২য় সংখ্যা ] अब्रप्वश cबण श्रेष्ठ जना जांब्र-अकs cजरल हांमांडब्रिड कब्र হইয়াছে। কিন্তু কোথায়—কোন জেলে, সে খবর গবর্ণমেণ্ট কাহাকেও জানিতে দেন নাই । - গবর্ণমেন্টের প্রচার-বিভাগ এ গুজবেরও প্রতিবাদ করিয়াছেন। মহারাকে বিনা প্রহরীতে খোলা মাঠের ভিতর রাখিয় দিলেও ठिनि श्रृंलांब्रन कब्रिटयन 4ब्राथ् ८कांन श्रां★क मांदें । ठूठब्रां२ ॐांझां८क স্থানান্তরিত করিয়া লোকুচক্ষুর অন্তরালে রাখিবারও প্রয়োজন নাই। তবু যে লোক এই-সব সন্দেহ করে তাহার কারণ, গবৰ্ণমেন্টের অনেক কাজ এমন আছে বাহা লোককে চম্কাইরা দেয় অতি মাত্রায়, অথচ কারণ খুজিলে তাহার কোনো কারণও পাওয়া যায় না । আইন-ব্যবসায়ীর প্রতিবাদ ৪ অত্যাচারের নমুনা— রাজনৈতিক কারণে পাঞ্জাবে বেজীয় রকম ধরপাকড় চলিতেছে এবং অনেককে অযথা কারাদণ্ডেও দণ্ডিত করা হইতেছে। এই স্বেচ্ছাচারের প্রতিবাদ স্বরূপ সম্প্রতি পাঞ্জাব হাইকোর্টের একান্ন-জন আইন-ব্যবসায়ী এক ইস্তাহার বাহির করিয়াছেন। এই ইস্তাহারে উাহারা লিখিয়াছেন,— "সভ্যদেশ মাত্রেই জনসাধারণের জন্মগত অধিকারের উপর হস্তক্ষেপ ক্লয়া অন্যায় বলিয়। বিবেচিত হয় । সে অধিকারকে ইচ্ছা করিয়৷ খৰ্ব্ব করিলে তাহার ফল ভালো হয় না—তাহাতে রাজ্যের বিপদ আরো আসন্ন হইয় উঠে। কিন্তু পাঞ্জাবে এই নিয়ম অনুস্থত হইতেছে না । এখানে লোককে বে-আইনী ভালে গ্রেপ্তার করা হইতেছে । তাঁহা ছাড়া র্যাহাদিগকে দগু দেওয়া হইতেছে, নিঃসন্দেহ রূপে অপরাধী প্রমাণিত হইয় তাহারা সকলে যে কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইতেছেন তাহাও নহে। এই-সমস্ত ব্যবস্থার দ্বারা শাস্তি এবং শৃঙ্খলার ব্যাঘাতই ঘটে, তাহ স্বপ্রতিষ্ঠিত করা যায় না । গবর্ণমেণ্টের ব্যবস্থার জনসাধারণ যে কেবলমাত্র ভীত হইয় পড়িতেছে তাহী নহে, বিচারবিভাগের গৌরবও প্রচুর পরিমাণে ক্ষুণ্ণ হইতেছে। অথচ এই বিচার-বিভাগের বিশুদ্ধতা ও শক্তি সকল সময়েই সন্দেহের অতীত অবস্থার থাকা উচিত। দও-প্রয়োগের অবশ্যকতা প্রমাণিত করিবার জন্ত এমনভাবে দও প্রয়োগ করা কর্তব্য যে, যে-সমস্ত ব্যাপারের সহিত এই-সব ব্যাপারের কোনরূপ সম্বন্ধ নাই, অন্ততঃ উাহারা যেন দ্বও প্রয়োগ সমর্থন করিতে পারেন। পাঞ্জাব গবর্ণমেণ্টের বর্তমান নীতিতে তাহা যে সম্ভবপর নহে তাহ বলাই বাহুল্য ।” কেবলমাত্র পাঞ্জাবে নহে, ভারতবর্ষের সর্বত্রই কর্তৃপক্ষের