পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] छछू{ि{ वांग करन। ७३ खांब्रउष:७ वी नवभ शैtश भः कूणोळ्न পৰ্ব্বত আছে, মগ, হিমালয়, বিন্ধ্য, পারিপাত্ৰ, শুক্তি, সঙ্কাজি, মহেশ্র, মলয় ও ঋক্ষ । প্রত্যেক কুলাচল হইতে নির্গত কতকগুলি নদীর নাম দেওয়া আছে। যাহা বর্তমানে বিন্ধ্য তাহ পুরাণের পারিপাত্র, এবং পুরাণের বিন্ধ্য মধ্যপ্রদেশের মহাদেও পৰ্ব্বতশ্রেণী ; ঋক্ষ অমরকন্টক মালভূমি, সন্থাদ্রি পশ্চিমঘাট পৰ্ব্বতশ্রেণী। মহেন্দ্র উড়িষ্যার নীলগিরি এবং মলয় দাক্ষিণাত্যের আনামলৈ পৰ্ব্বত । ভারতের জনপদ ও রাষ্ট্রগুলির নাম এইরূপ,—-মধ্যজনপদের নাম কুর, পাঞ্চাল, শূরসেন, কুন্তল, কাশী, কোশল প্রভৃতি ; উত্তরে বাহুলীক, জাতীর, পহাৰ, গান্ধীর, যবন, সিন্ধুসোঁৰীয়, মন্ত্রক, শক, হণ, পারদ, কেকয় প্রভৃতি জাতি এবং কাশ্মীর, চুলিক প্রভৃতি দেশ অবস্থিত। ইহাতে গুর্জয়দের নাম নাই। খৃষ্টীয় পঞ্চম শতকে কুণের ভারতে প্রবেশ করে, কিন্তু এখানে তাহদের উত্তরের ক্ষত্রিয় জনপদের মধ্যে নাম পাইতেছি। তাই মনে হয় হণের পঞ্চম শতকে ভারতের মধ্যে প্রবেশের পূৰ্ব্বে যখন ভারতের উত্তরে ছিল তখনই তাহদের নাম পুরাণে লিখিত হইয়াছে। রাজপুতানার ছত্রিশ রাজকুলের মধ্যে হুণদেরও নাম আছে। এখানে চীন জাতি ভারতের উত্তরে আছে বলিয়া লিখিত হইয়াছে । আবার গঙ্গার সপ্তধারার মধ্যে চক্ষু নদী চীন, তুষার, শক, প্রভৃতি জনপদের মধ্য দিয়া প্রবাহিত হইতেছে বলা হইয়াছে ( ৪৬৫৯ )। চীনেদের মধ্যে প্রবাদ অাছে যে, তাহারা পশ্চিম এসিয়৷ হইতে আসিয়াছে । চীনজাতি খ্ৰীষ্টীর প্রথম শতকে পামীর পর্য্যন্ত দখল করিলে, ইহারা ভারতবর্ষের উত্তরস্থ জাতি বলিয়। পুরাণে পরিগণিত ইয়াছে। পূর্কের জনপদের নাম—অন্ধ বাক, প্রবঙ্গ, বঙ্গ, পেগু, বিদেহ, মাল, তাম্রলিপ্তক, মগধ, প্রাগজ্যোতিষ, ইত্যাদি। অতঃপর দক্ষিণাত্যের জনপদের নাম আছে—পাণ্ডা, চোল, ८कब्रल, दनषांमक, भशंब्रहे, त्रांडौब्र, कूखठा, शिमर्ड, श्रवक, भांश्विक, কলিঙ্গ, অন্ধ, প্রভৃতি। বিদ্ধ্য-পৰ্ব্বতন্থ দেশে মালব, করুষ, উৎকল, अत्रां*, cछांछ, किक्किक, निबष, श्रदखि. &चङ्कठि छनश्रृंप्लग्न नांभ পাইতেছি । উৎকলকে বিন্ধ্য-পৰ্ব্বতস্থ দেশে ধরা হইয়াছে । মনে হয়, বর্তমানে যেখানে উৎকল আছে, পূৰ্ব্বে