পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্য। ] গুচি হয়ে কোইয় পাহাড়ে চড়তে হয় বলে ষ্টেশনটির এই সুন্দর নামকরণ হয়েছে—কোইয়া’র দরজা । কোইয়া-গুচি প্রায় ৪০ মাইল পথ । আমরা যখন কোইয়-গুটি পৌঁছলাম তখন আকাশে মেঘ জমেছে ও অল্প বৃষ্টি আরম্ভ হ’য়েছে। উদীয়মানসূর্য্যে’র দেশে স্কুর্য্যের আর দেখা পাওয়া যাচ্ছে না । কোইয়া-গুচি থেকে আমাদের হেঁটে পাহাড়ে উঠতে হবে । কোইয়া-গুচি ষ্ট্রেশন থেকে বেরিয়ে আমরা ছোট একটি নদীর ধারে এসে পড়লাম। নদীটির নাম কলে-কাওয় (Kano-Kawa)। এই নদীর ধার বেয়ে কিছুদূর উঠলেই একটি ছোট গ্রামে এসে পৌছা যায়। গ্রামের নাম শিদে (Shide)। স্থানটি খুবই সুন্দর। নদী-প্রপাতের দুই ধারে অবস্থিত। একটি সেতু দিয়ে পার হতে হয়। ছোট গ্রামটির চারিদিকে ঘন দেবদারু বন পুঞ্জীভূত হয়ে উঠেছে । আশে পাশে দুই একটি সাকুর গাছও দেখা যাচ্ছে। কোইয়ার পাহাড়ে তীর্থযাত্রীর। এই পথ দিয়ে যায়। পাহাড়ে উস তে হয় পায়ে হেঁটে । ভাল সময় প্রায় এক ঘণ্টা এমন সুন্দর রাস্তা আর দেখিনি। কিন্তু এ সৌন্দৰ্য্য উপভোগ করবার উপায় আমাদের ছিল না। আকাশ মেঘে ছেয়ে গেছে । অল্প বৃষ্টির সঙ্গে তপন তুষারপাত আরম্ভ হয়েছে। শীতের ঝাপ ট-হাওয়ায় হাত প আড়ষ্ট হ’য়ে আসছে। এপ্রিল মাসের প্রপম । জাপানে বসন্ত ঋতুর সমাগম হয়েছে। কিয়োতে ও নারাতে সাকুরা ফুল দেখা দিয়েছে। জাপানী মেয়ের রঙ-বেরঙের কিমোনে। পরে বেরোতে আরম্ভ করেছে। তাই আমরাও সাহস করে সেদিন গরম পোষাক নারায় ফেলে এসেছি। সেজন্য শীতের চোটুটা খুব বেশী সইতে হ’ল—উপায় নাই। শিদের পাছনিবাসে বসে “ও-চ” * থেয়ে শরীরটা একটু গরম ক’রে নিলাম ও আমরা ক'জন বীরদৰ্পে বেলা ১১ টায় কোইয়-সানে চড়া আরম্ভ করলাম। আচাৰ্য্য লেভি, কিয়োতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃতের অধ্যাপক সাকাকি, ও নারী থেকে

  • জাপানে ও চাই বেশী চলতি । গরমজলে চায়ের কাচ পাত डिछिtझ 4 5 ऐडग्नी इग्न । ठूष वा हिनि cबeग्न श्ब्र मt । "e" কথাটি সম্মানসূচক। এ চায়ের চাষ জাপানে হয়—তাই তাকে সন্মানসূচক नाभ (शसग्न इtवाङ । छू५ फ़िनि शिtछ cष छ ऐङओ श्ञ आक "८क छा” बल इग्न ? “८क" मान "cशs” ।

কোইয়-সানের যাত্রী b-8○ JAAA AAAA SAAAAA SAAMMMJAMMAMS জিমু-তেন্নে-জাপানের প্রথম সম্রাট, আমি। আচার্য পত্নীর জন্য খোজ করে একখানি ভুলি পাওয়া গিয়েছিল । সুতরাং তিনি তাতেই চললেন। কোইয়-দানের আশ্রমে বেলা ১২১ টা নাগা’ত পৌছে পাওয়া-দাওয়া করব ঠিক ছিল। মাত্র ৪ মাইল চড়াই। কিন্তু তুষার ও বৃষ্টিপাতে এই পথ এমনি পিছিল হয়ে উঠলে বে, এক ঘণ্টার পথ অতিক্রম করতে আমাদের চার ঘণ্টা লাগলো। তার ওপর সারাদিনের উপোস ও শীতের কষ্ট ত আছেই। কোইয়া নগরের পাদদেশে যখন আমরা পৌঁছলাম তখন প্রায় সন্ধ্যা ঘনাইয়া আসিয়াছে। আমরা আশ্রমের অতিথি। পূৰ্ব্বেই খবর দেওয়া ছিল। সুতরাং নগরদ্বারেই