পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] A^ 亨學 আশার কপা এবং কবির মৃত্যু বর্ণনা করিয়া শেষ হইয়াছে। ‘জীবনস্মৃতি'তে রবীন্দ্রনাথ লিখিয়াছেন— देशद्र अप्णु विषप्यम्बत्र घों। पूंद जोश्–ठक्रम कवित्र 索 এইটি বড় উপাদেয়, কারণ, ইহা শুনিতে খুব বড় এবং বলিতে খুব मझ्छ । मिरखब्र भट्नग्न म८षा नष्ठा शश्वन छां3ङ श्ध्न नॉ३, १८ङ्गब्र মুখের কথাই যখন প্রধান সম্বল তখন রচনার মধ্যে সরলতা ও मरषय ब्रक कब्र गडद नव्ह । ऊर्धन, बांश वङई वृश्९, उांशदक বাহিরের দিক হইতে বৃহৎ করিয়া তুলিবার ছুশ্চেষ্টায় তাহাকে বিকৃত ও হস্তিকর করি তোলা অনিবাৰ্য। (১) ইহার মধ্যে বিশ্বপ্রেমের কথা খুব ঘটা করিয়া বলা হইয়াছে সত্য, কিন্তু রবীন্দ্রনাথ নিজের পরিণত বৰ্ষত্রের লেখার সহিত তুলনা কৰিয়া ইহাকে যতটা হাস্যকর মনে করিতেছেন আমরা সেরূপ মনে করি না । নলিনীর মৃত্যুর পর কবির মনে প্রথমেই এই প্রশ্ন উঠিল ৫য সত্যই কি সমস্ত ফুরাইয়াছে ? যে মানুষ এমন একান্ত সত্য ছিল সে কি একমুহূর্ভেই সম্পূর্ণ মিথ্য হইয়া গেল ? মৃত্যুর পরে কি আর কিছুই থাকিবে না ? কালের সমুদ্রে এক বিশ্বের মতন উঠিল, আবার গেল মিলায়ে তাহাতে ? 率 -go এই ভালবাসা. যাক হৃদয়ে মরমে অবশিষ্ট রাখে নাই এক তিল স্থান, একটি পার্থিব ক্ষুদ্র নিঃশ্বাসের সাথে মুহূৰ্ত্তে হবে কি তাহ অনন্তে বিলীন ? ( ২ ) শোকাচ্ছন্ন কবি তথম সমস্ত জগতের দিকে চাহিয়৷ দেখিল কালস্রোতে সমস্তই ভাসিয়া চলিয়াছে কিছুই স্থির নাই ।

হিমাদ্রির এই স্তন্ধ আঁধার গহবরে সময়ের পদক্ষেপ গণিতেছি বসি, ভবিষ্যৎ ক্রমে হইতেছে বৰ্ত্তমান, বর্তমান মিশিতেছে অতীত সমুজে । অস্ত যাইতেছে নিশি আসিছে দিবস, দিবস নিশার কোলে পড়িছে ঘুমারে । এই সময়ের চক্র ঘুরিয়া নীরবে পৃথিবীরে মানুষেরে অলক্ষিত ভাবে পরিবর্তনের পথে বেতেছে লইল্পী । ( ও ) কবি বুঝিল কালস্রোতে সমস্তই চলিয়াছে কিন্তু কিছুই বিলীন হইতেছে না, অনন্ত কালের মধ্যেই (১) জী,স্থ পৃ ১১৭ ৷ ( ) ಇ-ಕ್ದ.” ೪-ಸಿ 1 ತ], 53 ೬, ೨೩೨ ' ! -> 影 يوه وي " * ( ৩ ) ক-ৰ ৪ •পু ভt. ৩৯৪ পৃ । 鲨 রবীন্দ্র-পরিচয় സസ്സസ്സ്പം هخیریه احیایسهخمیر কাব্য থাকিয়া যাইতেছে। প্রকৃতির ॉक চাহিয়া কবি দেখিল v98S) পার্থীরা গান করিতেছে, কাননে বায়ু বহিতেছে, উপত্যকায় ফুল ফুটিতেছে, কেহ চুপ করিয়া বলিয়া নাই। প্রকৃতির প্রফুল্ল মুখ দেখিয়া করি নিজের cशांक छूलिका । ধীরে ধীরে দূর হতে আসিছে কেমন বসন্তের সুরভিত বাতাসের সাথে মিশিয়া মিশিয়। এই সরল রাগিণী । 家 率 పః কথনে মনে হয় পুরাতন কাল এই রাগিণীর মত আছিল মধুর, এমনি স্বপনময় এমনি অফুট ; তাই শুনি ধীরে ধীরে পুরাতন স্মৃতি প্রাণের ভিতঃ যেন উথলিয় উঠে । ( ১ ) কবির বাদ্ধক্য ক্রমে কবির বাৰ্দ্ধক্য উপস্থিত হইল। শ্বেতজটাসমাকীর্ণ গম্ভীরমুখী বৃদ্ধ কবি হিমালয়ের পাদদেশে বসিয়া গান করিতেছেন । কি কুমার সাঞ্জিয়াছে ওগো হিমালয়, তোমার বিশালতম শিপরের শিরে একটি সন্ধ্যার তর । সুনীল গগন ভেদিয়া তুষারশুন্ত্র মস্তক তোমার। 咏 空 家 শিপরে শিপরে ক্রমে নিভিয়৷ আসিল অস্তমান তপনের অরিক্ত কিরণে প্রদীপ্ত জলদচুর্ণ। শিপরে শিখরে মলিন হইয়৷ এল উজ্জ্বল তুঙ্গার, শিপরে শিখরে ক্রমে নামির আসিল আঁধারের যবনিক। ধীরে ধীরে ধীরে । পৰ্ব্বতের বনে বলে গtঢ়তর হল नृभभग्न अककां★, श्रृंठौग्न नौब्रय । সাড়শৰা নাই মুখে অতি ধীরে ধীরে অতি ভয়ে ভয়ে যেন চলেছে তটিনী সুগন্তীঃ পৰ্ব্বতের শতদল দিব । ( ২ : কবির মনে পড়িল এই হিমালয় যুগের পর যুগ মানবসভ্যতার দিকে চাহিয়া রহিয়াছে। কত পাপ কত রক্তপাত কত অত্যাচার তাহার চোখে পড়িয়াছে, স্বাধীনতা হারাইয়া মানুষ কিরূপ হীনত্বায়ু নিমজ্জিত হয় তাহ দেখিয়াছে— ( ১ ) ক-কা. ৪৩ পৃ । ভt. ৩৯৫ পৃ । ( 2 ) জ্ঞ, কী ৪৪-৪ • পৃ। ভl. ৩৯৪ পু