পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.৫ম সংখ্যা ] তেজপুর জেলখানা,পরিদর্শন করি পরিদর্শনের 'খঙীয় যে মথল করিয়াছিলেন ইহা সম্ভবতঃ তাঁহারই দণ্ড । একথা সত্য হইলে ইছ যে জারে জপূর্ব তাঁহাতে সন্দেহ নাই । - * • असिष्ठ कुककांड भांजरीब्र मथठि cछल हश्tठ किब्रिग्न खांनिग्न বলিয়াছেল-“ৰ্তাহাকে একদিন কুয়োর ভিতর মাথা নীচে ও পা উপরে করিয়া ঝুলাইয়া রাখা হইয়াছিল।” • মাদারল্যাণ্ড' পত্রিক জীযুক্ত জগৎনারায়ণ, এম-এ, এল-এল-বির সম্বন্ধে বলিয়াছেন—“ছরমাস জেল খাটয় তাহার স্বাস্থ্য একেবারে ভাঙ্গিয়া পড়িয়াছে। জেলে তাহার প্রতি নৃশংস ব্যবঙ্গর করা হইয়াছে।” বাংলার বরিশালের জেলেও রাজনৈতিক কয়েদীদের উপর ভীষণ অত্যাচার চলিতেছে বলিয়৷ নানা সংবাদপত্রে প্রকাশ । এজন্ত অন্তঃপুরিকদের ভিতরেও বিষম উত্তেজনা ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হইয়াছে। প্তাহার পথে বাহির হইয়া, কলেজের দুয়ারে দাড়াইয়৷ ইহার প্রতিবাদ করিতেছেন। যে কোনে অবস্থাতেই হোক, মামুষের প্রতি মামুষের অত্যাচার ৰৰ্ব্বরতা ভিন্ন আর কিছুই নহে। হুতরাং কোনো অবস্থাতেই তাহ সমর্থনের যোগ্য নহে, রামরক্ষার श्रृङ्का কলিকাতার হিন্দি দৈনিক “ভারতমিত্র লিখিয়াছিলেন—পণ্ডিত রামরক্ষা নামক জনৈক ব্যক্তি ষড়যন্ধ করার অপরাধে আন্দামানে নিৰ্ব্বাসিত হইয়াছিলেন। তাহার যজ্ঞোপবীতও জোর করিয়৷ কড়িয়া লওয়া হয় । ফলে প্রতিবাদস্বরূপ ৯১ দিন অনশনে থাকিয় তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হন । সম্প্রতি ভারত গবমেন্ট এই সংবাদের সত্যত অস্বীকার করিয়া এক কমিউনিকে প্রচার করিয়াছেন। সরকার জানাইয়াছেন, রামপ্রকাশ—রামরক্ষা নহে-অরখে মীর গিয়াছেন । রোগের প্রকৃতি সম্বন্ধে কমিউনিকেতে কোন কথাই উল্লেখ করা হয় নাই । কমিউনিকের •উত্তর স্বরূপ ‘ভারসুমিত্র গবমেণ্টকে নিম্নলিখিত চারিটি প্রশ্ন করিয়াছেন। 卷 ( ১ ) রামরক্ষা নামে কোনো ব্রাহ্মণ লড়যস্থ মামূলীয় আনামানে নিৰ্ব্বাসিত হইয়াছিলেন কি ন? . ( 2 ) কালাপানিতে পৌছিবামাত্র তাহার যজ্ঞোপবীত ফেলিয়া দেওয়া হইয়াছিল কি না ? ( ৩ ) যজ্ঞোপবীত কেলিয়। দেওয়ার পর রামরক্ষা অনশন-ব্ৰত গ্ৰঙ্গণ করিয়াছিলেন কি না ? (৪) দীর্ঘকালব্যাপী স্বেচ্ছাকৃত অনশনের ফলে তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হইয়াছেন কি না ? 臀 ধাম চাপা দেওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা না করিয়৷ এই প্রশ্নগুলির সত্য এবং নিভাক উত্তর দেওয়া গৰমেন্টের দরকার। চুনকামের বাহুলোর জন্য গবমেন্টের কমিউনিকেগুলি হইতে সত্যের সহজ মূৰ্ত্তিটি সহজে ধর পড়ে না । এইজন্ত গবমেন্টের কমিউনিকেগুলির উপরে বাহিরের লোকের আস্থ ক্রমেই কমিয়। যাইস্থেছে । স্যাগু হাষ্ট্রে ভারতবাসী চারজন তীরষ্ঠীর যুবক স্যাও হাষ্টের রাজকীয় সামরিক বিদ্যালয়ে ছাত্ররূপে গৃহীত হইয়াছেন। উহাদের নাম ইতেছে- ১) গুরুদীপ সিংহ, ইনি পরলোকগত শিলদার-মেজর সর্দার বাহাদুর রায় সিংহের পুত্র, (২) জাশগর মালি, ইনি অবসরঞ্জীপ্ত ডেপুট কমিশনার এন আৰুধিনের পুত্র ; (৩) বলবন্ত সিং ইনি ওজস্থানের অনারারি ম্যাজিষ্ট্রেট তার স্ট্রির পুত্র ; (৪) শেখ মকবুল হোসেন, ইনি