[ ১৮ ] তেছেন ; মধ্যম পুত্র একজন ইংরাজ ধৰ্ম্মযাজকের কন্সাকে বিবাহ করিয়া যুক্তরাজ্যে মুক্তিফৌজের সাধারণ বিভাগের কার্য্যে সস্ত্রীক নিযুক্ত রহিয়াছেন । তৃতীয় পুত্ৰ ডেনমার্ক দেশের জনৈক প্রতিভাশালিমী মতি লাকে বিবাহ করিয়াছেন । কন্যাগণের মধ্যে কেবল দুই টী ব লি বাত ত ইয়াছে মাত্র । জ্যেষ্ঠ কন্য। অয়ল গুদেশবাসী কোয়েকার সম্প্রদায়ভুক্ত জনৈক বা পুরুষের সঙ্গে পরিণীত হইয়া, স্বামী স্ত্রী মিলিয়া ফবাসী ও দুই টুজল গু দেশে মুক্তিফৌজের কার্য্য-ভার গ্রহণ করিয়াছেন । দ্বিতীয় কঙ্গা ইমাবুথ স্থপ্রসিদ্ধ কমিশনার টকারের সঙ্গিত পরিণয় স্বত্রে আবদ্ধ হইয়া ভারতবর্ষে মুক্তিসেনার কার্য্য-ভার গ্ৰহণ করিয়াছেন । মুক্তিফৌজ পুথিবীর আর দশটা দলের দ্যায় একট দল নয় । সাম্প্রদায়িক ভাব লইয়া ই তার জন্ম হয় নাই । ইহার প্রবর্তক বলেন, "মুক্তিফৌজের প্রাণস্বরূপ ধৰ্ম্মভাব ও জনহি তত্ৰত যখন বিনাশ প্রাপ্ত ক্ত হবে, মুক্তিফৌজ ও তৎসঙ্গে সঙ্গেই সংসারে বিলুপ্ত ক্ত চলে । সাম্প্রদায়িক লোকের প্রাণহীন ধৰ্ম্মসম্প্রদশর গুলির স্বধু কঙ্কাল রক্ষা করিবার জন্যই যেমন সৰ্ব্বদ তৎপর, প্রাণহীন হইলে মুক্তিফৌজের কঙ্কাল আমি সেই রূপ রক্ষা করিতে চাই না ।”
