২য় সংখ্যা । ] রেশম ব্যবসায়ে লাভ । তৃতীয় বৎসর হইতে এক একর জমির তুত গছ হইতে বেঁটা শুদ্ধ BBk DBBBB BB S BB KBB BBS BB KK BBBS BBBB মত ক্রমশ বক্রয় করা যায় ; রেশম ব্যবসায়ীই অবশ্যক মত ক্রমশ লইয়৷ যায়। উপরি নির্দিষ্ট মূল্য ধরে বিক্রয়ের ; ক্রেতার যথন রেশমকীটের পীড়া উপসৰ্গাদি জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন প্রায়ই বাকি মূল্য শোধ করিতে পারে না। এজন্য রেশমকীটের রোগশৃষ্ঠ হওয়ায় তৃতচামী ও বেশমকীটপালক উভয়ের স্বার্গ রহিয়াছে । ৩০ •/০ মণ পীত হঠতে ৬০০ সের BBBBS BBB BBB BBB BBS BB BBB BBS BB BBBB কোষের মুল্য ৬• •, টাকা পয্যন্তও হইতে পারে। পাড় ও অন্যান্য উপসর্গ উপদ্রবের ক্ষতি নিধারণ করিতে পারিলে, রেশম চাষে যে কতদূর লাভ, তাহ সহজেই অনুমেয় । তুতের গাছ । যখন বড় তুতি গাছ ইষ্টতে কীট পালন হইবে, তখন বীজ জাত বা শাখা-উত্তত গছ ইষ্টতে প্রথম ৫ বৎসর পাতা গ্রহণ অকন্তব্য, কারণ গাছের পাতা গাছকে পালন ও রক্ষা করে । এই সকল গছ প্রথম তিন বৎসর অন্ততপক্ষে ঘেরা বা কাটা দিয়া পশ্বা দর গত্রিঘর্ষণ প্রভূতি উপদেব হইতে রক্ষা কবি তে হইবে কুf৮ বৎসর অন্তর দুই সের গোট। হাড় যদি প্রতি গাছের নীচে প্রোথিত করা হয়, এবং প্রতি বৎসর নভেম্বরে গাছের গোড়া পুড়িয়া দেওয়া হয়, তবে গাছ বহুকাল অবিকৃত অবস্থায় থাকে। বড় গাছ ইষ্টতে বৎসরে দুইবার ; ফেব্রুয়ারি বা মার্চ এবং অক্টোবর বা নভেম্বর ) মাত্র পত্র গ্রহণ সস্তব, কারণ বুক্ষকে সুস্থ জীবিত রাখিবর জন্য গাছে পাতা পাক। অবিশ্বক। পঞ্চম বৎসরে যখন প্রথম পতা গ্রহণ করা হয়, তখন প্রতিবারে দশ সের অর্থাৎ বৎসরে আধ মণ পাতা পাওয়া যায়। দশ বৎসরে প্রাপ্ত, পাতার পরিমাণ এক মণে দাড়ায়। কুড়ি বৎসর পরে দুষ্ট মণ -পত বৃক্ষ প্রতি গড়পড়ত। ধরা যাইতে পারে। যত উৎকৃষ্ট জাতীয় গাঢ় হইবে, তাহা ইষ্টতে পাতাও S5 sffr visų lțētą I ( EsȚž slțg Morus I.avigata, Philippineusis, aitd tlie • A dinavy Europeam Morus alba ) । এক বৎসর অন্তর গাছের ডাল ছটিয়া দেওয়া দরকার : ইহাতে গাছে না উঠিয়াই আকর্ম সাহায্যে নবোদগত ডাল নে ৫ইয়৷ নীচে হইতে পাতা সংগ্রহ চলে। রেশমকীটের পালন । গৃহাভ্যস্তরে বঁাশের ডালয় করিয়া তু তভোজী রেশমকীট ও এণ্ডি বা