পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭০২ প্রবাসী—ভাদ্র, ১৩২৯ ( ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড SAAAAAA AAAAMMAMAeAMMAMMAMS SSAAAASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAM MAM MMAAee MMJSAASAASAASAASAASAASAA AAAA AM eASAASSAAAAAAS AA SAASAASSAAAAA AAAA AAAA AAAAMAAA SAAAAS AAAAA AAAA SAAAAAMMAMA AMMAA AAAASASASS জুলাই ১৭৮৩ খৃষ্টাব্দে গোশ্লদের রাণাকে পরাজিত করিয়া দুর্গ অধিকার করিলেন। যে দিবস তিনি দুর্গটি নিজের অধীনে পাইলেন সেই দিবসই কোটেশ্বরে শিবমন্দির স্থাপন করিলেন । । ১৭৮৩ খৃঃ হইতে ১৮০৪ খৃঃ পৰ্য্যন্ত দুর্গটি সিন্ধিয়ার অধীনে রহিল। খাণ্ডেরাও তরির মৃত্যুর পর আম্বোজী ঈঙ্গলে মুবাদার নির্বাচিত হইলেন। তিনি বিশ্বাসঘাতকতা করিয়া সেনাপতি হোয়াইটকে ১৮০৫ খৃঃ** নিৰ্ব্বিবাদে দুর্গটি অধিকার করিতে দেন। সেই বৎসরই দৌলতরাও পিন্ধিয়া ইংরেজদের নিকট হইতে দুর্গ পাইলেন । ৭ 21. life of Deg Maharaj—A famous ando respected sanyasi of the “Koteshwar" tenple 22. Babcr's Memoirs, by Erskine, p 384. Cunningham, A. S. I. Vol. 11, p. 305 ১৮৪৪ খৃষ্টাব পর্য্যন্ত গোয়ালিয়র দুর্গ মহারাট্রাদিগের অধিকারে ছিল। মহারাজপুর এবং পানিহারের যুদ্ধের পর ইংরেজ অফিসারের অধীনে দেশীয় ফৌজ এই দুর্গে অবস্থান করিত। ১৮৫৭ খৃষ্টাবে সিপাহী-বিদ্রোহের সময় বিদ্রোহীদিগের হাতে দুর্গ পড়িল । সার হিউ রোক্ত ১৮৫৭ খৃঃ ১৭ই জুন দুর্গ অধিকার করিলেন।° * পরে ১০ই মার্চ ১৮৮৬ খৃঃ ঝাসি ইংরেজদিগকে দিয়া তংপরিবর্তে মহারাজা জিয়াজিরাও "গোয়ালিয়র দুগ লইলেন। পরিশেষে সিন্ধিয়াবংশ "গোয়ালিয়র দুগে পুনরধিষ্ঠিত হইলেন । ৪ s ফণীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় 24, 11. N. S. I., Vol. 1., p. 361. 25. H. N. S. I., Vol. I., p 363. চিরন্তনী এই ধে আমি,--এই ধে জীবন, প্রতি নিমিষের, পলে-পলে চলছে টেনে এই চলরি জের, নিত্য-দিনের খণ্ডতরে রাখুছে যে এ গেথে সঞ্চয়েরি একটি পুরে,—একটি স্বরে বেঁধে ; জীবনের এই ছন্দেতে হায় পড়বে কোথা যতি | গ্রন্থি কোথা এই মালিকার ? কোথায় পরিণতি । লক্ষবছর আগের জীবন এই জীবনের বুকে এর চেতনায় কঁপৃিছে আজে, এরি মুখে-দুথে ! মৃত্যু-মাঝে হয়নিক তার একটুখানি লয়, মরণ, সে তার জীবনেরেই করেছে অক্ষয় ; ফুলের ব্যথাই মরণপারে ফলের বুকে জাগে, ফল, সে মঞ্জফুলের জীবন দেয় ফিরায়ে তাকে,— এম্নিভর বিনিময়ের প্রেমের মেল-মাঝে নিত্যকালের জীবন যে গে| অমর হয়ে আছে ; তাইত আজি মনের বনে যে-ফুল ফুটে মোর গন্ধে সে তার, চির-যুগের সাধের স্বপন-ধোর, তাইত গো আজ আমার গানের স্বরের মঞ্জুষাতে পড়ল ধরা বিশ্ব আপন অনন্ত-প্রাণ সাথে ! : আমার এ প্রাণ নয একেল,—মুদ্রতারি মাঝে, বক্ষে এ মোর নিখিল-মেলা, অনন্ত প্রাণ রাজে ! চির-কালের এই আমি যে আদিম পুরাতন; চিরন্তনী-লীলার মাঝে নিতুই গো নূতন ! শ্ৰী হৃষীকেশ চৌধুরী