পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] এবং এবিষয়ে তিলমাত্ৰও সন্দেহ নাই ; কিন্তু কিরূপে হয় তাহ আমি बजि नॉरे । वहन्धन *शैछ्ब्रांश् गां८६व देशं बलिब्रां छांशद्दे कब्रिब्रांtइन । আমার এখন মনে হইতেছে, সরীঠীর উদাহরণটা না দিলেই ভাল হইত। কিন্তু পরবর্তী সাহিত্যের শি প্রা শব্দ যে ক্ষি প্রা হইতে, সে বিষয়ে বিষ্ণুমাত্ৰও সংশয় নাই। ইহা উী হা রে নিকটে “সন্দেহজনক” হইবে বলিয়া মনে হয় নাই, সংস্কৃতের ক্ষ মরাঠীতে স হয়, ইহা তিনি জানেন, স্বীকারও করিয়াছেন। তালব্য বা কণ্ঠতালব্য স্বরের যোগ হইলে এই সকারই শকার হয়। যেমন, স. ম ক্ষী, ম. মা শী ; স. ক্ষে ত্র, মরাঠী শে ত এই নিয়মেই ক্ষি প্র- শি প্র । ইহাতে সন্দেহ কোথায় জানি না । তাহ ছড়ি, বৃহৎসংহিত ও ব্ৰহ্মপুরাণ হইতে শি প্রী র পাঠভেদে যে ক্ষি প্রী শব্দের উল্লেখ করিয়াছি, তাহার কি কোনো মূল্য নাই ? আমার বন্ধুকে আমি একবার ঐ মূল বই দুইখানি ( উল্লিপিত সংস্করণের ) দেপিতে অনুরোধ করি। তবুও তিনি যদি সস্তুষ্ট ন হন, তবে অসন্তোসের কাবণট জানিতে চাই, উত্তর দিবীর চেষ্টা করিব—যদি কিছু উত্তর থাকে। শ্ৰী বিধুশেখর ভট্টাচাৰ্য্য গত জ্যৈষ্ঠমাসেব প্রবাসীতে মহম্মদ শহীদুল্লাহ সাহেবের লিখিত “ণুদ্র” নামক “আলোচনা" চোখে পড়িল। তিনি স্থানবাচক Sudrai হইতে শূদ্র শব্দের উৎপত্তি অনুমান করেন। পণ্ডিতপ্রবর বিধুশেখর শাস্ত্রী মহাশয়ের মতে নাকি “ক্ষুদ্র” হইতে “শূন্থ" শব্দের উদ্ভব হইয়াছে —আমি তাহার মূল প্রবন্ধ দেখি নাই । আমার মনে হয়, ষে দেশে যে শব্দের প্রচলন, এবং যে সময়ে ঐ শব্দ প্রচলিত ছিল, সেই দেশের এবং সেই সময়েব না হউক, অন্ততঃ তাহীর নিকটবৰ্ত্তী সময়ের প্রচলিত বুৎপত্তি জানিতে পারিলে আর সেই শব্দের BBB BB BBBD BK K KBYB BBB KDD BBB BBS তাহাতে অনেক সময়েই ভুল হইবার সম্ভাবনা থাঞ্চে । খ্ৰীষ্টের জন্মের বহুপূৰ্ব্বে পাণিনীয় ব্যাকরণের উণাদি প্রকরণে শূদ্র শব্দের ব্যুৎপত্তি লিখিত হইয়াছে। উশাদির দ্বিতীয় পাদের ১৯ ংখ্যক স্বত্র—“শুচেঞ্চ” । স্বত্রীমুবাদ— গুচধাতুর অর্থাৎ গুচ ধাতুর অস্ত্যবর্ণের স্থানে 'দ'ও হইবে । “রকৃ” প্রত্যর প্রসঙ্গে এই স্বত্র রচিত হইয়াছে এবং তদুপলক্ষে এই স্বত্রের পূর্বেই বলা হইয়াছে যে অদ ধাতুর হ্রস্বস্বরও দীর্ঘ হইবে । সুতরাং "চ" বা "ও"এর অর্থ, রক্ প্রত্যয় হইলে গুচ এর উ স্থানে উ হইবে আর চ স্থানে 'দও হইষে। তত্ত্ববোধিনী ীিক। এইরূপই ব্যাখ্যা করিয়াছেন—“শুচ শোকে, তন্মাদ্রকু, দশাস্তাদেশ, ধাতেীর্ঘশ্চ। শূদ্রো-বৃঘলঃ ” সারস্বত ব্যাকরণেও শুচ, ধাতু হইতেই নিম্পন্ন শুচ' শব্দের দ্বার শূদ্র শব্দ সাধন করা হইয়াছে। সরস্বতের ব্যাখ্য—“শুচং দ্রবর্তীতি শুদ্ধঃ” (শুচ +দ্র +ড ) -যে শোকগ্রস্ত দেই শূদ্র । স্বত্র “শুচ: শূদ্ধে" —শুচ: শুক্লাদেশে ভবতি দ্রেপরে ( শুচ:+ক্ষিপ – গুচ, প্রথমার এক বচনে শুক্ ) । শোক বা তমোভাবের প্রাবল্যের জন্যই যে শুদ্ধ আখ্যার স্বষ্টি হইয়াছে, তাহা ব্যাসদেশের উত্তরতন্ত্রস্থ পশ্চাল্লিখিত স্বত্র হইতে আরও সপ্রমাণ হয়—“শুগস্য তদনদরশ্রবণtৎ", ইহার শোক আছে, তন্নিমিত্ত ( ধৰ্ম্মেপদেশাদি?) অনাদরের সহিত শ্রবণের জন্ত এ “শুদ্ধ" । শ্ৰুতিতেও “অহাহা রে ত্ব শুদ্ধ” এই প্রয়োগ আছে। এখানে শুদ্ধ শব্দের অর্থ রূঢ়ি অর্থাৎ প্রচলিত জাত্যৰ্থবাচক নহে-এখানে}ণুদ্র যৌগিক শব্দ (তত্ত্ববোধিনী)। সুতরাং মানসিক অবস্থা বএ ' বিশেষের अशैनक् दूषश्विाब छनाई cष ७३ भएकाग्र ऋडेि श्ब्रांश्लि उांश थांब्र७ সমর্থিত হইতেছে। . আলোচনা-শূদ্রে (J9న আমার মনে হয়, ব্রাহ্মণ ক্ষত্ৰিয় বৈঞ্চ পূত্ৰেৰ অশোঁচের সময়পরিমাণও এই মাপকাঠি দ্বারাই নিরূপিত হইয়াছে, যে তমোগুণে সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক অভিভূত তাহার অশোঁচের কালও তদনুপাতে সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক । “চাতুব্বর্ণ্যং ময় কৃষ্টং গুণকৰ্ম্মবিভাগশ:" গীতার এই উক্তিও এই বুৎপত্তির আব-একটি অমুকুল প্রমাণ । শ্রী দীনেশচন্দ্র কবিরত্ব শ্ৰীযুক্ত দীনেশচন্দ্র কবিরত্ন মহাশয় আমাদের শুদ্ধ শব্দের আলোচনায় যোগ দিয়াছেন দেখিয়৷ আনন্সি ও হইলাম। তিনি নিজেই বলিয়াছেন, আমার মূল প্ৰবন্ধটি তিনি দেখেন নাই ; দেখিলে ভাল করিতেন, এবং দেখ। খুবই উচিত ছিল ; ইহা দেগিলে, তিনি যাহা লিথিয়াছেন তাহ। লিপিলার প্রয়োজন হয় তো হই ও না। উহার লিখিত ছন্দোগ্য, ব্ৰহ্মপুত্র ও পাণিনির উণাদি স্বত্রের কথা আমি পূৰ্ব্বেই আলোচন৷ করিয়াছি। সারস্বত ব্যাকরণের কথা ব্রহ্মসূত্র দেখিয়াই লেখা হইয়। থাকিবে । ভাষাতত্ত্বকে অনুসৰণ না করিলে শব্দের ঠিক বুৎপত্তি পাওয়া যায় না। আমাদেব দেশে পাণিনি হইতে অীরস্থ করিয়৷ যত