এই জুলুম একান্ত ভাবেই স্বম্পষ্ট হইয়া উঠিয়াছে এবং এ জুলুম কেবলমাত্র কারাদণ্ডেই নিঃশেষ হইতেছে না, আরো নানা রকম অদ্ভূত ব্যাপারের স্বষ্টি করিতেছে । দুই-একটিব নমুনা দিতেছি। সম্প্রতি রেজুনের কমিসনার আদেশ দিয়াছেন, রেজুনে কেহ বিদেশী কাপড় পোড়াইতে পারিলে না। বিদেশী কাপড় দগ্ধ করা অবস্থ সকলে সমর্থন না করিতে পারেন। কিন্তু এসম্বন্ধ কর্তৃপক্ষের কোনোরূপ হুকুমজারি করিবার অধিষ্ণুর আছে তাহা স্বীকার করা অসম্ভব। কাপড় জামার, আমি পোড়াই বা পরি সে-সম্বন্ধে পুলিশ যদি খবরদারী করিতে আসে তবে তাঙ্গ কেবল মাত্র অশোভন হয় না, ७ोशी अञ्चांब्र इब्र, जनषिकांबळ6 इङ्ग, ८फ़्*शांनैौग्न फ़ेिद्रछन जशिकांtब्र रखएक° कब्र इग्न । ८कांटन नां★ब्रिक ( citizen ) ठांश नक्ष कब्रिटङ *ांtब्र न, कब्रां छहिउ नयह । চট্টগ্রামের প্রাদেশিক কনফারেলের সময় শোভাযাত্রা বা বন্দেমাতরম্ ধ্বনি উচ্চাৰণ করিতে দেওয়া হয় নাই। যেখানে জনসাধারণের সঙ্গ করিবার” অধিকার জছে, তাহীদের শোভাযাত্রা و لا حسم :ميكا ച് ആ ബ ും ബു ബ്. . . . . . . দেশ-বিদেশের কথা—ভার A S A S AM Y AAAA S AAAAA SAAAeSAM AAAA AASAAASAAA SS AAAA S AAA S AAAAA AAAAA Հե Չ SSAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAS SMMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA SAAAAA SAAAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAAeS করিবার অধিকার যে কেন নাই, তাহ বোঝা কঠিন। ব্যাম্ফিল্ড ফুলারের সময়ে বন্দেমাতরম উচ্চারণ করা নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু তাহার পরে ভারতবর্ষ অনেকখানি আগাইয়া গিয়াছে, ইহাই সাধারণ বিশ্বাস। এই যদি জাগাইয়া যাইবার নমুনা হয় তবে সে জাগাইয়৷ যাওয়া যে বিশেষ আকাঙ্কার জিনিষ নহে তাহ বলাই বাহুল্য । আসাম ডোরাঙের ডেপুটি কমিশনার নোটিশ দিয়াছিলেন, সেখানকার কোনো বাড়ীওয়ালাই কোনো অসহযোগীকে আশ্রয় দিতে পরিবেন না । ইহা যে কেবলমাত্র উহার শাসন-বাক্য নহে, ইহার পিছনে সে উদ্যত শাসন-ইচ্ছাও রহিয়াছে তাহাও প্রকাশ পাইতে বিশেষ বিলম্ব হয় নাই। তাজুলবাড়ী চা-বাগানের অন্ততম স্বত্বাধিকারী স্ত্রীযুক্ত পরমানন্দ আগরওয়ালা এই আদেশ অমান্ত रुब्रिग्नांtरुन बलिग्न श्रीनांजष्ठ अछियूख् इईग्रांtझ्न । ईशंई पाशहे রকমের খামখেয়ালী । কিন্তু এই খামখেয়ালীর