পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(*ՆԵ বললে—কি রে গ্রিসি, তুই তো মস্ত বড় হয়েছিল, বেড়ে স্বখে আছিল। পিতৃসম্বশনে গৌরীর মুখ ভয়ে শুকিয়ে উঠল, সে च्द्रकाउब्र मृsिtउ चबाकू श्रह निडांब यू१ब्र निष्क उांकिtब রইল ; তার তো এখনো অল্প অল্প মনে পড়ে এই মাতাল পিতার তার মায়ের উপর ও তার উপর অত্যাচারের কথা, আজই তো সে তার নূতন মাকে ভয় পেয়ে ঘরে পালিয়ে দরজায় খিল দিতে দেখেছে, যে ঘরে তার প্রবেশ নিষেধ সেই ঘরে যে তাকে নিয়ে তার মা চুকে পড়েছিলেন, সে তো কম বিপদের আশঙ্কার মা ! গৌরীর শিশুচিত্ত মাতাল পিতাকে দেখে ভয়ে বিমথিত হচ্ছিল । অনিল একেবারে গৌরীর কাছে গিয়ে বললে-বাঃ বাঃ ! বেড়ে তোফা মুক্তার মালা পরেছিল তো ! দেখি - দেখি । এই কথা বলেই জনিল বুকে মুক্তার মালাটা হাতে তুলে নিলে ; দু-একটা মুক্তার নিটোল দানা নখে খুটে” জাম্বুলে টিপে পরখ কয়ে দেখলে মুক্তাগুলো বুটা কি না ; যখন সেগুলোকে সাচ্চা বলে প্রত্যয় হলো তখন সে চট করে গৌরীর গলার পিছনে হাড় দিয়ে হারের খামী খুলে হারছড়া গৌরীর গলা থেকে খুলে নিলে । चनिश cशौबौद्र शंद्र धूण निरङहे cत्रोऔब मरणद्र পরিচারিকার ও পাহারাওয়ালার মুখ শুকিয়ে গেল । পাহারাওয়ালা আবদালী আনিলকে বললে—হজুর, মেমদিদিমণির হার আপনি নিলে রাণী-মা হামাদের উপর গোস্লা করবেন, হামরা কি বলে’ জবাবদিহি করব ? অনিল হারছড়া জামার পকেটে রাখতে-রাখতে দাত মুখ খিচিয়ে বললে—রেখে দে তোদের রাণীমার গোসসা। তোরা বলিস, মেম-দিদিমণির বাবা মেয়ের হার নিয়েছে। মেয়ের জিনিসে তো ৰাপেরই অধিকার । অনিল আর বৃথা বাক্যব্যয় না করে নেশায় অবশ পদে যথাসম্ভব সত্বর ষ্টেশনের দিকে রওনা হলো । গৌরীর রক্ষী অনিলকে চুরি করে পালাতে দেখেও ম্যানেজার-বাবুর ভাই ও মেম-দিদিমণির পিতা বলে’ তাকে বাধা দিতে পারলে না ; গৌরীর আজ থেকে প্রবালী-ফাঙ্কন, ১৩৩২ [२e= ख्र, २च ष७ ८कांzनां चलझाब्र च*ट्द्र१ बिबांब्र१ कब्र खांब्र कर्डवा, কিন্তু ম্যানেজারের ভ্রাতা ও রক্ষিতব্যার পিতাকে নিবারণ করা কর্তব্য কি না, এই স্কুইয়ের দ্বম্বে রক্ষী বেচার মহা ফfপরে পড়ে গেল ; যদি জনিলকে বাধা দিলে ম্যানেজারবাৰু বা রাণী-মা ক্রুদ্ধ হন তা হলেও বেচারার চাকুরী যাবে, আর চুরি নিবারণ করেনি বলেও যদি তারা কষ্ট হন তা হলেও বেচারার চাকুরী যাবে । সে কিংকৰ্ত্তব্য বিমূঢ় হয়ে সঙ্গের পরিচারিকাকে বললে—এ বিষ্ণু, তুমি দিদিমণিকে দেখো, আমি দৌড়ে ম্যানেজার বাবুর কাছে এভেলা করে আসি•••••• সে কথা বলার সঙ্গে-সঙ্গে অনলের বাড়ীর দিকে হুটুল। ব্যস্ত জন্ত স্বরে ডাকাডাকি করে’ জনলের চাকরকে ডেকে সমস্ত বলার ও অনলের চাকরের বিস্ময় প্রকাশের পর সন্ধান করে সে জানলে যে ম্যানেজারবাৰু বাড়ীতে নেই, কোথায় গেছেন কেউ জানে না । অনঙ্গ :ষ্ট্রীতে গিয়েই আনিলের উপজবের ভয়ে খিড়কি’ দরজা দিয়ে মাঠের দিকে বেরিয়ে পড়েছিল। গৌরীর রক্ষী অনলের নাগাল না পেয়ে আবার ছুটে গৌরীর কাছে ফিরে গেল এবং পরিচারিকাকে বললে—এ বিষ্ণু চলো বাড়ী ফিরে গিয়ে রাণী-মাকে এভেলা করি । ম্যানেজার-বুৰুি বাড়ীতে নেই আছে । তারা দ্রুত পদে বাড়ী ফিরে চলল। - এত শীঘ্রই গৌরীকে বেড়িয়ে ফিরিয়ে জানতে দেখে कांकब्र मांगैौ चरनटकहे कांब्रन बिछांगा कद्रूण ७द६ बिबू ও রক্ষীর কাছ থেকে তারা ব্যাপার গুনেই একসঙ্গে অনেকেই ছুটুল রাণী-মাকে এই চমৎকার খবর দিতে ; কে আগে খবর দিতে পারে এই প্রতিযোগিতায় রীতিমতো রেস লেগে গেল। একজন চাকর দুই ছুই সিড়ি একসঙ্গে লাফিয়ে লাফিয়ে ইাপাতে হাপাতে গিয়ে ধনিষ্ঠাকে খবর দিলে—ম, মেম-দিদিমণির বাবা-• ••• এই পৰ্যন্ত বলেই সে দম নেবার জন্তে একটু षांशृण। ধনিষ্ঠা ঐটুকু কথা শুনেই মনে করলে, অনিল আবার रुबाउ वड चवशंद्र बांझेौब्र छिडब्र चांगूह । षनिर्छ