[ ১৩ ] কিন্তু সেই জন্তই মুক্তিফৌজের প্রতি অনেকে অ প্রসন্ন । পরিবারই নারীগণের একমাত্র কৰ্ম্মক্ষেত্র, পারিবারিক কৰ্ত্তব্য ব্যতীত জগতের সামাজিক ও নৈতিক ব্যাপারে রমণীর হস্তক্ষেপ কর। কখনও উচিত নহে ; শিক্ষিত লোকদিগের মধ্যে ও অনেকের এইরূপ মত ৷ চচ্চ অস্ত্র ইংলণ্ডের স্ব প্রসিদ্ধ ধৰ্ম্মযাজক ক্যানন লিডন (Canon Liddon) এই মতের একজন গোড়ী ছিলেন । সুতরাং মুক্তিফৌজের প্রতি তিনি নি তা স্ত বীতশ্রদ্ধ ছিলেন । জনহিতৈষী ষ্টেড সাহেবের সহিত মুক্তিফৌজ সম্বন্ধে ক্তিফৌজের 曾 l প্রচার দেখিবার জন্য তাহার কৌতুহল জন্মে। তিনি ক্ট হার অনেক কথা বাৰ্ত্ত হ কত ; তাতাতে মু সুড় সাহেবের সঙ্গে ১৮৮১ সালের শেষ ভাগে কোন এক শুক্রবার রাত্রিতে মুক্তিফৌজের একটা প্রার্থনা-সভায় গমন করেন । পাছে লোকে তাহাকে চিনিয়া ফেলে, এজন্ঠ গাড়া চড়িয়াই ক্যানন লিণ্ডন ধৰ্ম্মযাজকের চিহ্লস্বরূপ তাঙ্গার গলার সাদা কলারটা খুলিয়া রাখলেন । ষ্টেড জিজ্ঞাসা করিলেন, “এসকল খুলিতেছেন ੀ ? --ক্যানন লিডন উত্তর করিলেন, “দুৰ্ব্বলতা বশতঃ এই রূপ- করিতেছি ভাববেন না ; আমি মুক্তিফৌজের প্রার্থনা-সভায় আসিয়াছি শুনিলে কত লোকের কত প্রশ্ন ও প্রতিবাদ আসিয়া আমার কাছে উপস্থিত হইবে । কিন্তু
