্পূর্ণ স্বাধীনতা নাই। সকাল বেলা তাহারা নিজেদের বন্ধুদের বাড়ী যাওয়া-জালা করিতে পায়, তখন ভাহাজের প্রধান কাঁজ-বাজে গল্প করা, তামাক খাওয়া, কফি পান করা এবং নর্তকীদের নাচ দেখা। গরীবের ঘরের মেয়েদের বাহিরের জগতে স্বাধীনতা বেশী আছে। কারণ তাহাজের পরিশ্রম করিয়া খাইতে হয়। বসিয়া খাইবার মত অবন্থ তাহদের না। ’ নারীদের শিক্ষার কোন বজোখস্ত নাই। লেখ৮