পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্য। ] এাধ্যায় মহাশয় গ্লড়দহ হইতে প্রথমে এলাহাবাদ ও আগ্রা যুক্তপ্রদেশের অন্তর্বর্তী হামিরপুরে কার্ধ্যোপলক্ষে আসেন ; পরে তথা হইতে প্রায় ১৮০০ খৃষ্টাব্দে মধ্যপ্রদেশে প্রথমে সিহোরেও পরে হোগাদাবাদে পোষ্টমাষ্টার হইয়া আসেন। মোহনচন্দ্র-বাবুরু জন্ম ১৮৯৯ বিক্রম সম্বং ( ১৮৪২ খৃষ্টাব্দ ) মার্চ মাসে, স্বতরাং তার বয়স প্রায় ৭৩ বৎসর হইল । বাড়ীতেই বাংলা, ফারসী ও ইংরেজী শিক্ষা করিয়া সরকারী কৰ্ম্মে প্রবিষ্ট হইয় নিজ যোগ্যভা গুণে ক্রমে একৃষ্ট্র অ্যালিষ্টাণ্ট কমিশনারের পদ লাভ করেন । • ও পরে যোগ্যতার সহিত কৰ্ম্ম করিয়া ঐ কৰ্ম্ম হইতে অবসর গ্রহণ করেন। কৰ্ম্মোপলক্ষে মধ্যপ্রদেশের প্রায় সকল জেলাই ইনি ঘুরিয়াছেন এবং এইরূপে ইহার নিকট হইতে অনেক কৌতুহলজনক পুরাতন গল্প শুনিতে পাওয়া যায়। ধখন শুধু মোগলসরাই পৰ্য্যন্ত রেল হইয়াছিল তখন মোগলসরাই হইতে এদেশে আসা কিরূপ সময়সাপেক্ষ ও কষ্টকর ছিল স্মোহনচন্দ্র-বাবুর গল্পে তাহা অতি স্বন্দর হৃদয়ঙ্গম হয় । এ দেশের বাঙ্গালী প্রবাসীর পক্ষে তখন পুত্রকষ্ঠার জন্য উপযুক্ত সম্বন্ধ খুজিয়া লগুয়া ও বিবাহ বাধ্য সমাধ করা এক বিষম ব্যাপাধ ছিল , মোহনচন্দ্র-বাপুর নিকট শুন৷ ধfয় তখন এদেশে একজন বাঙালী ঘটক ছিলেন যাহার কাজই ছিল এই ব্যাপারে মধ্যপ্রদেশ, যুক্তপ্রদেশ, পাঞ্জাব এবং বাংলা ঘুরিয়া সম্বন্ধ ঠিক করা , মোহনচন্দ্র-বাৰু ভাণ্ডুরায় থাকেন। তখন এই ঘটকের চেষ্টায় ভাণ্ডারার একটি পত্রিীর অম্বালাম বিবাহ সম্বন্ধ স্থির হয় এবং ঘটক মঙ্গাশয় অম্বালা হইতে গরুর গাড়ী করিয়া পাত্র সহিত একমাসে ভাণ্ডারা আসিয়া বিবাহ কায্য সমাধা করেন । মোহনচঞ্জ-বাবু সেন্সস্ উপলক্ষে বারুই ( তাম্বুলী ) ও নাপিত জাতির উৎপত্তির ইতিহাস" অনেক পরিশ্রমের সহিত সংগ্রহ করেন এবং সেইজন্য গভর্ণমেণ্টের নিকট হইতে প্রশংসা প্রাপ্ত হয়েন । ইনি এখন অবসর লইয়া এখানকার সকলের শ্রদ্ধাভাজন হইয়া ঈশ্বরচিন্তায় কাগতিঃাত করিতেছেন। 聽 變 জব্বলপুরের ীেভাগ্যক্রমে দুই জন সাহিত্যসেবী હાન સ્િકૃનિઃ નામ ત્રિમાં નિષાફિનન fરહ ‘કારા - مومي هو "مه من মধ্যপ্রদেশে বাঙ্গালী AAA AA S SA SAS SSASAS SSAMMA AMS MMAAA SAAAAAS SSAAAASM MSMS MMAAA S AAAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAAS جارق سرا " অল্পদিনের জন্য। বঙ্গের স্বকবি শ্ৰীযুক্ত দেবৃেন্দ্রনাথ ব্লেন স্বাস্থ্যলাভের চেষ্টায় দুই তিন বৎসৰুy এখানে কাটাইয়lছিলেন , তাহার শেষ সময়ের কবিতাগুলি (গণেশমঙ্গল ইত্যাদি ) এই স্থান হইতে লেখা ; তঁfহার গ্রন্থগুলির নূতন সংস্করণ ছাপারও এখান ষ্টতেই বন্দোবস্ত হয় । শ্ৰীযুক্ত হরিদাস গোস্বামী মহাশয়ও প্রায় সেই সময়েই জব্বলপুরের ডেপুটি পোষ্টমাষ্টার হইয় আসেন। হরিদাস .বাবুর লেখার অভ্যাস অনেকদিন হইতেই ছিল। কিন্তু তাহার জবলপুর আগমনের সময় হইতেই বলিতে গেলে তিনি সাহিত্য/সেবায় জীবন মন সম্পূর্ণ অৰ্পণ, করিয়ুছেন । যাহার। বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের মুখপত্র অীনন্দ থাকেন, তাছার জানেন যে হরিদাস-বাবুর লেখনী কিরূপ অক্লান্ত ৪’লেখা কিরূপ সরস। পূজনীয় শিশির বাবুর তিরোপানের পর আনন্দবাজার সম্পাদক, শাক্ত রমিকমোহন বিদ্যাভূষণ ও হরিদাস-বাবু বৈষ্ণব সাহিত্যর বিস্তার চেষ্টায় যাঙ্গা করিয়াছেন আর কেহই তাঁহা করিতে পারেন নাই ৭ হরিদাস-বাবুও দুই ঠিন বসুর জব্বলপুরে থাকিয় ভূপাণে পোষ্টমাষ্টাররূপে বদলি হইয়াছেন । স্বতংtং জব্বলপুরের সহিত র্তাহার সম্বন্ধ ছিন্ন হইয়াছে। আর একজন বাঙ্গালী" ভদ্রণোকের নামও এখাe, • উল্লেখযোগ্য, তবে তাই একটু স্বতন্ত্র ধরণে। fఫ్రెf; প্রায় ৭০ বৎসর বয়সে প্লেসে মারা যান । তাঙ্গার নাম ছিল ਚੋਂ মুখোপাধ্যায়। তবে জব্বলপুরের বাঙ্গালী সাধারণের নিকট তিনি মামা নামেই পরিচিত ছিলেন। গঞ্জিকা সেবনের জন্ত তিনি নিজের ভাবেতে সৰ্ব্বদা মগ্ন থাকিতেন । তাহার প্রথম হইতে পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নের• উপর বিশেষ ঝোক ছিল এবং কালক্রমে সেই বোক নম্মদা নদীর বালুকরোশি হইতে স্বর্ণ নিষ্কাসনের চেষ্টায় পরিণত হয় এবং তাহাই শেধে প্তাহার জীবনের প্রধান কার্য হইয়া দাড়াইয়াছিল । জীবনের শেষ ভাগে তিনি ডাহা অপেক্ষ আরো একধাপ উচ্চে উঠিয়াছিলেন । তাহ অঙ্গীর হইতে হীরক প্রস্তুত করা । তিনি মধ্য বয়সে ডেপুটি ફfર્મનનાઃ જ્ઞામિદમ .રા., કિંડન , , શનિ