थकङ्ग-थांनि-क्रूम গত জীবাঢ়ের প্রবাসী"তে খ্ৰীযুত যোগেশচন্দ্র রায় লিখিত "চরকা ও খন্দর" প্রবন্ধে দেখিলাম, পী ঢাকিয়া কাপড় পর মেমদের অমুকরণ ; ইহা ঠিক নয়। মুসলমান শাস্ত্র অনুসারে পায়ের গোঁড়ালী পৰ্য্যন্ত ন৷ ঢাকিলে-ষ্ট্রীলোকের উপাসনা শুদ্ধ হয় না ও পাপ হয়। সৰ্ব্বদা পায়ের গোড়ালী পৰ্য্যন্ত ঢাকিয় রাখাই মুসলমান মহিলার অবস্থ কৰ্ত্তব্য। তবে কি বিলাতি কাপড় পরিয়া উপাসনা করিতে হুইবে ? রিজিয়া বেগম “দাসবিক্রয়ের প্রাচীন দলীল প্রবন্ধ সম্বন্ধে যৎকিঞ্চিৎ জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রবাসীতে “দীসবিক্ৰয়ের প্রাচীন দলীল" নামীয়, একখান দলীল সহযোগে, একটি প্রবন্ধ ৰাহির হইয়াছে। কিন্তু ঐ দলীলের লিখিত ব্যক্তিনিচয় ও সকীন সম্বন্ধে যে ভুল বিবরণী রহিয়াছে, উহ। নির্দেশ না করিয়া ক্ষাস্ত থাকিতে পারিলাম না । লেখক বলেন, বিক্রমপুর সিমুলিয়াবাসী নরসিংহ দত্ত ক্রেত এবং ঐীরামপুরনিবাসী রামধন দত্ত বিকেত,—বিষয় দীসবিক্রয়। বিক্ৰমপুরের মধ্যে কোন স্ত্রীরামপুর গ্রাম ন পাইয় লেখক গঙ্গাতীরের স্ত্রীরামপুর অন্বেষণ করিয়া ৰহির করিলেন, এবং ক্রেত নরসিংহ দত্তকেও একেবারে স্ত্রীরামপুরের লোক বলির ঘোষণা করতঃ রাঢ়ী কায়স্থে সন্নিবেশ করিতে বিলম্ব করিলেন না । লেখক বাড়ীর চতুঃসীমা একবারও নিরীক্ষণ করিয়া দেখিবার অবসর পাইলেন না, যে, বিক্রমপুরের মধ্যে না থাকুক উহার নিকটে কোন স্থানের নাম স্ত্রীরামপুর আছে কি না। ইংরেজ লেখক বা বাঙ্গালী লেখকগণ বহু অনুসন্ধানে বাঙ্গালীর দেশসমূহের যে যে ইতিহাস বা ভূগোল প্রকাশিত করিয়াছেন, লেখক যদি তাহার অনুসন্ধান লইতেন, তবে তাহার আর এই ক্রটি ঘটতে পারিত না। তখন তিনি অবগুই অবগত হইতেন, শ্রীরামপুর বলিয়া একটি স্থান বিক্রমপুরেব দক্ষিণ দিকে, ইদিলপুর পরগণার সহিত সংযুক্ত হইয়৷ রহিয়াছে,—যাহার পরিচয় আইন-ই-আকবরীর লিখিত বাক্লার সরকারে স্পষ্ট দেথা যায়। অতঃপর, লিভারিজ-কৃত বাখরগঞ্জের ইতিহাস পাঠ করিলেও তাহাকে এজঙ্ক প্রাচ্যবিদ্যামহীর্ণবের দ্বারস্থ হইয় প্রত্নতত্ত্বের দোহাই দিতে क्षेछ न । বিক্রমপুরের সংলগ্ন দক্ষিণদিকে ইদিলপুর ; এই ইদিলপুর নয়छांजजौ बगैौ कर्दूक झईलांtण विडङ शहेब्र कब्रिमशूब ७ बांथब्रशंश्च জেলায় সন্নিবেশিত হইয়াছে। উহার ঠিক মধ্যস্থানে শ্রীরামপুর বলিয়৷ একটি ক্ষুদ্ৰ পৰ্ব্বগণ। দৃষ্ট হয়। বিশেষ কোন প্রসিদ্ধ গ্রাম উহার भाषा नौ षीकांग्न ठबङा चक्षिदांनि** श्रृंब्रिछब्रह्tण शृंनिरृी बलिब्राहं डरल्लष कब्रिब्रा षोड़ । कश कि "cत्रषनांब छनब*नब्रिट्वनिऊ ७अछ, दए छवि छलनां९ झईब्र निंब्रांtझ्, जब्रमांब वईमांब अॉरश् ।
- १>ई-->२
