পাতা:প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য - দ্বাদশ সংস্করণ.pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য বটল’ ছাড়া উপায়ান্তর নেই। মা ব্যস্ত কাজে—দাসী একটা ঝিনুকে করে ছেলেটাকে চেপে ধরে সা-স দ্বধ খাওয়াচ্ছে !! লাভের মধ্যে এই যে রোগ-পটকাগুলো আর বড়, বড় হচ্ছে না, তারা ঐখানেই জন্মের শোধ দুধ খাচ্ছে ; আর যে গুলো এ বিষম খাওয়ানের মধ্য দিয়ে ঠেলে-ঠুলে উঠছে সে গুলো প্রায় মুস্থকায় এবং বলিষ্ঠ। সেকেলে অতুিড় ঘর, দুধ খাওয়ান প্রভৃতির হাত থেকে যে ছেলেপিলেগুলো বেঁচে উঠত, সে গুলো একরকম মুস্থ-সবল আজীবন থাকৃত। মা ষষ্ঠীর সাক্ষাৎ বরপুত্র না হলে কি আর সেকালে একটা ছেলে বঁাচত ! সে তাপসেক দাগাফোড়া প্রভৃতির মধ্য দিয়ে বেঁচে ওঠা, প্রস্থতি ও প্রসূত উভেয়েরই পক্ষে তুঃসাধ্য ব্যাপার ছিল। হরিপ্লুঠের তুলসীতলার খোকা ও মা— স্থই প্রায় বেঁচে যেত, সাক্ষাৎ যমরাজের দূত চিকিৎসকের হাত এড়াত বোলে। সকল দেশেই কাপড়ে চোপড়ে কিছু না কিছু ভদ্রত লেগে থাকে। ‘ব্যাতন না জানলে বোদ্র অবোদ্র বুঝবো ক্যামনে ? শুধু ব্যাতনে নয়, কাপড় না দেখলে বোদ্র অবোদ্র বুঝবো ক্যামনে? সৰ্ব্বদেশে কিছু না কিছু চলন। আমদের দেশে শুধু গায়ে ভদ্রলোক রাস্তায় বেরুতে পারে Wor