পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'(Sty "A spirit of fairplay, a determination to keep promises, a desire to understand the people amongst whom they ruled, and a determination to administer with tenacity of purpose.” তাৎপৰ্য্য। "সকলকে সমান কুযোগ দান এবং সকলের প্রতি ভান্নাম্নগত ব্যবহার করিবার প্রবৃত্তি, জঙ্গীকার পালন করিবার প্রতিজ্ঞ, छांइब्र शांशंरनग्न ऋषा कडूंछ कटग्न छांशामिनटक यूक्दिांब इंश्रह, এবং দৃঢ় প্রতিজ্ঞার সহিত শাসনকাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহের উদেশে অবিচলিত व्यांक ” o এই গুণগুলির মধ্যে শেষটির অস্তিত্ব আমরা স্বীকার করি। ষেন-তেন প্রকারেণ আমাদিগকে শাসন তাহারা প্ৰলয়-কাল পর্য্যস্ত করিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, আমাদিগকে ( অবশু আমাদিগেরই ছিতের জন্য ) কখনও নিজেদের দেশে কৰ্ত্ত হইতে না দিতে র্তাহারা স্থিরসংকল্প, ইহা অবশ্বস্বীকার্য্য। সেনাপতি ডায়ারের অবদান, বিনা বিচারে মানুষের স্বাধীনতা হরণ, প্রভৃতি নানা কাজে ইহার পরিচয় পাওয়া যাইতেছে । সামরিক ও অসামরিক নানা সৰ্বকারী কাজে, ফৌজদারী বিচারে, রেল-ষ্টিমারে, পথেঘাটে, কলকাবুখানায় ও বাণিজ্যে, শিক্ষায় ভারতীয়েরা কেমন সমান সুযোগ ও স্কায়াতুগত ব্যবহার পায়, তাহা বলা অনা বশু্যক । ভারত-সম্বন্ধে অঙ্গীকার পালনট ইংরেজ গবর্ণমেণ্ট ও জাতির দুর্বলতা বলিয়া আমরা কোন প্রমাণ পাই নাই ; অ-ইংরেজ কোন বিদেশী জাতি ৪ পায় নাই । ভূতপূৰ্ব্ব বড়লাট লর্ড লিটন একবার লিথিয়াছিলেন, যে অঙ্গীকারের কথা উচ্চারণ করিয়া তাহা পালন না-করা ব্রিটিশ গবর্ণ মেণ্টের একটা দোষ ; লর্ড রেডিং কি তাহা জানেন না ? না, জানেন বলিয়াই সেটা চাপা দিবার জন্ত তাহার উন্ট কথা বলিতেছেন ? ঈস্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর আমলে ডিরেক্টররা জাতিবর্ণধৰ্ম্ম নির্বিশেষে ভারতের উচ্চ কাজে সকলকে নিযুক্ত করিবার প্রতিশ্রুতি দিয়াছিলেন, কিন্তু তাহ পালিত হয় নাই ; মহারাণী ভিক্টোরিয়ার ঘোষণাপত্র-অনুসারে কাজ হয় নাই, ইত্যাদি প্রাচীন কাহিনীর উল্লেখ श्रांभद्रा कब्रिरङ कोई ना । क्रूि s**१ गांटल “नांग्रेौ গবর্ণমেন্ট” দিবার অঙ্গীকার ব্রিটিশ গবর্ণমেণ্ট করিয়া ছিলেন, তাহার পর সম্রাট পঞ্চম জর্জ “আমার সাম্রাজ্যের প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩২ [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড মধ্যে স্বরাজ” দিবার অঙ্গীকার করিয়াছিলেন। ভূতপূৰ্ব্ব बि*ि ४षांनभङ्गेौ «थांनभबौक्करगई किरू बéभनि সংস্কৃত শাসন-প্রণালীটাকে একটা এক্স পেরিমেন্ট, বলিয়াছেন, অন্য উচ্চপদস্থ কোন-কোন রাজপুরুষও এইরূপ কথা বলিয়াছেন । কোন প্রতিজ্ঞার কথা তাহারা জানেন না। তাহারা পরীক্ষা করিয়া দেখিতেছেন, চিরশিশু ভারতীয়েরা সাবালক হইবার কোন লক্ষণ দেখাইতেছে কি না; তাহার কোন চিহ্ন দেখিতে যাইলে তাহার নিশ্চয়ই আমাদিগকে ক্ৰমে-ক্রমে (একেবারে নয়! ) আত্মকর্তৃত্ব দিবেন। কিন্তু আমাদের মধ্যে সাবালকের মত চিস্তা ও কৰ্ম্মশক্তির বিকাশ যাহাদের স্বার্থসিদ্ধির অত্বরায় এবং স্থতরাং আমাদের যোগ্যতার প্রতি অন্ধ থাকিতে স্বভাবতঃ র্যাহাদের প্রবৃত্তি আছে, বলা বাহুল্য さ市尋iび研奪 বিচারে আমরা ফেলই হইব, পাস হুইব না। স্বতরাং সংস্কৃত শাসন-প্রণালীটাকে একটা এক্স পেরিমেন্ট মাত্র বলিয়া প্রতিজ্ঞাভঙ্গের নৈরাশ্যটা আমাদের একটু গা-সহ করা হইতেছে ; অর্থাৎ আমরা যাহাতে একেবারে আকাশ হইতে না পড়ি । ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভা খুলিবার দিনে ব্রিটিশ গবর্ণমেণ্ট কর্তৃক বিলাত হইতে প্রেরিত উছার প্রতিনিধি রাজ-খুল্লতাত ডিউক অভ কনট বলেন, the principle of nutocracy has been abandoned,” “q*RTIorq= নীতি পরিবর্জিত হইয়াছে'। কিন্তু সবাই দেখিতেছেন, এখনও পূর্কেরই মত কর্ভার ইচ্ছায় কৰ্ম্ম হইতেছে, এখনও জবরদস্ত শাসন ও জুলুমবাজী চলিতেছে, ব্যবস্থাপক সভার নিৰ্দ্ধারণ বা সুপারিশ অনুসারে কাজ হইতেছে না,ইত্যাদি। ১৯২১ সালে স্যার ম্যালকম হেলী ভারতীয় ব্যবস্থাপক Tsiro on, “If we impose taxation ; it will be by your vote,” “wind of ট্যাক্স বসাই, তাই। হইলে তাহা আপনাদের মত-অনুসারেই হইবে।” লবণের ট্যাক্স দ্বিগুণিত হইয়াছে ব্যবস্থাপক সভার মতের বিরুদ্ধে। বেশী দৃষ্টান্ত দিবার প্রয়োজন নাই। ভারতীয় রাজকোষের অবস্থা ভাল হইলেই ভারতজাত কার্পাস-পণ্যের উপর শুষ্ক উঠাইয়া দিতে লর্ড, হার্ডিং স্পষ্ট ভাষায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হইয়াছিলেন ; কিন্তু