পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8bᎭ i প্রবাসী—শ্রোবণ, ১৩৬৪ [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড উৰ্ব্বশীর কথা— “ৰেন, পুরুষ, তুমি ভয় করিতেছ? উর্ধের পথে চলিতে তোমার পতন হইবে ল, মৃত্যুও হইবে না, অমঙ্গলের শক্তি-বৃকেরাও তোমাকে BB BB BBB BS BD BBD DDSDD DDDBB BBBL किष्ट्र धौरणोप्क्छ भज्र झुर्रण नग्न, वृष्कद्र दिइएक नै प्लाहेब्रु शृश्बूक।”• উৰ্ব্বশী যে মর্ত্যে আসিয়াছিল তাহা বিন উদ্দেশ্যে নয়, বৃথায় নয়-- / "আমি স্বরূপ ছাড়িয়া মামুধী চেতনার মধ্যে মামিয়া আসিয়াছি, মানুষী চেতনার যে রাত্রি তাঁহাতে আমি চারি বৎসর কাটাইয়াছি। কিন্তু ঐ সময়ের মধ্যে তোমাতে বৃহৎ জ্যোতির প্রকাশ যতটুকু হইয়াছে দিষ্যদিবসের সেই ততটুকু তপ:বিলুই আমাকে পরিতৃপ্ত করিয়াছে তাহা দিয়াই তুমি এখনও জামাকে বাধিয়া রাখিয়ছি।” উপরের জ্যোতি সৰ্ব্বদাই নীচে অবতরণ করিতে চাহিতেছে, জাগ্রতের মধ্যে আপনাকে ব্যক্ত করিয়া ধরিতে-কুপের মধ্যে আপনাকে ধরিয়া দেওয়াতেই যেন স্বরূপের সার্থকতা। মানুষ তাহার প্রাকৃত চেঙনার মধ্যে এই উপরের আলো যতটুকু স্বীকার করে, আপন তপ্ততপস্যা দিয়া তাহার সম্বৰ্দ্ধনা করে, ততটুকুতেই উপরের লত্তার যেমন তৃপ্তি মানুষের নিজেরও তেমনি সার্থকতা। তাই বৈদিক ঋবি বলেন, মাছুষ দেবতাকে নিজের মধ্যে জন্ম দিতেছে, দেবতাও মানুষকে নিজের মধ্যে তুলিয়া জন্ম দিতেছে—গীতার কথায়, পরস্পরং ভাবয়স্ত: ; উভয়ে উভয়কে স্বষ্টি করিতেছে, সমৃদ্ধ করিতেছে । এই পরম্পরের স্বীকরণ ও আদানপ্রদান যতটুকুই হউক ন৷ কেন—স্বল্পমপ্যস্য ধৰ্ম্মস্য ত্রায়তে মহতো তয়াৎ । তখন পুকুরবার চেতনা হইল, হৃদয় গ্রন্থি তাহার টুটিয়া গেল ; নিজের স্বরূপ, উৰ্ব্বণীর স্বরূপ, তাহাদের সত্য সম্বন্ধ বুঝিয়া অনুভব করিয়া পুকুরবা বলিয়া উঠিল— “উৰ্ব্বশী আমার প্রাণের মধ্যে নামিয়াছে, তাহাকে পরিপূর্ণ করিয়া দিয়াছে ; আমার সকল আয়তনই সে মুক্ত প্রচারিত করিয়া গড়িয়া ভুলিয়াছে। উর্বর্ণর নিকট আমি জ্ঞান পাইয়াছি তাই আমি এখন ‘বলিষ্ঠ পরম জ্যোতিৰ্ম্মর। আমার সিদ্ধি আসিয়াছে—আমার আনন্দ উপভোগ উৰ্ব্বশীর মধ্যে, উৰ্ব্বশীর স্পর্শে হৃদয় আমার তপ্ত হইয়া ऎट्टैि्रं ।।' বৃহুতের খ্যাতি প্রথমে নামে মনের মধ্যে—মন পাইয়াছে দিব্য চেতনার কিছু আভাস, কিন্তু প্রাণ তাহ কিছু পায় নাই, প্রাণ রহিয়াছে পূর্বের অসংস্কৃত প্রাকৃত অবস্থায়—

  • 'বুক' অর্থ নেকড়ে বাঘ, আর গৃহত্ত্বক” হইতেছে গৃহ-রক্ষক मtätधग्न । दकि भांद्रtभद्र कांग्लांग्न मद्रमांद्र उवञ्च । भद्रभां ¢क ठॉइी ইতিপূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে। বর্তমান প্রবন্ধের শেষ পাদটীকাও দ্রষ্টব্য।