এড়ি রেশমকীট পালনের নিয়ম প্রায় একরূপ। ডিম্ব হঠতে সদ্যনিষ্ঠু স্ত কীটের উপর তুত বা এড়ির পাতা খুব কুচি কুচি করিয়া কাটিয়া ছড়াইয়। দিতে হয় ; ৩৪ ঘণ্ট। পরে পাতাসহ কীটগুলিকে ডিম হইতে পৃথক করিয়া পৃথক পৃথক ভাবে একটা মচনের ( পারিভাষিক শব্দ ঘর ) সৰ্ব্ব নিমতলে রাগ্লুিয়া দিতে হয়। তৎপর দিন ডিম ফুটিয় যে কীট নিৰ্গত হয় তাহাদিগের দ্বিতীয় তলে, তাহর পরের কাট তাহার উপরে রাথিতে হয়। বড় পলু যাহার ডিম ফুটিতে বিলম্ব হয় তাহ ভিন্ন অন্য ডিমে তিন দিনের বেশি মনোযোগ আবখ্যক হয় না। কীটের শেষাবস্থ৷ পৰ্য্যন্ত প্রত্যহ নিরূপিত সময় অস্তুর অন্তর পচিবার খাবার দিতে হয়। শেষ দশায় ৩/৪ বার দিলেও চলে । ডিম হইতে যাহির হইয় গুটি বঁধ পৰ্য্যস্ত সময়ের মধ্যে কীটের চারিবার খোলস বদলায় : গুটির মধ্যেও তাহার দুই দশ অর্থাৎ দুইবার খোলস বদলায়, একবার গোলস বদলাইয়া কীট ও পতঙ্গের মধ্য দশ • প্রাপ্ত হয়, দ্বিতীযারে পতঙ্গ হয়। গুটির ভিতরে বা পতঙ্গদশায় ইহার কিছুই খায় না। পতঙ্গত্ব প্রাপ্ত হইলেই শিল্পসমিতির প্রবন্ধাবলী । "이 কোয কটিয়া ঋষ্টির হইয়াই সঙ্গত হয় এবং সঙ্গমস্তে ডিম পাড়িরই মরিয়া যায়। স্বস্তু বলিষ্ঠ পতঙ্গ ডিম পাড়িবার পরও পনর ষোল দিন লাচিয়া থাকে । * . - ডালায় প্রত্যহ ধ৪বার কুচন পাত খাদ্য রূপে দিতে হয় : সকল পাতাই নিঃশেষে ভক্ষি ত হয় না ; এজন্য প্রত্যহ ডাল পরিষ্কার করা উচিত। কিন্তু আমাদের দেশী ব্যবসায়ীরা ইহা অগ্রাহ্য করিয়া থাকে। BBBBBBB KJK BBK KBB KBBB BBB BSBBBB BB কটগুলিকে হওয়ার ঝাপটার মুখ হইতে রক্ষা করিয়া ) ন রাখিলে কাট শেষ অবস্ত প্রাপ্ত হইয়। মরিয়া যায় । অতএব এ বিষয়ে মনোযোগ নিতীস্থ অলপ্তক । কাটগুলিকে পাতলা করিয়া পরিস্কার অবস্থায় রাগিবীর জন্য আধইপি ফুকর বিশিষ্ট তার জাল ময়লাপাতভির ডলার উপর বিড়াচয় তষ্ঠার উপর পাতা দিন্ডে হয় ( কাটের প্রথম দুই দশায় খুব মিহি কুচন পাত দিতে হয় এবং পরে বেঁটাশুদ্ধ গোটপাত দিলেও চলে । নুতন পাত খাইবার জন্য কতক কীট জালের উপর উঠিয় অমিলে জল উঠাইয় অন্য একটা পরিষ্কার ডলার উপর ঢালিয়া দিলেই হইল । এই উপায়ে বহুকীটপূর্ণ ডাল হইতে দুষ্ট তিন ডলীয় কাঁট পীতল করিয়া রাগ মাইতে পারে, এযং প্রত্যহ ডালাও পরিষ্কার করা