পাতা:প্রবাসী (সপ্তত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ চেকোসোভাকিয়ার উদ্ধারকর্তা cপ্রসিডেন্ট মাসারিক S అధి BBBB BBB BBB B BBBB BBBB BBBB BBBBB BS BBB BB BBB BB BB BBB BB BB BBBB S হন । তখন পাদ্রীর কাছে গিয়া মাসারিক জানাইলেন যে তিনি আর পাত্রীর কাছে পাপস্বীকার ও ক্ষমা প্রার্থনা করিতে পারিবেন না। পাস্ত্রী অনেক বুঝাইবার চেষ্টা করিয়া শেষে ছাড়িয়া দিলেন। ব্যাপার স্কুলের কৰ্ত্তার কানে উঠিল, তিনি মাসারিককে ডাকাইয়া হুকুম করিলেন, বিশ্বাস করুন নাকরুন তাহাকে নিয়ম পালন করিতেই হইবে, কৰ্ত্ত নিজে ও অনেক বিষয় বিশ্বাস করেন না, কিন্তু নিয়মের খাতিরে তাহা পালন করিয় থাকেন । মসিারিক কৰ্ত্তাকে তৎক্ষণাৎ জানাঙ্গলেন, যে নিজ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে কাজ করে তাহাকে ভিনি ইহার পুত্ব হইতে কৰ্ত্তা মাসারিককে নানা ভাবে নির্যাতন করিতে আরম্ভ করিলেন। এক দিম ক্লাসে জালালা দিয়া স্বৰ্য্যালোক চোখে পড়ায় মাসারিক >োথ কুচকাইতেছিলেন । কৰ্ত্ত বলিলেন, “তুমি আমাকে ভাt eাঠভেছ ” মাসারিক অনেক তর্ক করার পর বলিলেন, “ভূল প্রমাণের উপর নির্ভর করিয়া অল্পবয়স্কের প্রতি বর্যায়নেব দোষারোপ কর। আমি অন্যায় মনে করি, মৃায়ণক্ষ্মে ষ্টকাকে মিথ্যা সিদ্ধান্ত বলে ।” এই স্কুলে পড়িবার সময়ে মাসারিক যে-বাড়ীতে থাকিতেন সেই বাড়ীর চ্যাগুলেড়ীর বোনের সঙ্গে তার প্রণয় হয় । তাঙ্গর সমবয়স্ক ছেগ করার প্রেমের ব্যাপার চাল:ইত গোপনে, কিন্তু সত্যপ্রিয় মাসারিক ইহাতে নিন্দনীয় কিছু নাই জানিয়া লুকাইবার প্রয়োজন বোধ করেন নাই । কিন্তু লোকের চক্ষে হত। দূষণীয় মনে হওয়ায় তাহাকে বিশেষ নিধাতন ভোগ করিতে হইল, শত্রু শিক্ষকের তাহাকে স্কুল-কর্তৃপক্ষের সাম্নে অপরাধী হিসাবে হাঞ্জির করিলেন । মাসারিকের প্রেমে কৈশোরের বিশুদ্ধ আবেগ মাত্র ছিল, আর কোন কলুচিস্তা তিনি জানিতেনও না, তিনি সোজাস্বজি সব কথা কর্তৃপক্ষের কাছে স্বীকার করিলেন ও ফলে সেই স্কুল হইতে বিতাড়িত হইলেন । ইহার পর মাসারিক আবার ভিয়েনায় গিয়া গৃহশিক্ষকতা করিয়া ইস্কুলে পড়িতে লাগিলেন ও পরে ইউনিভার্সিটিতে ভৰ্ত্তি হইলেন। দর্শনশাস্ত্র তাহার পাঠ্য ছিল । বং কষ্টে তাহার মাসিক খরচ চলিত, কিন্তু মাসারিক ভবিস্তুতের কথা ভাবিয়া সময় নষ্ট করিতেন আমায়ম মনে করেন । “সৰ্ব্বদাই প্রথম হইবার চেষ্টা করিও মা, অনেক সময় দ্বিতীয় বা তৃতীয় থাকাই যথেষ্ট —পরবর্তী জীবনের তাহার এই কথা চকোস্লোভাৰিয়ার উদ্ধারকত্তা মাসারিক তিনি প্রথম জীবনে ভুগিয়া শিখিয়াছিলেন । কিন্তু তাহার এই বিনয় অলসের চেষ্টাহীনতার ভদ্র আবরণ ছিল না, তিনি বলিডেন “পরে কি হইব, কেমন করিয়া হইব, ভাবিয়া আমি কখনও বেশী সময় নষ্ট করি নাই । কিন্তু বাল্যকাল হইতে আমার এই দৃঢ় ধারণ যে, যে-লোক বাগুবিকই কাজ করিতে চায়, তাহার কাছে কি কfরয়, কোথায় বা কখন কাজ করিতে হইত্ত্বে, তাহা স্বতঃই প্রতিভাত হইবে।” এ সম্পর্কে টমাস কালছিলেখাও স্মরণযোগ্য—