{ ‘গ’-এই সংখ্য পুর্ণতাঙ্গাপক। মানুষের পূর্ণ সত্তায়ও আছে চারিটি গুরু-হে প্ৰাণ মন জার তুরীয় (বেদে বাহাকে বলা হয় ‘ত্ৰিধাতু जर्षी९ भक्रिमिन्क्मग्न भइरण (क)। তখন মন চাহে উপরের আনন্দ বটে, কিন্তু সে মনের পিছনে যে আবেগ তাহ অশুদ্ধ প্রাণের বাসন । এই প্রাণকে যতক্ষণ খুলিয়া ধরা হইতেছে, এই প্রাণের বাসনাময় ক্ষেত্র যতক্ষণ বৃহত্তর স্পর্শ না পাইতেছে ততক্ষণ উৰ্ব্বশী চঞ্চল অনধিগম্যা—প্রাণ যখন উৰ্ব্বশীর বৃহৎ চেতনায় আনন্দে পরিপূর্ণ হইয়া উঠিবে তখনই জাগ্রত স্থলে অব্যর্থ রূপ লইয়া জীবের প্রকট হইবে । উৰ্ব্বশী তথন মামুষের জীবনব্রতের লক্ষ্য কি, তাহ উদযাপন করিবার উপায় কি—সিদ্ধি কোথায় ও সাধনা কি তাহার মূলস্বত্র বলিয়া উপসংহার করিল। লক্ষ্য হইতেছে বৃহতের চেতনায় স্বৰ্গলোকে অমৃতত্ব উপভোগ করা । সেজন্য লাভ করিতে হুইবে দেবত্ব—দেবত্ব লাভ করিতে হইলে, চাই নব জন্ম—এই নবজন্ম আসিবে পুরাতন জন্মকে দেবতাদের কাছে আহুতি দিতে দিতে, দেবতাদের নিকট হইতে কল্যাণকে আনিতে আনিতে, ইহাই যজ্ঞ । মানুষকে অমৃতত্ব দিতে চায় না, পুরাতন জন্মের প্রাকৃত স্বভাবের মধ্যে বধিয়। নিজেদের ভোগে ব্যবহার করিতে তাহাকে এইভাবে ধ্বংস করিতে চায় মৃত্যুর অসত্যের তামস শক্তি সব । দেবশক্তিকে ধরিয়া ধরিয়৷ এই স্বশক্তিকে প্রতিনিয়ত সজাগ সতর্ক অপ্রতিহতভাবে ইটাইয়া চলিতে হইবে— জীষপুরুষের এই ক্ষমতা নৈসর্গিক, কারণ সেইলার পুত্ৰ— ইল* হইতেছে দিব্যজ্ঞান, ঋযিদৃষ্টি মাহুষের অন্তরাত্মা প্রতিষ্ঠিত ইলায়াম্পদে । “হে ইলার তনয় । এখন তবে দেবতাদের ইঙ্গিত তুমি বুঝিলে। তাহারাই তোমাকে শিখাইয়া দিতেছেন কিরূপে তুমি মৃত্যুর সব শক্তিকে বশে আনিতে পার, কেমন করিয়া তোমার সপ্তান দেববৃন্দকে আহুতি দিয়া যজ্ঞ করিবে, আর তুমিই বা কোন পথে স্বর্গে যাইরা বৃহতের জ্যোডির্শ্বর আনন্দ উপভোগ করিবে ।”

  • ইল, সরস্বতী আর মহী বা ভারতী— এই দেৰীত্রয়ের নাম ঋগ্বেদে BBBD BBB Bgg DDSAAA BBggS BBAAA AA ASASASS দিব্যৰাকৃ; সত্যের যে ছন্দময় বাঙ ময় প্রকাশ তাঁহারই ত্ৰিমূৰ্ত্তি ইহারা। ইহাদের সহিত আরও দুইজনকে যোগ করিতে হয়, তাহার। সরমা ও प्रझि*it ॥ ५३ *ॉांकछन निवjञ्जांtनङ्ग विछिम्न पां★l-भहौ=Wast consciousness, &l=Revelation, Tool-Inspiration, *R*İ=Intuition, fşeil=Discrimination (**f") 1 İki श्छैश्यः, श्ल। जक्षप्त्वा १tधं णिट्ठश्,ि हॆण cषिाः ११]| भाशिन। गैः (৬-৭-9–সেই বৃতের যাগ যখন বৈচিত্রের মধ্যে গণনার বিীভূত বা গোচরীভূত হইয় প্রথম দেখা দিয়াছে তখনই তাহা ইলা; ইল হইতেছেন “দেবী ঘূতপদী (১৭-৭৯-৮), তেজোখন গতি তাহার ; মামুযের মধ্যে মানুষের পিতা হইয়াও পুত্ররূপে যখন অগ্নির জন্ম তখনই মনোময় পুরুষের জীবের বিশেষ সত্য প্রকাশের জন্ত ইলার অর্তিাৰ-ইলা অকুম্বন মনুষ্যস্ত শাসনী, পিতুর্থাৎ পুত্রে সমন্ধস্ত জায়তে (১-৩১-৯১)।