পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ? বিবিধ প্রসঙ্গ—স্যার আব্দার রহিমের বক্তৃত৷ ఇసి) ৰাবস্থাতেই সিন্ধুদেশে সংখ্যানূ্যন হিন্দুদের উপর যেঅত্যাচার হইতেছে, তাহাতে তাহাঙ্গের এরূপ প্রস্তাবে "াসস্থতিই স্বাভাবিক। তাছাড়া, সিন্ধুর মোট রাজস্ব স্বাহ, তাহীতে একটি আলাদা প্রাদেশিক গবষ্মেণ্টের ব্যয় কলিতে পারে না । বাকী টাকাটা কে দিবে ? জন্য একটা কথাও আছে। ভারতের রাজধানী দিল্লীতে উঠিয়া যাইবার অনেক জাগে, বঙ্গের অঙ্গচ্ছেদের আগে, প্রদেশ-বিভাগ যেরূপ ছিল, তাহাতে বঙ্গ বিহার ওড়িষা ছোট নাগপুর একটি এদেশ ছিল এবং তাহাতে হিন্দুর সংখ্যায় বেশী ছিল । এখন মুসলমানদের সিন্ধু সম্বন্ধীয় প্রস্তাবের মত হিন্দুরাও ত প্রস্তাব করিতে পারেন, যে, সাষেক স্ববা বাংলার সেই সেই অংশ পূনঃসংযোজিত করা হউক যাহার দ্বারা হিন্দুরা নবগঠিত বঙ্গে আবার সংখ্যায় বেশী হইতে পারে। বর্তমান বিহার-ওড়িষা প্রদেশের অনেক অংশে বাংলা কথিত ও পঠিত হয় এবং ওড়িষার শিক্ষিত লোক যাত্রেই বাংলা বুঝেন। এইরূপ প্রস্তাব সম্বন্ধে মুসলমানরা কি বলেন ? আগ্রী-অযোধ্যা প্রদেশের পঞ্জাব-সন্নিহিত কোন কোন জেলা বস্তুতঃ প্রাকৃতিক পঞ্জাবেরই অংশ। তাহ পঞ্জাবের সহিত যুক্ত হইলে পঞ্জাবে হিন্দুর সংখ্যাভূমিষ্ঠ হইতে পারে। এরূপ প্রস্তাব সম্বন্ধেই বা মুসলমানরা কি বলেন? চালবাজিট কাহারও একচেটিয়া সম্পত্তি নহে । উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ , উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশে ব্যবস্থাপক সভা প্রতিষ্ঠা ও ভারতশাসনসংস্কার আইন চালাইবার জন্যও মুসলমানরা দাবী করিতেছেন। এবিষয়েও জিজ্ঞাস্য, এরূপ শাসন-ব্যবস্থার খরচ দিবার ক্ষমতা ঐ প্রদেশের যখন নাই, তখন দ্বার্টুতিটা পূর্ণ ৰুে করিষে । অল্প বক্তব্য এই, যে, ঐ প্রদেশ ভারত আক্রমণের नरयं कारहिङ ५ीरुः एछांब्रऊँौष्ट्र हैनछनtण छांद्भजेौञ्च गैौभाद्र পরপারের অধিবাসী লোক ৰিপ্তর আছে এবং এপায়ের সুলক্সমান সিপাহীও বিস্তর আছে । সীমার উভয় দিকের লোকের লুটতরাজে সাহচৰ্য্য অনেকবার প্রমাণিত হইয়াছে। মুসলমানদের মধ্যে আপনাদিগকে বিদেশীর ংশধর বলিয়া প্রমাণ করিবার ঝে কি খুব আছে, এবং ভারতীয় হিন্দু অপেক্ষ তাহার বিদেশী মুসলমানদিগকে বেশী আপনার লোক মনে করেন। এ অবস্থায় ভারতসীমাস্ত রক্ষার ভার সাক্ষাৎ বা পরোক্ষভাবে সীমাস্তুের মুসলমানদের হাতে যাহাতে বেশী পরিমাণে যাইয়া পড়ে, এরূপ কোন ব্যবস্থা হওয়া বাঞ্ছনীয় নহে । ভারতের সৈন্তদল বখন ভারতীয়দের তাবে আসিবে, এবং উহাতে সব প্রদেশের ভারতীয়রা নেতা ও সিপাহী রূপে অবাধে জাতিবর্ণনিবিশেবে প্রবেশ করিতে পারিবে, তখন উত্তরপশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের নুতন ব্যবস্থার কথা উঠিতে পারে। অবশু গবন্মেণ্ট এখনই মুসলমানদের ইচ্ছা পূর্ণ করিতে পারেন। কিন্তু তাহ আমাদের সম্মতিক্রমে হইয়াছে, ইহা বলিবার সুযোগ আমরা দিতে काझे न । স্তার আব্দার রহিমের বক্তৃত৷ বরিশালে মুসলমান কনফারেন্সের সভাপতিরূপে স্তার আন্ধার রহিম যে বক্তৃতা করিয়াছেন, তাহার স্বরটা ঠিকৃ তাহার বিখ্যাত আলিগড়ের বক্তৃতার মত নয় –কিছু নরম, একেবারে “যুদ্ধং দেহি” নহে। নরম হইবার কারণ বুঝা সহজ । পড়িতে শুনিতে ভাল এমন কথাও এই বক্তৃতার আছে। কিন্তু সমস্তটি মন দিয়া পড়িলে সপ্তই হইতে পারা ষায় না। তিনি বলিয়াছেন, যে, পোনাবালিয়ায় মুসলমান জনতার উপর গুলিবর্ষণ দ্বার প্রমাণ হইয়া গিয়াছে, যে, এদেশে রেস্পসিবল গবন্মেণ্ট অর্থাৎ জনসাধারণের নিকট शाह्रौं शक्रश्नकै नाई । कि आकर्ष च्याविकोप्न ! छिनि যখন গবন্মেন্টের একটা অঙ্গ ছিলেন, তখন কি সরকার জনসাধারণের নিকট সব কাজের জগু দায়ী হইতেন ? ऊर्थन कि कूलूम, अबब्रमणेौ, "cब-आहेनौ णांहेन” जांब्री, এসব কিছুই হইত না 7 দায়িত্বপূর্ণ শাসনের কথা উঠেই বা কেন ? ভারতশাসনসংস্কার আইন দায়িত্বপূর্ণ