পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓ88 প্রবাসী—ভাদ্র, ১৩৩৪ [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড ইহার একটি কারণ অবিবাহিত পুরুষের সংখ্যাবৃদ্ধি ও কস্তার DDDS DDDD DD DDDSDDDD BgHH gBBB DBB BBB भत्रछा माविङ झरेहरु ।' যুবক সন্মিলনী— গত মাসে শ্ৰীযুক্ত রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের সভাপতিত্বে মৈমনসিংহ যুবক সন্মিলনীর অধিবেশন হইয়াছে। সভার মৈমনসিংহ জেলার শিক্ষ, স্বাস্থা আর্থিক ও সামাজিক উন্নতি সম্পর্কিত কতকগুলি প্রয়োজনীয় প্রস্তাব গৃহীত হইয়াছে। গত মাসে ঢাকা যুবক-সন্মিলনীর অধিবেশন হইয়াছিল। ডাঃ ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত সভাপতির আসন গ্রহণ করিয়াছিলেন। পটুয়াখালি সত্যাগ্ৰহ পটুয়াখালি সত্যাগ্ৰহ সমিতির সম্পাদক আমাদিগকে লিখিয়াছেন, আগামী ২রা ভাঙ্গ জন্মাষ্টমী তিথিতে এই আন্দোলনের এক বৎসর পূর্ণ হইবে। এই উপলক্ষ্যে কৰ্ম্মীর সেই তারিখে একটি উৎসব করিবেন স্থির করিয়াছেন। তাহার এই উৎসবে দেশবাসীর সহানুভূতি ও আশীৰ্ব্বাদ কামনা করেন । পরলোকগত সাহিত্যিক পরমেশপ্রসন্ন রায়— অবসর প্রাপ্ত ডেপুটী ম্যাজিষ্ট্রেট পরমেশপ্রসন্ন রায় বি-এ, বিদ্যানন্দ গত ১লা আষাঢ় বৃহস্পতিবার ঢাকায় তাহার নিজ বাদ-ভবনে দেহত্যাগ করিয়াছেন । সাহিত্যিকরূপে উtহার নাম সুপরিচিত ছিল। উহার রচিত “মেয়েলী ব্ৰড-কথা,” “বিয়ের বই,” “পঞ্চামৃত” প্রভৃতি পুস্তক পাঠক সমাজে সমাদর লাভ করিয়াছে । তাহার স্কার সাহিত্যসেবীর মৃত্যুতে বঙ্গ-সাহিত ক্ষতিগ্রস্ত হইল । পুস্তক-পরিচয় S BBBSBBB BBBDD BBBB KSBBB BBBBB BBB SBBBSBBBB S কাঠের কাজ—শ্ৰীলক্ষ্মীশ্বর সিংহ, শান্তিনিকেতন । ৯৬ পৃষ্ঠা, মুল্য ১।• সিকা । গ্রন্থকার মুখবন্ধে লিখিয়াছেন, এই বই “দেশের ও বিশেষ করিয়া শিক্ষণবিভাগের কাজে লাগিলেই” তিনি “শ্রম সফল জ্ঞান করিবেন।” দেশের কাজে লাগিবীর অাশা বুঝিতে পারি, দেশে কাঠকার,র অভtধ আছে, কাষ্ঠকম শিখাইবার প্রয়োজন আছে। কিন্তু শিক্ষ{বিভাগে কাষ্ঠকম শিক্ষার কি বিশেষ প্রয়োজন ঘটিতে পারে তাহ। বুঝিতে পারিতেছি না। বাঙ্গাল ও ইংরেজী ইস্কুল এবং কলেজ লইয়া শিক্ষাবিভাগ। কলেজের মধ্যে কেবল ইঞ্জিনিয়রী কলেজে কাষ্ঠকম শেখান হয় ; কিন্তু সেট কলেজ, সুতরাং সেখানে বাঙ্গাল বহির স্থান নাই। ইস্কুলে বাঙ্গালা বই চলে ; কিন্তু সেখানে কল্যাশক্ষার স্থান নাই। সেখানে ছেলের কান থাকিতেও বধির, চোখ থাকিতেও অন্ধ। সেখানে চক্ষু-কর্ণের বিবাদভঞ্জনের কোনও প্রয়োজন দেখিতে পাওয়া যায় নাই, পুস্তকস্থা বিদ্যাই যথেষ্ট। অনেক ইস্কুলে প্রতিরূপ লিখনের ব্যবস্থা আছে, কিন্তু প্রায়ই এই পৰ্য্যস্ত । কারণ এটা কীলক্ষেপ মাত্র, পরীক্ষার পাসে চিত্রের মূল্য নাই। তবে, শুনিতেছি, ইংরেজী