88२ প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩৩৪ [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড cष, झूनिब्राप्छाछ “जून्णिभ cवब्रान औ” cकदल थांमारनग्न छांब्रउँौब्र भूमणমানদের জগুই জাছে। জার কোন দেশের মুসলমানদের এরূপ কোন ধারণ নাই। তুরস্ক গোল্লায় গেলেও নরক্কো, মিশর, আফগানিস্থান गांद्रछ व अछ cकाषां७कांद्र यूनणमाप्नग्न ¢कन कहे ९ब्र न ; किस আমাদের ভারতীয় মুসলমানরা মহা সোরগোল উপস্থিত করে । ৰেচরি৷ সাহসী রিফর প্রাণপণ করিয়া লড়িতেছিল। ভারতের মুসলমানের তাদের সহিত বৃথা সমবেদনার বাহুলক্ষণ দেখাইয়াছিল ; তা ছাড়া চীন হইতে, মিশর পর্য্যজ্ঞ কোন দেশের মুসলমান তাদের জঙ্ক একটা কড়ি জাeলও তুলে নাই। যদি আজ ইংরেজরা ভারতবর্ষ হইতে চলিয়া যায়, এবং আমরা হিলুদের সঙ্গে লড়ি, তাহা হইলে কোন ভাই বেরাদর’ জামাদের সাহায্য করিতে আলিবে না-যদি কেহ আসে, সে নিজের স্বর্থসিদ্ধি করিবার জন্তই আদিবে। কিন্তু তথাপি— আমার এক পঞ্জাৰী মুসলমান বন্ধুকে পরীক্ষা করিবার জঙ্ক একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাসিয়াছিলাম। জামি স্বধাইয়াছিলাম, "আফগানরা ভারতবর্ষ আক্রমণ করিলে তুমি কি কম্বিৰে " বন্ধু প্ৰথমে সোজাহুজি উত্তর না দিবার বিফল চেষ্টা করিয়া শেষে খলিলেন, “আমি জাফগানদের দলে তিড়িৰ ’ এই রকমের ধৰ্ম্মান্ধত। বুনিয়াদী মুসলমানদের চেয়ে নবদীক্ষিত মুসলমানদের মধ্যেই বেশী দেখা पाञ्च । श्ब्रठ यांशव दांव किषl cम निरअहें भूनजमान श्ब्रायझ, cम वथन बांशृङीब्र मश्ठि “वांभांtणब भशम् भूशिम मछाउl,” “थांभांप्लग्न মহৎ মুসলিম ঐতিহ্য ও পরম্পরাগত মত বিশ্বাস,”এবং, অবশু, “আমাদের জগৎজোড়া মুসলিম বেরাদরী’র বিষয়ে বাগ জাগ বিস্তার করিতে থাকে, তখন ব্যাপারটা চুড়ান্তরকম হান্তকর হইয় উঠে। সমুদয় ব্যাপারটা মিখ্যার উপর প্রতিষ্ঠিত ও অসহ। এই ভারতীয় মুসলমান লেখকের পঞ্জাবী মুসলমান বন্ধু ভারতবর্ষ আফগানদের দ্বারা আক্রান্ত হইলে আফগানদের সঙ্গেই যোগ দিবেন । তিনি এবং মুসলিম আউটলুকের সম্পাদক বোধ হয় ঐতিহাসিক গবেষণা দ্বারা স্থির করিয়াছেন, বে, মুসলমান মোগল ও মুসলমান পাঠানের যুদ্ধট। মিথ্যা কথা, মোগল কেবল হিন্দুকেই ' মারিয়াfছল, পাঠানও কেবল হিন্দুকেই মারিয়াছিল, এবং নাদির শাহের আদেশে যখন দিল্লীতে লুট ও হত্যকাগু হইয়াছিল, তখন দিল্লীর বাদশাহ ইহঁতে আরম্ভ করিয়া কোন একজন মুসলমানেরও কোন ক্ষতি বেইজতি হয় নাই, প্রাণ ত যায়ই নাই, কেবল হিন্দুদের ধন প্রাণ গিয়াছিল এবং তাহাদের বাড়ী হইতে লুষ্ঠিত সব ধন নাদির শাহ দিল্লীর মুসলমানদিগকে নিঃশেবে দান করিয়া ফকীর হুইয়। মক্কায় হজ করিতে গিয়াছিলেন । ভারতীয় জাতি গঠনে মুসলমানরা খুব প্রয়োজনীয় উপাদাম । দেশ যেমন হিন্দুদের, তেমনি মুসলমান খৃষ্টীয়ান প্রভৃতি সকলেরই। উহা কোন দলিলের জোরে ব। বংশের জোরে কাহারও হইতে পারে না। যে-কেহ খাটিয়া স্বার্থত্যাগ করিয়া বিপদের সম্ভাবনাকে অগ্রাহ করিয়া উহার সমৃদ্ধি ঐ স্বাস্থ্য সভ্যতা স্বাধীনতা বৃদ্ধি করিবে রক্ষা করিবে, উহার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ অতীত অপেক্ষাও গৌরবময় করিবে, সেই, কেবল সেই, ভারতবর্ষকে "জামার দেশ” বলিবার অধিকারী, অন্ত কেহ নহে । এই উচ্চ সাধনার দ্বারা এই উচ্চ অধিকার লাভ করিতে কেহ যদি অগ্রসর না হন, বঞ্চিত কৃপাপাত্র তিনিই হইবেন, কিন্তু বিধাতার কাজ বন্ধ থাকিবে না। ভারতবর্ষ স্বাধীন হইবেই হইষে । পৃথিবীর নানাজাতির লোকসংখ্যার অনুপাত "জিওপলিটিকৃ” নামক ইউরোপীয় কাগজ হইতে কলিকাতার “দি উঈকৃ” একটি তালিকা উদ্ধত করির দেখাইয়াছেন, পৃথিবীতে কোন সালে কোন জাতির মামুত্র শতকরা কত ছিল । যথা – জাতি । ১৮০০ সালে । ১৯e • সালে । ১৯২৫ সালে । শ্বেতকায় ఇ\82 శ్రీve) vet, we ভারতীয় శి).పె ১৭.৩ › ዓ ඒණ්GI ዓ.ግ 盤.b" t,8 পূৰ্ব্ব এশিয়াজাত ৩৭.৪ \రికె.పె చిథి 2 নিগ্রে। ઉ,૨ (t.? 電.b" भोजम्न, छा'श ইগুয়ান প্রভৃতি ৩.৯ 8.2 tوئي , е е 3 s & > o. o ভারতীয়েরা যে সংখ্যায় কমিয়া গিয়াছে, তাহা নহে, ংখ্যায় কিছু বাড়িয়াছে। কিন্তু অন্য কোন কোন জাতি, বিশেষতঃ শ্বেতকায়েরা, অধিকতর রকম বৃদ্ধি পাওয়ায়, ভারতীয়দের আকুপাত কম হইয়া গিয়াছে। শ্বেতকায়ের খুর বেশী বাড়িয়াছে এইজন্য, ধে, তাহার। পৃথিবীর অধিকাংশ ভূখণ্ডের মালিক, এবং সৰ্ব্বত্র অবাধে উপনিবেশ স্থাপন করিতে পারে ; রোগে মৃত্যু তাহাদের মধ্যে কম, অনশনে অৰ্দ্ধাশনে মৃত্যু নাই বলিলেও চলে। ভারতীয় লোকেরাও অতীতকালে এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে এবং জাভা প্রভৃতি দ্বীপে উপনিবেশ স্থাপন করিত। এখন ষে বহুকাল হইতে ভারতীয়েরা আর বিদেশে ছড়াইয় পড়ে না, তাহার নান। কারণ আছে। সমুদ্রযাত্রায় পাতিত্য ঘটে, এই বিশ্বাস একটা কারণ। ভারতবর্ষের স্বাধীনতা লোপ পাণ্ডয়ায় সকল দিকেই উদ্যমশীলতার হ্রাস আর একটা কারণ। ঈষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর আমলে ভারতীয় জাহাজ-নিৰ্মাণ ব্যবসা এবং সমুদ্রপথে যাত্রী ও মালবহন ব্যবসা নষ্ট করা হয় । তাহার পর বিলাতী অন্ত ইউরোপীয় ও জাপানীদের প্রতিযোগিতায় ভারতবর্ষ এই দুই ব্যবসাতে নিজের পূর্ব স্থান আর অধিকার করিতে পারে নাই। তৃতীয় কারণ, ভারতবর্ষীয়দিগকে ইংরেজের উপনিবেশ সকলে কুলি করিয়া লইয়া গিয়া