সেখানে ছিল না, মধ্য-ভারতে ছিল। বিষ্ণুপুরাণে দক্ষিণাত্যে অম্বষ্ঠ নামে একটি জনপদের নাম পাওয়া বায় । দক্ষিণাত্যের মাহিষক জনপদ হইতে আগত জাতি মাহিষ্য ও অম্বষ্ঠ দেশ হইতে আগত জাতি অম্বষ্ঠ নাম ধারণ করিয়াছিল। বাঙ্গলার বৈদ্যজাতির মধ্যে. বহুকাল হইতে সংস্কৃত-চর্চা দেখিয় মনে কয়, তাহাৰা এই অম্বষ্ঠ দেশের ব্রাহ্মণ ছিলেন। সমস্ত প্রাচীন কুলাচাৰ্য্যগণই বলিয়াছেন, বাঙ্গলার পঞ্চ ব্রাহ্মণ ও পঞ্চ কারন্থ কোলাঞ্চ দেশ হষ্টতে আসিয়াছিলেন। নৃতত্ত্ববিদ পণ্ডিতেরা স্থির করিয়াছেন সে, কান্তকুঞ্জের ত্রিসীমানায় ষে-সকল লোক বাস করে, তাহীদের সহিত বাঙ্গলার ব্রাহ্মণ-কায়স্থদের আকারে সাদৃগু নাই। আসামের লোকে ভারতবর্ষের কলিঙ্গ প্রদেশকেই কোলাঞ্চ বলে। তাছা হইলে ৰঙ্গলীর পঞ্চ ব্রাহ্মণ ও शृशं कांग्रह कलिछ cमनं श्रेष्ठ अभिग्नांझिालन । बांजणांब्र ८मन ब्रांछविश्लं ¢य प्रक्रिांठा श्रङ पत्रांनिब्रांझिल, ठांशंष्ठ पत्रांब्र कांझांब्र७ সন্দেহ নাই। শুর বংশের সহিত সেন বংশের সম্বন্ধ ছিল। দক্ষিণ রাঢ়ে পূর বংশের অস্তিত্বের ঐতিহাসিক প্রমাণ পাওয়া গিয়াছে। प्रखब्रार भएन श्ब्र, नूब बल ७ cनन वर* ७डरब्रहे माक्रिपाठा श्रेष्ठ जॉनिब्राहिण-ठांश् लांकिगांठाणठ अभिन-कांब्रइदमग्न छैांशंब्री जांगब्र कब्रेिष्ठ जानांईम्नांहिाजन &य६ मन्ब्रांप्रमब्र महिङ ब्रांथिब्रांझिरलन । तांत्रलांब्र কষ্টিপাথর—দৃষ্টি ও স্বষ্টি S}( S) সামাজিক ইতিহাস আলোচনা করিলে দেখা যাইবে যে, বাঙ্গল দেশে বহুকাল ধরিয়৷ দাক্ষিণাত্য হইতে দলে দলে লোক জাসিয়৷ বাস করিতেছিল, এবং তাহারা অনেকাংশে স্বসভ্য ছিল। " ভারতবর্ষের মধ্যে কেৰল ৰাঙ্গলাদেশের লোকেই নামের পূর্বে ঐ ব্যবহার করে এবং ভার, পৌষ ও চৈত্র এই তিনমাসে লক্ষ্মীপূজা করে। আবার কেবল অঙ্ক, রাজবংশের রাজাদের নামের পূৰ্ব্বে “সিৰি।” ব। ঐ-কথার ব্যবহার আছে। ইগ হষ্টতে মনে হয় বাঙ্গলার পঞ্চ ব্রাহ্মণ ও কারন্থের সঙ্গে সঙ্গে অথবা সেন ও শূর রাজবংশের সঙ্গে ৰাঙ্গল দেশে এই লক্ষ্মীপূজা ও শ্ৰী-প্রয়োগের প্রচলন হইয়াছে। প্রাচীন বিখ্যাত স্থান প্রতিষ্ঠান-পুরী (বৰ্ত্তমান পইঠান )। পুরাণকারের এই প্রদেশেই বাস করিতেন। ( মানসী ও মর্শ্ববাণী, বৈশাখ ) • দৃষ্টি ও স্বষ্টি cफ्रांश्रृं, कांन, शङ, *), ब्रननां