যায় । একড়ালী সদ্যজাত কীট প্রথম গোলস ছাড়ার পর তিন চালায় করা উচিত, দ্বিতীয় বারে ৯, তৃ ঠায় বারে ২৭, চতুর্থ ধারে ৮১, এবং অবশেষে গুটি বাধিবার সময় ১৬২ ডালায় রাখা দরকার। মধ্যহিক অহার দিয়; জলে করিয়া কাট সকলকে দুলস্তিরিত এবং পূৰ্ব্বব্যবহৃত ৬ালসকল গুঙ্গের বাহিরে লষ্টয় রীতিমত পরিষ্কার করা যাইতে পারে। যদি কোন কীট জলে উঠে নষ্ট দেখা যায়, তবে বুঝিষ্ঠে হইবে, তাহার খোলস BBBS BB BB0S ggBBBBB BBB BS BBB BBB BBB BB BB gggS gBB BBBS BB BBB BBBB BSBBB DD K S থেলিস ছাড়ার সময়ে খুব সতর্কত অবিখ্যক তৎকালে উপবাসী রথ দরকার খাদ্য তখন অপকারী : কীটসকলের ক্ষপ্তি ও ক্ষুধাৰ্ত্তমূৰ্ত্তি দেখিলেই বুঝা যাঙ্গলে ধো তাহাদের খোলস ছাড়া হইয়াছে। কীটের গায়ে ফু দিলে যদি তাহারা সত্বর হয়, তবে বুঝিতে হইবে, তাহার খোলস ছাড়িয়ছে : আর যদি মাদামার টিমে রকমে নড়ে তবে তখনো তাহীদের সময় হয় নাই । অভিজ্ঞতাই চহার প্রকৃত নিদর্শক । মাচনের প্রতোক তলে বা ঘরে সমবয়সী কীট থাকিবে : যাহার সৰ্ব্বশেষের তাহার উপরিতম তলে থাকিবে। প্রসব ও থেলিস ছাড় উভয় ঘটনীর বয়সের তারতম্যেই শ্রেণী বিভাগ করিতে হইবে। যদি অসম-বয়স কাট একরে রাখা যায় বিলম্বধৰ্ম্মী কীটসকল পীড়িত হইয়৷ পড়ে । কীট সকল যখন কেমনিৰ্ম্মাণের উপযুক্ত হয়, তখন তtহাদের শরীর প্রায় স্বচ্ছ (translueout) হয় এবং মুখ হইতে ক্রমাগত রেশমী থুথু উদগীর করিতে থাকে । এই সময় উহুদিগকে বাছিয়া শাস্ত্ৰ চন্দ্ৰকী ডালায় স্থানান্তরিত করা হয়; এই ডলার নিৰ্ম্মণ-কৌশল কোয তৈয়ারির সাহায্য করে । Boulyx wiori নামক যুরোপ, জাপান, চীন ও কাশ্মীর দেশগলিত কীট চত্র কীতে কোষ নিৰ্ম্মাণের সুবিধা পায় না । তাহীদের উপরে শুষ্ক বুক্ষশাখা ঝুলাইয় দিতে হয়, এবং তাহার সেই ডালে গুটি করে । বাংলায় ডিম ফোটা হক্টতে কোম্নিবদ্ধ হওয়া পর্যান্ত গ্রীষ্মকালে ২ • দিন এবং শীতকালে ৪- দিন সময় লাগে । ৭৫ • ডিগ্রি সমতপ্রাপ্ত আবহ অবস্থায় গুটিপালন খুব ভাল হয়। এইজন্য নভেম্বরবন ফসল সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট আর মার্চ-বন ফসল দ্বিতীয় । যদি বড় তুতগাছের পাতা ব্যবহার করা হয়, তবে এই দুইটি ফসলই পাওয়া যায় ; ঝোপ তুতের ব্যবহারে এই দুষ্টষারের ফসল ভিন্ন s