ব্যাকরণ অাছে তাঁহার কোলে একপানিতেও সৰ্ব্বত্র যথাযথরাপে ভাষাতত্ত্বকে অনুসরণ করা হব নাই। তাই একু-একটা শম্বের বুৎপত্তিতে এত কষ্ট-কল্পণ করা হইয়াছে যে, তাহ বলিবার নহে ; ইহাতে দুঃথও হয়, হাসিও পায়। ল্যাকরণগুলি বহুস্থলে যেমন-তেমন করিয়া যেরূপই হউক একট। ব্যুৎপত্তি দিবীর চেষ্টা করিয়াছে। অত্যন্ত প্রসিদ্ধ অর্থটা ছাত্রের কাছে ধরিয়া দিয়াছে, কিন্তু কিরূপে সেই অর্থটা হইল তাহ দেখাইতে পারে নাই, তাহ। তাহদের লক্ষ্যও ছিল না । এ সম্বন্ধে অনেক কথা বলিবার অাছে, ইত। তাহার স্থান নহে। একটা भोच्च भोश्ञ१ ईि :– e পাণিনি হইতে আরম্ভ করিয়া সমস্ত ব্যাকরণশরই বলিয়াছেন vদৃশ ধাতু স্থানে পশ্য আদেশ হয়। কিন্তু কিরূপে ইহা হইতে পারে? vদৃশ, ধাতুর দ স্থানে এখানে প কিরূপ হইবে ? কখনো ইহা হইতে পারে না। আসল কথাটা হইতেছে পশ্যতি প্রভৃতি পদ vদৃশ হইতে মোটেই হয় নাই। ইহার হইয়াছে vস্পর্শ দর্শন করা হইতে । বেদে প স্প শে, প ম্প শী ন প্রভৃতি পদ প্রসিদ্ধ। লৌকিক সংস্কৃতেও ইহার তিনটি পদ পাওয়া যায় (—যদিও ক্রিয়ারূপে ব্যবহার নাই ) :– K B K SDSBBBSSSBBBB BBB gSBBB BBS K K S 0DS ও প ষ্ট। পণিণি লৌকিক সংস্কৃতে vস্প শের সাধারণতঃ অপ্রচলন, ও v দৃ শের বহুল প্রচার দেশের বলিয়াছেন v দৃ শে র স্থানে প শ্য আদেশ হয়। শব্দের আদিতে সংস্কৃত উষ্ম বর্ণর উচ্চারণ স্বকর নহে বলিয়। ভারতীয় ভাগীয় তাহার পরিভাগের দিকে প্রবণতা দেখা যায়, যেমন v স্প ন্দ হইতে প স্প ন্দে । স্প স্প ন্দে নহে )। এখানেও সেইরূপ V শপ শে র আদিস্থিত সকারটি লোপ হওয়ায় প শ (প শ্য) হইয়া দাড়াইয়াছে। 'চর' অর্থে আমাদের স্প শ ও ইংরেজী Spy একই, এবং একই ধাতু είτε ( Cf. I.at. Spieio, Germ. Spehon ) I একমাত্র ভাষাতত্ত্বকে অনুসরণ করিলেই এই তত্ত্বটা জানা যাইতে পারে, কেবল আমাদের প্রচলিত ব্যাকরণের দ্বার। ইহা পাওয়া যাইবার উপায় নাই, ব্যাকরণ যদি ভাষাতত্ত্বের অনুসরণে লিখিত না হয় তবে বহু স্থলে ভ্রান্ত হইবাষ্ট্র সম্ভাবনা আছে। ব্যাকরণের যে নিয়ম ভাষাতত্ত্বের অবিরুদ্ধ তাহ নিশ্চয়ই প্রমাণ, কিন্তু বিরুদ্ধ হইলে তাহ মানিতে পার যায় না। এইজন্যই আমি আমার মূল প্রবন্ধে কবিরত্ন-মহাশয়ের প্রদর্শিত ব্যুৎপত্তি দুইটিকে পরিত্যাগ করিয়াছি, তিনি ইহ। সেখানে দেপিতে পাইবেন। ঐ বিধুশেখর ভট্টাচাৰ্য্য