* ( 9 - প্ৰবোধ চন্ত্রিকা । অধিক কোন ৰন্ত নাই অতএৰ কি দৃষ্টান্তে তোমার বর্ণনা করিব । তবে যে তোমার স্বরপোপাখ্যান কর। তাহ অশক্য যেহেতুক তোমার স্বরূপ যথার্থরুপে যদি কদাচিৎ কেহই জানিতে পারে তৰে সে আব্রাহ্মন্তম্ব পর্যন্ত যে কিছু তদন সৃষ্ট বস্তু সে সকলকে তৃণবন্ধুচ্ছ জানিয়া তোমাতে এমনি আসক্ত হয় যে আত্যন্তিক কষ্টেতে ও ভোমাহইতে বিচলিত না হইয়। আনন্দার্থৰে মগ্নপ্রায় হইয়৷ থাকে। অত এৰ তোমার স্বরূপ কি ইহাকে কহিতে পারে। আর ভূত ভবিষ্যদ্বর্তমান ৰাক্তাব্যক্ত যাৰম্বস্তু ও যত ৰাক্য ও যত ক্রিয়। এ সকলের প্রত্যেকের যে যে শক্তি সে সমস্ত শক্তি র এক পিণ্ডীকরণেতে অর্থাৎ একুনেতে যে এক শক্তি হয় সে তোমার শক্তির এক অ^শ। অতএব তুমি সৰ্ব্বশর্ষা, য় ও তোমীর শক্তি অচিন্তা অনন্ত অনিৰ্ব্বচনীয় ও আঘটনঘটনাতে পটুতর অতএব তোমার শক্তিতে সম্ভব অসম্ভবভাৰন তোমার মহিমার কিঞ্চিৎ জানেন যে মহাপুরুষের র্তাহারদের স্বপ্রেতেও নাই অতএব পৌরাণিকেরা দেৰ মনুষ্য পশু পক্ষিপ্রভূতি নানাৰিখ শরীরান্তৰ্ব্বৰ্ত্তি এক চেতনস্বরূপ তোমার শক্তির চমৎকার আচরণকারিত্ব জ্ঞাপনাভিপ্রায়ে অনেক অলৌকিক ৰণনা করিয়াছেন যাহাতে তোমার শক্তিমাছাত্ম্য অনভিজ্ঞ আপাতত স্থল দশিরা অসম্ভব জুনিয়া নাস্তিকতা করে এৰ^ পৌরাণিকদিগকে উপহাসও করে । পৌরাণিকেরদের এই নিশ্চয় বাজি করের ৰাজির ন্যায় মান শরীরান্তর্ভাৰে স্বতন্ত্রেচ্ছ পরমেশ্বর অন্তর্যামিরূপে অবস্থিত হইয়। ৰিবিধ কার্ষ্য করিতেছেন যেহেতুক সৰ্ব্বকাৰ্য্যকৰ্ত্ত তুমি এক পরমেশ্বর। ছে ঈশ্বর তুমি সৰ্ব্ব শক্তিমান ও সৰ্ব্বজ্ঞ ও বিশ্বাত্মা এজগতের সৃষ্টিস্থিতি প্রলয়কৰ্ত্ত। তোমার অনুগ্রহেতে তোমার এজগতের একৈক প্রদেশের পালনেতে তোমার ইচ্ছাতে নিয়োজিত আমাদের স্বাভাৰিক ইন্দ্রিয়ের দমন না হওয়াতে যে! নীতিনৈপুণ্যের অভাব ও সামর্থ্য থাকিয়াও অকাৰ্য্যহইতে নিবৃত্ত নাহওয়াতে যে নীতিমূৰ্খতা এ প্রজালোকেরদের মহাৰিপন্থ ও আমারদের ও সৰ্ব্বনাশ হয় । অজ্ঞএৰ অামায় ৰপ২শে জনীভিজ্ঞ ও অবশেক্রিয় ষেন কেছ না इम्न दङ्ग* द** उझब७ इग्न । ` রাজার প্রত্যহ এতাদৃশ প্রার্থনাতে প্রসন্ন পরমেশ্বরের কৃপাকটাক্ষেতে কালক্রমে স্বাভাবিক ইক্রিয় নিগ্রহকারি ও মহারাজ