এই গ্ৰীঃামপুরের সংলগ্নই মইজরদি বলিয় একটি তল্প ছিল, তত্ৰভ্য অধিবাসীরাও সাং মইজরদি বলিয়। পরিচয় দিত। তৎপর গুণানন্দী, উহ। দক্ষিণ বিক্রমপুরের কতকস্তান ও চাঁদপুরের অন্তর্গত, श्रांछि७ दिछभtन श्रांrछ । गर्मि ४१iननी न झ्झेंग्र ब्रांप्रांबनौ श्ग्र, তবে, উহাও সাহাবাজপুর পরগণার একটি গ্রামের নাম। মূলকথা এই স্থানগুলি একই কেন্দ্রমধ্যে অতি নিকট নিকট সন্নিবেশিত। বিক্রেতার বাড়ী স্ত্রীরামপুর, সাক্ষী কাশীচরণের বাড়ী মইজরী, অপর সাক্ষী ত্রীরাম, বাড়ী গুণানন্দী। এইরূপ অবস্থায় আমরা কি বলিয যে হুগলী ত্রীরামপুরের কবেলাতে, এই গুণানন্দী ও মইজয়ী হইতে সাক্ষী সংগ্ৰহ করিয়া লওয়া হইয়াছিল ? হুগলী বীরামপুরের হইলে তথাকার বা তন্নিকটবৰ্ত্তী স্থানের সাক্ষী থাকাই সম্ভবপর হইত। একজন মাত্র সাক্ষীর নিবাস দেখা যায় ত্রীরামপুর, উহা আমাদের নির্দেশিত তীরথপুর হওয়াই সম্ভবপর. কারণ উহার নিকটফৰ্ত্তী মইজরী ও গুণানন্দীর নাম অন্ত দুই সঙ্গীর সহিত জড়িত রহিয়াছে। হুগলী স্ত্রীরামপুরের মধ্যে কি নিকটে ঐ দুই নামীর কোন স্থানের পরিচয় আছে কি ? অতএব এই কবেলাপান যে বরিশাল স্ত্রীরামপুরেই সম্পাদিত হইয়াছিল উহাতে কোন সন্দেহ নাই। ভগ্নশীল মেঘনার তটবর্তী এই স্ত্রীরামপুরেই বোধহর ক্রেতাদের বাড়ী ছিল, বাড়ী বিক্রয় হইলে তাহার বিক্রমপুর চলিয়া যায়। ছগলী দাসব্যবসায়ের এক প্রধান কেন্দ্র হইলেওঁ পূৰ্ব্ব ও উত্তরবঙ্গের স্তীর ব্লtটীয় সমাজে যে দাস থরিদের বিশেষ প্রচলন ছিল, উহ। আমরা অবগত নই। থাকিলেও বিরল প্রচার ছিল। শ্ৰী আনন্দনাথ রায় জ্যৈষ্ঠের প্রবাসী ১৮৭ পৃষ্ঠায় যে দলীলখানি ছপা হইয়াছে, তাহায় পাদ ও বাঙ্গল অংশে অল্প প্রভেদ আছে। অর্থাৎ ১। মোহরের কাছে “মোহর নং ৯ ” ন হইয়। "মেহর মাসে সন ৯” হইবে । মোগল কালে সেীর ও চাক্স দুই প্রকার মাসই প্রচলিত झिल। शंग्नमवांछ ब्रांप्छ, ७थंन cभश्ञ भांन १झे अॉशठे श्रां★ख झग्न । দলীলথানি ১৬ই শ্রাবণ অর্থাৎ ১লা আগষ্টের লেখা । তখন বোধ হয় ১লা আগষ্টের পুৰ্ব্বেই মেহর মাস আরম্ভ হইত, কেননা ঐ সৌর গণনাতে পুরা ৩৬৫ দিন ধরা হইত। ২। বিক্রেতা ও উহার পিতা ও পিতামহর নাম পাসাঁতে দত্ত-স্থানে “দেও" লেপা হইয়াছে। সম্ভব লেখকের ভুল। ৩ । পাস অংশে আছে যে নগরের স্ত্রী ও সন্তানাদি হইলে তাহাদেরও লওয়া জমা ( নিৰ্দ্ধারিত নিয়ম ) মত খোরাক ও পোষাক দিতে হইবে ও তাহীদের কাছে নকরি কৰ্ম্ম লইতে পারিষে। ৪ । নফরকে বিক্রয় করিবার সম্পূর্ণ ক্ষমতা ক্রেতার রছিল । কিন্তু তাহার স্ত্রী ও সন্তানদের বিক্রয় করিবার ক্ষমতা আছে কি ন স্পষ্ট লেখা নাই । ৪ । ১২ টাকাতে বিক্রয়। প্রত্যেক টাকা ১• আন ওজন অর্থাৎ ১২০ মাশ। খাটি রূপ নকরেৰ মূল্য। এখনকার ইংরেজি টাকা ১১3 মাশ। অর্থাৎ ১৯২: ভরি রূপা ।