ইস্কুলে কত কি কম শেখান হইবে, ইস্কুল ছাড়িলেই ছেলেরা কত কি কম BBB BBS BBBBB BBBB BBBS DBB BS gD BBBDD DDD ঘটিবে কি না। কিন্তু বুঝি, এই প্রস্তাবের উৎপত্তি ইংরেজী তর্জমায়। বালাকাল হইতে সহরে বসিয়া মাথার কোটরগুলি তৰ্জমায় পুর্ণ করিলে তাছাতেই মন মাতিয়া থাকে, বাহিরের বস্তুর প্রতি দৃষ্টি থাকে না। বিদ্যার আলয়ে কলাকে প্রবেশ করিতে দিলে দুই নৌকায় পা পড়িৰে । কারণ বিদ্যার মনঃসিদ্ধি, কলায় হস্তসিদ্ধি লক্ষ্য থাকে । লক্ষ্যভেদ করিতে গেলেই বিপত্তি ঘটে। ধর্তমানে ইস্কুলের শিক্ষার या cवांक्षाई श्ग्रांप्छ ऊांशंष्ठई cझालग्न खtग्न श्रएटे, अठि७शाकद्र ত্ৰাহি ত্ৰাহি করিতেছেন । কারণ সেখানে প্রকৃতির সহিত পরিচয় হয় পুস্তকে, শিক্ষকের নিমিত্ত রচিত ভূগোল নিম্নতমশ্রেণীর বালকে পড়ে, হস্তশিল্প-শিক্ষক, ব্যাবহারিক জ্যামিতির সংজ্ঞার তাহার কণ্ঠ পরিপূর্ণ হয়, শিক্ষার নিত্য নুগুন আবিষ্কৃত ক্রমের পরীক্ষা হয় ; আর নিত্য নুতন বহির ও বাধা খাতার পয়সা জোগাইতে পিতামাতা ব্যতিব্যস্ত হন । দেখিলে শুনিলে মনে হয় বাতিকগ্রস্ত লোকে শিক্ষাতরীর কর্ণধার হইয়াছেন ৷ আশঙ্কাও হয়, “ৰণঠের কাজ” বোঝার উপর শাগের আটিই বা হয়। •atfg qếạIPI ##tẽ *tạ-f**## (manual training) **F*ifểầ. দুই একটা ইস্কুলে কাঠ দিয়া শার-শিক্ষা দেখিয়াছি, শার-শিক্ষকের গুণে এবং প্রধান শিক্ষকের অমুমোদনে অনেক ছেলের চোখ ফুটিয়াছে, হাত খেলিয়াছে। কিন্তু সে ইস্কুলের ছেলেরা প্রতিরূপ লিখন ও চমচক্ষে দর্শন, এই দুই ক্রিয়ার সাহায্য পাইয়াছে। এই দুইর যোগ ন৷ ঘটিলে চেষ্টা বিফল হইত। বলা বাহুল্য শার-শিক্ষা আর “কাঠের কাজ” (wood-working) so to an ot-footo foil-foots এবং বিদ্যা-শিক্ষাকে শায়-শিক্ষার অঙ্গ করা যেমন-তেমন কম পর । সে অনেক কথা, আর সেজন্য যে বই পড়ার দরকার আছে, তাও নয়। বরং ছেলেদের হাতে শায়-শিক্ষার বই দিলেই উদেষ্ঠ ব্যর্থ হইবে। এখন দেখি, "কাঠের কাজ’ পড়ির কেহ কাষ্ঠকম শিখিতে পরিবে কি নী, অ-তক্ষ তক্ষ হইতে পরিবে কি মী। যাহার ছুতারের কম জানে, করিতেছে ; তাহার এই বইতে শিখিবার মতন। কিছু পাইবে না ; বাহারা জানে না, কিন্তু শিখিতে চায়, তাহারাও এই বই পড়িয়া শিখিতে পরিবে না । কেন পরিবে না, তাহ পরে বলিতেছি। শিক্ষার্থীর আর-এক শ্রেণী কল্পনা করা যাইতে পারে। তাহার। “ভদ্রলোক’, সখ করিয়া শিখিতে চায়। এখালেও সেই উত্তর ; বইখানি ইযুক্লিডের জ্যামিতি হইয়াছে, যে প্রণালীতে লেখক তাহার জ্ঞান প্রণালীবদ্ধ করিয়াছেন, সে প্রণালীর দোষেই প্রথম শিক্ষার্থীর হাত পা গুটাইয় পড়িবে। পুস্তকের ভূমিকায় ত্রযুত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখিয়াছেন, লেখক “ভদ্রলোকের ভরে” বইখানির নাম "চুতারের কাজ” রাখিতে পারেন