২য় সংখ্যা ] ভোলা શેઠ সেই স্বৰােগে সম্মুখের খাবারের মোকান হইতে গোটা कट्टम्नक ज८व्यर्थ किनिङ्ग-चांनिम्न ८छांणां८क श्रोहेड निद्रा সঙ্গেকে তাহাঁর গায়ে-মাথায় হাত বুলাইতে-বুলাইতে —“লক্ষ্মী ভোলা, এখন বাডী যা—দিদি তোকে এখন থেকে দেখ বে-শুনবে, খেতে দেবে।..." কথাটা বলিতে-বলিতে হীরুর গলার স্বত্ব ভারী হষ্টয়া আসিল ; চোখদুটি সজল হইয়া উঠিল। ২ কিছুক্ষণ পরে ভোলা হীরুর সহিত প্লাটফরমে আসিল । ট্রেন আসিলে হীরু তাহার মামার সহিত গাডীতে উঠিয়া জানালা দিয়া গল। বাড়fষ্টয়া ছল-ছল-চোখে ভোলার দিকে চাহিয়া রহিল । ভোলা প্লাটফরমেই দাডাক্টয়া রছিল । * গাড়ী ছাডিয়া দিলে হীরু দেণিতে পাইল ভোলা তাহার মুখের দিকে চাহিয়া ট্রেনেব সঙ্গে ছুটিতেছে। গাড়ী জোরে চলিন্তে আবস্তু করিলে ভোলা তাহাব প্রাণপণশক্তিতে গাড়ীর সঙ্গে সমানে ছুটিবাক চেষ্টা করিতে লাগিল। কিন্তু কিছুদূর্ব চলিয়া ভোলা ক্রমেই পিছাষ্টয়া পড়িতে লাগিল। হীরু উঠিয়া দাডাইয় তাহাকে দেপিতে লাগিল। কিছুক্ষণ পৰে ভোলাকে আর দেখা গেল না । একট। অবাক বেদনায় হীরুব সমস্ত দেহ মন অবসন্ন করিয়া আনিল । হতাশ ভাবে বেঞ্চির উপর বসিয়া পড়িতেই তাহার দুষ্ট গও বহিয়া ঝরঝর কবিয়া অশ্রু গড়াইয়া পড়িতে লাগিল । মামার বাড়ী আসিয়া ছীক একেবারে মুঘডিয়া পড়িল। কয়েক-দিন ধরিয়া অতি-প্রয়োজনীয় কথা ভিন্ন সে কাহারও সহিত কথা কহিল না । পাচছয়-দিন পরে হীরু একখানা চিঠি পাইল—কেলো লিখিয়াছে—“তুমি চলিয়া যাওয়ার পর, ভোলা বাড়ী किब्रिब ७-कबनिप्नब ६टश किइहे थाइ नाहे, अन्नक চেষ্টা করিয়াও তাহাকে কেহ কিছু খাওয়াইতে পারে নাই । “তাছার পর পরও দিন ভোলা হঠা; পাগল হই, বোলেদের অজিতকে কামুড়াইল দিয়াছে ; জর্জিত মারিয়া তাহার মাজা ভাণ্ডিয়া দিয়াছে ; এখন আর সে फेझै८उ भाइब्र ना। हूण कब्रिा निरजब्र घट्द्र उद्देशा থাকে । কিছু না খাওয়াইতে পারিঙ্গে শীঘ্রই মরিয়া যাইবে ।” চিঠি পাষ্টয়া হীরু কঁাদিয়া-কাটিয়া সকলকে অস্থির কৰিয়া তুলিল । “দুঃখে-শোকে সে আঙ্গর নিজা পৰ্য্যন্ত ত্যাগ করিল। হীরুর মামা বে-গতিক দেখিয়া সেইদিনই তাঙ্গাকে সঙ্গে কবিয়া পুনরায় তাহদের বাড়ীর উদেশে বঙনা হইলেন । - 聯 臺 у 鬱 গোরুর-গাড়ীখানিষ্ঠীরুদের বাডীর কাছাকাছি আসিবামাত্র হীরু গাড়ী হইতে লাফাইয় পড়িয়া উদ্বেগ ও জাশঙ্কা লইয়া ছুটিতে ছুটিতে একেবারে ভোলার ঘরের সম্মুখে আসিয়া উপস্থিত হইল। ঘরের মধ্যে মুখ বাড়াইয়া দেখিল ভোলা নাই। পাথরের মূৰ্ত্তির মতন সে নিৰ্ব্বাকৃ নিশ্চল হইয়া সেক্টখানেই দাড়াইয়া রহিল। একটি বিলাপের বাণীও তাহার মুখ দিয়া বাহির হইল না, এক ফোটা অশ্রও তাহার চোখের কোণে দেখা দিল না । ক্ষণকাল পরেই হীরুব মামা বাড়ীর ভিতর আসিয়া র্তাহাদের আগমন সংবাদ জানাইলেন । বিভা ছুটিয়া ভোলার ঘরের সম্মুখে আসিতেই হীক মৰ্ম্মভেদী স্বরে—“ভোলা আর তোমাদের উৎপাত করবে না, দিদি।” বলিয়া কাদিয়া তাহার দেহের উপর লুটাইম্বা পড়িল । হীরুকে দুই হাতে কোলের ভিতর চাপিয়া ধরিতেই বিভার চোখ দিয়া কয়েক-র্ষেণটা উত্তপ্ত অঞ্জ হীরুর মাথার উপর গড়াইয়া পড়িল । একটা সাঙ্কনার कथांe उथन बिडी भूछिब्रा १ाझेल न!।
