পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গুর সংখ্যা ] বিবিধ প্রসঙ্গ—চরখা ও হিন্দু-মুসলমানের একতা 88ፃ বিশেষতঃ খৃষ্ট ধর্থ অবলম্বন করে, তাহাতে সঙ্গেং নাই। তাহাও করিবার যে বস্তুতঃ প্রয়োজন না হইতে পারে, ७ोइ। चाभद्रा ?शाईद्र थदागोरउ cतथाहेच्चाश् ि। সামাজিক কারণে কোনও হিন্দুই ধৰ্খাস্তুর গ্রহণ पैशिंद्रा देव्हः कrब्रन न, ऊँींशीब्र ८कदन शांकौखिद्र नि#िहे প্রকারে বা পরিমাণে অস্পৃশ্বতা পরিহার করিলেই সিদ্ধকাম হইবেন না। মুসলমান ও খৃষ্টয়ানদের নিজেদের মধ্যে ভ্রাতৃভাব ও সামাজিক সাম্য যতটা আছে, হিন্দুদের মধ্যে অন্ততঃ ততটা ভ্রাতৃভাব ও সামাজিক সাম্য স্থাপন করিতে হইবে ; তাহার কমে হিন্দুসমাজের সংরক্ষক ও ঐক্যকামীদের উদেশ্ব সিদ্ধ হইবে না। ঐ উদ্দেণ্ডে আরএকটি কাজও হিন্দুদিগকে করিতে হইবে। প্রত্যেক খৃষ্টয়ান স্বয়ং সাক্ষাৎভাবে খৃষ্টয়ানদিগের যিনি পূজা তাহার আরাধনা ও র্ত্যহার নিকট প্রার্থনা করিডে অধিকারী। প্রত্যেক মুসলমানের পক্ষেও ইহা সত্য। ইহা অতি উচ্চ অধিকার। অবশ্য শুধু এই অধিকার নামে থাকিলেই বিশেষ-কিছু লাভ নাই ; কিন্তু বাস্তবিক যাহার প্রাত্যহিক জীবনে পূজ্যের সম্মুখীন হইয় কাৰ্য্যতঃ এই অধিকার ভোগ করেন, তাহারা উন্নত, পবিত্র ও আন্তরিক শক্তিশালী হন। প্রত্যেক হিন্দু যাহাতে কাৰ্য্যতঃ এই অধিকার পান, হিন্দু সমাজের সংরক্ষক ও ঐক্য বিধায়কদিগকে তাহা করিতে হইবে। সামাজিক অস্পৃষ্ঠতার মত থাকিবে এক-রকম ধর্শ্ববিষয়ক অস্পৃশ্বতাও আছে। অস্পৃশুজাতির লোক যেমন ব্রাহ্মণাদি "উচ্চ” জাতির লোকদিগকে ছুইতে পারে না, ব্রাহ্মণাদিও অস্পৃশ্বকে ছুইতে পারে না, উভয়-প্রকার ম্পর্শেই ব্ৰাহ্মণাদি অশুদ্ধ হয়, তেমনই অর্চনীয় ধিনি তাহার সহিত সাক্ষাৎসম্পর্ক-স্থাপনের বা সংস্পর্শের অধিকারও সকল হিন্দুর নাই ; যেন সৰ্ব্বভূতে বিরাজমান ििन ७ष६ नर्सडूङ बैंशिष्टङ जहांथझ, छिनि कांशद्र७ সংস্পর্শে আগুচি হইতে পারেন । ভগবানের পূজাৰ্চনায় সকল হিঙ্গুর সম্পূর্ণ সমান অধিকার স্থাপন করিতে इहैव । হিন্দু-সংগঠন হিন্দুদের ঐক্য-বিধান দ্বারা তাহাদিগকে সাহসী ও ও শক্তিশালী করিবার নিমিত্ত তাহাদের মধ্যে দল বাধিবার চেষ্টা প্রধানতঃ পঞ্চাবে ও জাগ্রা-অযোধ্যা প্রদেশে হইতেছে। ইহার নাম দেওয়া হইয়াছে “হিন্দু-সংগঠন।" এই চেষ্টা র্যাহার করিতেছেন, তাহাদিগকে স্বরণ রাখিতে অনুরোধ করিতেছি, যে, একের উপাসকদিগের পক্ষে দলবদ্ধ হওয়া যত সহজ, বহুর উপাসকদিগের পক্ষে দলবদ্ধ হওয়া তত সহজ নহে। হিন্দু শব্দটি ব্যাপকভাবে বুৰিলে चाबी-जभोर्खौव्र। श्न्यूिजभोप्छन्न बंख्र्गङ। হিন্দু সম্প্রদায়ের ' মধ্যে আৰ্য-সমাজীৱ সৰ্ব্বাপেক্ষ উদ্যোগী ও কড়ি। একে উপাসনা যে ইহার অন্ততম কারণ, তাহাতে সন্দেহ নাই। ঐক্য, একতা, একাগ্রতা, একনিষ্ঠত, এইসকলের প্রশংসা সকলেই করেন। এক যাহার মূলে তাহার প্রশংসা যাহার করেন, একের আরাধনার একাত্ত প্রয়োজন উপলব্ধি করা তাহাদের পক্ষে কঠিন হইবে না। চরখা ও হিন্দু-মুসলমানের একতা ! চরখাসম্বন্ধে মহাত্মা গান্ধীর মত সম্পূর্ণরূপে গ্রহণ করিত্রে না পরিলেও আমরা উহার উপকারিতা ও উপযোগিতার কথা অনেকবার লিখিয়াছি। ទង់ জুনের ইয়ং ইণ্ডিয়া কাগজে গান্ধীজি লিথিয়াছেন, উত্তরবঙ্গে বস্তাপ্লাৰিত স্থানসমূহে বিপর লোকদের সাহায্যদানে চরখা কিরূপ কাজে লাগিছে। তিনি কয়েকটি স্থান দেখিয়া ও সব বৃত্তাক্ষ শুনিয়া প্রবন্ধ লিথিয়াছেন। g বর্তমানে ১০টি স্থত কাটিবার কেন্দ্র ও তিনটি কাপড় বুনিবার কেন্দ্রে খন্দরের কাজ হইতেছে। কৰ্ম্মীরা ১৯৯টি গ্রামের সেবা করিতেছেন এবং ২৯৮৭ জন কাটুনীকে ঐংখ্যক চরখা দেওয়া হইয়াছে।. অধিকাংশ কাটুনী মুসলমান, কারণ ঐ অঞ্চলে হিন্দুর ग:श भूर कब ।। *ङकब्र नॅल्बिम कैनौ७ श्शूि नरङ । उिन*ि बद्रयক্ষেত্রে ২•• তক্তৰায়ের মধ্যে কেবল ১২ জন হিন্দু। ১৯s