পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6.8 প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩২ [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড সম্পূর্ণ উদ্যত হাউঠে। প্রত্যেক হিন্দ্র সমাদের এই প্রকৃতি ও মনোভাব বিশিষ্টরূপে অবগত আছে ; সে জানে যে, অসত্য হইলেও পরপুরুষ কর্তৃক অপমানের অপবাদই তাহাকে সমাজ এবং স্বামী ও পিতৃগৃহ হইতে বুহিষ্করণের পক্ষে প্রচুর। স্বতরাং যদি কোন পাশবপ্রকৃতি পুরুষ বলপূৰ্ব্বক তাহার ধর্শ্বনাশের চেষ্টা করে vयद२ cग उांशं धडिटब्रां५ कब्रिटङ श्रकभ झग्न, डांश श्ल তাহা লইয়া গোলমাল না করিয়া নীরবে সহ করাই সে অনেক সময় শ্রেয় মনে করে। যদি উক্ত ঘটনা কোন কারণে প্রকাশিত হইয়া পড়ে বা পড়িবার সম্ভাবনা থাকে, এবং বিশেষতঃ অভ্যাচারী যদি মুসলমান ধৰ্ম্মাবলম্বী হয়, তাহা হইলে সমাজচ্যুত হইয়া ঘৃণিত বারবনিতাবৃত্তি দ্বারা জীবিকানিৰ্ব্বাহ অপেক্ষ মুসলমান ধৰ্ম্ম গ্রহণপূর্বক তাহার নিপীড়কের অঙ্কগল্পী হইয়া বিবাহিতার সম্মানিত পদে অধিষ্ঠিত থাকা স্বভাবতঃই সে অধিকতর বাঞ্ছনীয় भ८न ३ट्न्न । যদিও বিধবাবিবাহ-সম্বন্ধে কিছু বলা এ-প্রবন্ধের মুখ্য উদ্বেগু নহে তথাপি হিন্দুবিধবার ধর্শ্বাস্তুর গ্রহণের উপরোক্ত কারণ পর্য্যালোচনা করিলে ঐ প্রসঙ্গের যৎকিঞ্চিৎ উল্লেখ অবশ্যম্ভাবী হইয় পড়ে । সেদিন গিয়াছে, যখন হিন্দুপত্নী ভৰ্বহীন হইলে যৌথপরিবারের কত্রীপদে অধিষ্ঠিত হইয় অবশিষ্ট জীবন সম্মানের সহিত যাপন করিতে পারিতেন। একান্নবৰ্ত্তী পরিবার প্রথা জাপক মন্তব্য লিপিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন, হিন্দুধৰ্ম্মামুরাগী স্থানীয় নেতাগণ তাহার উন্নতিকল্পে যত্নবানু বলিয়া শুনা যায় না। মুসলমান মক্তবসমূহের সাহায্যে স্থানীয় মুসলমানগণ সমধিক ৰত্নশীল, উকীলगांtश्वग्न निकै अवर्णछ झईलांभ ।। 4ङ्ग* निर्शव ममांtछद्र त्रक्रम অক্ষালনকে তেজৰী সঙ্গীব মুসলমানসমাজ পরম উপেক্ষার চক্ষে দেখাই স্বাভাবিক, এবং পুনঃপুনঃ আঘাত ও অপমানে জর্জরিত হইয়াও যেজাতির মধ্যে প্রাণের স্পন্দন ও জাগরণের সাড়া অনুভূত হয় না, তাহার निजé थांबूडब्रिछ ७ व#tशौब्रव cशांगणl ७ दिषन्ॉब्र अठि शू१l cष ठांशंरक कर्छांब औदन-अर्थंitभ जांब्र-ब्रक्रांब किङ्कप्ठई नभभ कब्रिप्य नां, তাহু। প্রমাণ করিবার পক্ষে লোক চক্ষুর আস্তরালে গ্রামে-গ্রামে যে সকল शकॅम वटाझ् हिन्मू-छांठिद्र दलक्छ कब्रिrठtइ, 4क क्रूज यश्कूभांद्र স্বাধুনিক ইতিহাস হইতে সঙ্কলিত তাহার উপরোক্ত কয়েকটি উদাহরণই श्रो.