দেশ-বিদেশের কথা—ভারতবর্ষ ዓ8ፃ মুলতানের অনারারি এসিষ্ট্যান্ট কমিশনার ধ। বাহাদুর সেখ বিরাজ হোসেনের পুত্র। এ ব্যাপারে বিশেষ দ্রষ্টব্য এই যে, মাজাজ, বোম্বাই, মধ্যভারত, উড়িষ্যা, বিহার, বাংলা, আসাম, এবং জাগ্ৰা-অযোধ্যার ७क्छन यूषक७ मji७शंरहे ॐ हांजङ्गर» °ब्रिशृशैठ झन नॉरें । जथळ এ সম্বন্ধে যে জাইন-কানুন আছে তাহতে এই-সৰ প্রদেশের লোকদের প্রবেশের কোনরূপ বtধ আছে বলিয়াও জামাদের জানা নাই । সাদ ও কাল মাদ্রাজের মহিল| কৰ্ম্মী শ্ৰীমতী দুবরাম সাবাশ্ম এক বৎসরের জগু সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইয়াছেন। প্রকাশ, মাদ্রাজের ল এণ্ড অর্জয়' বিভাগের ভারপ্রাপ্ত একজিকিউটিভ কাউন্সিলের সদস্ত যুক্ত কে, শ্ৰীনিবাস আয়াঙ্গার এই মহিলা কয়েদীটিকে মুক্তি দিবার হুকুম দিয়াছিলেন। কিন্তু গোদাবরীর জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মিঃ ব্র্যাকেন তাহ। হইলে পদত্যাগ করবেন বলিয়া ভয় দেখানোতে এই আদেশ কার্য্যে পরিণত করা হয় নাই। দেশী লোক যত বড়ই হৌক না কেন তাহার দৌড় ঐ মসজিদ পর্যন্ত। তাছার মত তুতক্ষণই বড় যতক্ষণ পৰ্যন্ত সাদার সহিত সে মতের সংঘর্ষ না বাধে। সাদা ছোটই হোকৃ আর বড়ই হোক, সে যে যে-কোনো কালোর অপেক্ষ বড়, এ বুদ্ধি ভারতে থাকিয় আজও যাহার জন্মায় নাই তাকার দৃষ্টির দোষ আছে একথা স্বীকার করিতেই হইবে । দেশীরাজ্যে,মদ বর্জন— কাঠিয়াবাড়ের অন্তর্গত: লিম্বড়ি রাজ্যে দেশী মদের বিরুদ্ধে সম্প্রডি এক আইন প্রবর্হিত করা হইয়াছে। এই আইন অনুসারে এই রাজ্যে কেহ দেশী মদ আমদানি করিতে বা রাখিতে পরিবে না। যদি কেহ এই নিয়ম ভঙ্গ করে তাহ হইলে তাহার কঠোর দণ্ড হুইবে । নিয়মভঙ্গকারীকে যে ধরাইয়া দিবে সে তাহার অর্থদণ্ডের একচতুর্থাংশ পুরস্কার পাইবে । কেবল মাত্র দেশী মদের বিরুদ্ধেই লিম্বড়ি রাজ্য এই যুদ্ধ ঘোষণা করিলেন ক্লেন তাহা আমরা বুঝিতে পারিতেছি ন। দেশী মদেই কেবল যে লোককে মাতাল, মতিক্ষুন্ন করিয়া তোলে তাহা নহে, ও গুণটি বিলাতি মদের ভিতরেও পূরা মাত্রাতেই আছে। সুতরাং সঙ্গে সঙ্গে বিলাতি মদের নিৰ্ব্বাসনের ব্যবস্থাটীও করা উচিত छेिल । * মৌলবী মজহরল হকের কারাদ গু— পাটনার মাদারল্যাণ্ড পত্রিকার সম্পাদক মৌলবী মজহরল হক সাহেবের বিরুদ্ধে পাটনার সদর মহকুম ম্যাজিষ্ট্রেটের এজ লাসে বিহারউড়িষ্যার ইনস্পেক্টর জেনারেল মানহানির এক মামলা দায়ের করিয়াছিলেন । গত ২৬শে জুলাই সে মামলা শেষ হইয়া গিয়াছে। জেলে মুসলমান ধন্মের উপর হস্তক্ষেপ করা সম্বন্ধে মাদারল্যাণ্ড পত্রিকায় ইনি এক প্রবন্ধ লিথিয়ছিলেন। মাদারল্যাণ্ড পত্রিক উঠিয়৷ গেলেও তাই,সেই প্রবন্ধের জের চালাইয়াছিল। অবশেষে মৌলৰী ছকের দণ্ডক্সীয় তাঙ্গার পরিসমাপ্তি হইয়াছে। ম্যাজিষ্ট্রেট মেলেৰী হককে অপরাধী সাব্যস্ত করিয়৷ এক হাজার টাকা জরিমান করিয়াছিলেন । টাকা না দিলে তিন মাস শমহীন কারাবাসের হুকুম দেওয়া হইয়াছিল। cभोजरौ मांप्श्य बनश्एषां★ नौठि श्रवलचन कब्रिग्र वाॉबिहेॉबी इक्लिग्न দিয়াছিলেন। স্বতরাং বলা বাহুল্য তিনি জরিমান দেন নাই— cछलाकहे वब्र१ कब्रिब्र जश्ब्रारश्न । cथन वांश्न ॐांश्श cब७ब्रांज স্বরূপট যে কি এই ব্যাপারগুলিই তাহার লুনুন । "