नवकल्लेश् श्ल क्लन्, ब्रन, श्रृंका, স্পর্শ, গন্ধ ধরে বিশ্বের চারিদিককে বুঝে নেবার জন্য। মানুষ নিজের চোখ, কাম, হাত, পা ইত্যাদিকে অস্বাভাবিক রকমে অসাধারণ শক্তিমান করে তুল্পে। ছেলেকে অক্ষর চেনাতে শেখালে, বই পড়তে শেখালে তবে সে অস্তে জান্তে চোখে দেখতে পায়— কি লেখা আছে, বুঝতে পারে পড়াগুলো, এবং ক্রমে নিজেই রচনা করার শক্তি পায় একদিন হয়ত বা । যে মানুষ কেবল অক্ষর পরিচয় করে' চল্প, আর যে অক্ষরগুলোর মধ্যে মানে দেখতে লাগল, আবার যে রচনার নির্মাণ-কৌশল ও রস পৰ্য্যস্ত ধরতে লাগৃল এদের তিন জনের দেখা-শোনার মধ্যে অনেকখানি करब्र' श्रृंॉर्षक] श्रांtछ् । कांtखश् cमशि-त्रिब्रई बण यांद्र यांझे दण কোন কিছুতে কুশল হয় না চোক, হাত, কান ইত্যাদি, যতক্ষণ এদের স্বাভাবিক কাৰ্য্যকরী চেষ্টাকে নতুন করে স্বশিক্ষিত করে" তোল ন যায় বিশেষ বিশেষ দিকে-বিশেষ বিশেষ উপায় জার শিক্ষার রাস্ত ধরে । এই শিক্ষার তারতম্য নিয়ে আমাদের সচরাচর মোটামুটি দর্শন, স্পর্শন, শ্রবণ, ইত্যাদির সঙ্গে শিল্পীর ও গুণীর দেখাশোনার সঙ্গে পার্থক্য ঘটে। ছবি, কবিতা, স্বর-সার প্রভৃতি অনেক সময়ে যে আমাদের কাছে হেঁয়ালীর মতে ঠেকে ত দুই দলের মধ্যে এই পরখ ও পরশের পার্থক্য বশতঃই হয় । এইজন্যেই কবিতা, সঙ্গীত, ছবি এ-সবকে বুঝতে হলে আমাদের চোখ-কানের সাধারণ দেখাশোনার চাল-চলনের বিপৰ্য্যয় কতকটা অভ্যাস ও শিক্ষার দ্বারায় ঘটাতে হয়, না হলে উপায় নেই। কোন বিষয়ে পটুতা হয় না, হতে পারে না ততক্ষ৭, যতক্ষণ নানা ইন্দ্রিয়ের নিত্য এবং স্বাভাবিক ক্রিয়ার কতকট। অদল-বদল ঘটিয়ে না তোলা যায় । সারাজীবন বারে বীরে একই জিনিব দেখে শুনে পরশ করে পরখ করতে করতে কাজের দক্ষত বেড়ে যায়, হাত পা চোপ কানের। শরীর-যন্ত্র, নিত্য ব্যবহারের নিত্য কাজের বস্তু ও ঘটনাগুলোর সম্বন্ধে এই অম্ৰাম্ভ বস্তু-পরিচয়ের পাঠ সাঙ্গ করেই থেমে রইল এই হলো সাধারণ মানুষ হিসাবে আমরা দর্শন স্পৰ্শন শ্রবণ দিয়ে যতটা এগোতে পারি তার চরম পরিণতি। মানুষের দেখা শোনা cछ्ब्रां ममप्लई कांछ ७ दस 4दर बांखविकठांब्र मात्र जिरों हरग्न রইল, নিখুত করে চিনে নিতে পারলে, জব্রান্তভাবে ধরতে পারলে বাইরের এটা ওটা সেট, এ ও ত, এমন তেমনইত্যাদি ঐ রাখালরাজ রায়