वीन शनःि । এখন প্রায় নামে মাত্ৰ পৰ্য্যবসিত হইয়াছে, এবং পতিহীন নারীর অবস্থা এখন অনেক স্থলেই শোচনীয়। এই পরিবর্তনের যুগে হিন্দুসমাজ তাহার জন্য কি ব্যবস্থা, করিতেছে তাহা ভাবিয়া দেখিবার বিষয় । আমরা স্ত্রীজাতিকে অবলা বলিয়া থাকি। এই অবলা নারী এখন অনাদৃত ও অসহায়া এবং পূৰ্ব্বেরই স্তায় আত্মরক্ষায় অসমর্থ, বিপন্ন, অর্থকরী শিক্ষায় বঞ্চিত । মনে রাখিতে হইবে, পুরুষের স্থায় তাহাদেরও দেহধৰ্ম্ম বলিয়,একটা জিনিস আছে। তাহাদিগকে আমরা স্বাবলম্বন শিক্ষা দিই না, সুতরাং তাহাদিগের ভরণপোষণের ভার গ্রহণ করিতে পারে এবং তাহাদিগকে অপমানের হস্ত হইতে রক্ষা করিতে পারে, এরূপ হিতৈষী বান্ধব চাই। বিপত্নীক পুরুষ পুনরায় দারপরিগ্রহ করিয়াও যেরূপ ধৰ্ম্মিক সজ্জন হইতে পারে, বিধবা নারী পত্যস্তর গ্রহণ করিয়া ও সেরূপ হইতে পারে এবং হুইয়া থাকে। তাহার জন্য আমরণ বৈধব্য ব্যবস্থার গুরুতর দায়িত্ব গ্রহণ করার যোগ্যতা ও অধিকার হিন্দু পুরুষের আছে কিনা তাহাও বিবেচ্য। বঙ্গীয় পুরুষঙ্গতি স্বয়ং অসিদ্ধ থাকিয়া কি-প্রকারে নারীজাতিকে সাধন-পথে দীক্ষিত করিবেন—রোগী কি কখনও আৰ্ত্তের শুশ্ৰুষার ভার গ্রহণের যোগ্য । পুরুষজাতির জন্য যথেচ্ছা দারপরিগ্রহের দ্বার অবাধ ও উন্মুক্ত রাখিয়া কতক স্ত্রীলোকের জন্য বিপরীত বিধি প্রণয়ন এক হিন্দু সমাজেরষ্ট বিশেষত্ব। যে হিন্দুবিধবা সম্পূর্ণ ইক্রিয়জয়ে অক্ষম, পরাশরসংহিতা প্রভৃতি হিন্দুশাস্ত্রে তাছার জন্য ভিন্ন ব্যপস্থা থাকিলেও, বর্তমান হিন্দুসমাজ তাছার জন্ত ধর্শ্বাস্তর গ্রহণ বা গণিকাবৃত্তি অবলম্বন ব্যতীত অন্তপথ উন্মুক্ত না রাপিয়া জাতীয় মঙ্গল বৃদ্ধি করিতেছেন কি না, তাহাও বিচার করিয়া দেখা আবশ্বক। জনবল জাতীয় অস্তিত্ব ও সভ্যতাবিস্তারের পক্ষে একান্ত আবশ্যক। বিধবাবিবাহ নিবারণ দ্বারা হিন্দু একদিকে স্বজাতিক্ষয়ের পথ প্রশস্ত করিতেছেন, অপরদিকে আদর্শের পবিত্রতা রক্ষা ব্যপদেশে সমাজে পাপশ্ৰোত প্রবাঞ্ছিত করিতেছেন। যদি সমাজের হিতকল্পে একনিষ্ঠ পুরুষ অপেক্ষা সতীরমণীর আদর্শ উচ্চতর রাখা ञांदथक विद्रवन्नि७ श्छ, डांश श्हेंtजe यणि८ङ इडें८द, অধিকাংশ বিবাহিতা নারী ইন্দ্ৰিন্থসংযম-বিষয়ে পুনভূ*