শেষ এইখানেই হয় নাই । আসামী-পক্ষ মোকদম স্থানান্তরিত করিবার জন্ত হাইকোর্টে আবেদন করিবেন বলিয়া সময় চাহিয়াছিলেন । ডেপুটি কমিশনার সময়ও দিয়াছিলেন এক মাস। কিন্তু পেয়ালীদের খেয়tলের সীমা পাওয়া যায় না । অসামীর লোকের আদালত হইতে বাহির হইয়। যাইবার সঙ্গেসঙ্গেই তিনি মোকদম সিনিয়র একৃষ্ট এাসিষ্টাণ্ট কমিশনারের আদালতে স্থানান্তরিত করিয়া দিয়াছেন। এমনি আরো অনেক উদাহরণ দেওয়া যায়। রায়কটের অত্যাচার— পাঞ্জাব কংগ্রেস-কমিটির নির্দেশ অনুসারে বারিষ্টার সৈয়দ আতাউল্লা সাহ রায়কটের ব্যাপার সম্বন্ধে তদন্তু কুরু করিয়াছিলেন । সম্প্রক্তি তিনি উtহার তদন্তু শেষ করিয়া রিপোর্ট পেশ করিয়াছেন । এই রিপোর্টের মৰ্ম্ম নিয়ে প্রদত্ত হইল ৪— ১৯২২ সালের ১লা এপ্রিল তারিপে কংগ্রেস ও খিলাফৎ কমিটির প্রেসিডেন্ট মৌলবী ফজলল হককে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। মৌলবী সাহেবকে উহার বাড়ী হইতে থানায় লইয়া যাওয়ার সময় পথের লোকের উীহার প্রতি অশেষ সন্মান প্রদর্শন করিয়াছিল। এই সন্মান প্রদর্শনের ব্যাপারটা ভারপ্রাপ্ত পুলিশ-কর্মচারীর কাছে ভালো লাগে নাই। তিনি সকলকে বলেন তাহাকেই সেলাম করিতে। কেহ তাঁহাতে রাজী না হওয়ায় সকলের প্রতি নিৰ্য্যাতন চলিতে থাকে। জনসাধারণ তাহাতে কোনোরূপ উত্তেজন প্রকাশ করে নাই । ইহার পর ২য় এপ্রিল সারা সহরে হরতাল হয় । এই তারিখ সকল দোকানদারকে আহবান করিয়া পুলিশ জিজ্ঞাস করেন, উহার ২রা হরতাল করিয়াছিল কেন। উত্তরে তাহারা বলে, ১লা তারিখের কাও দেখিয় আপন হইতেই তাহার হরতাল করিয়াছিল, কাহারে প্ররোচনায় কবে নাই। এই অপরাধে প্রত্যেক দোকানদারের প্রতি *ाँiफ़ चां कब्रिब्रl cवङ्गांशांtङग्न बाबाह] कब झग्न। दूनन लांश मांशक ७कखन ८मांकांननांबरक अभ चl cबङ भांब श्ब्रांश्लि । ८भौजरी ফজলল হককে সেলাম করার জন্ত ৯০ বৎসরের এক বৃদ্ধাও গ্রন্থত হইয়াছিল। আমি তাহার ডান হাতের ফেলা দেখিয়াছি। পীচ বৎসরের একটি বালককেও এই নিমিত্ত মার সহ করিতে হইয়াছে। tহ iয় কপালে আমি ক্ষতচিহ্ন দেখিয়াছি। বিস্তর লোক প্রহৃত হইয়াছিল। তাহার ভিতর একজন কাল ও বোৰ ব্যক্তিও ছিল । येकजन cनांकांननांब्रप्क श्री पब्रिग्न छैiनिब्र वांश्द्रि कब्र हरेब्राहिल, আর-একজনকে লাধি মারিয়া ও অন্যান্য নানা ভাবে অপমান করিয়া সেলাম করিতে বাধ্য করা হয়।
