পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दक्श्ॉिब ब्रांस्त्रदश् । যান। রামকান্তের নামে দান পত্ৰ হইয়াছিল। রামকান্তের দ্বিতীয়পুত্ৰ প্ৰাণকৃষ্ণ এবং তৃতীয়পুত্র রামরাম উত্তরাধিকার সূত্রে উক্ত ভিতরবন্দ পরগণা প্ৰাপ্ত হন। ইহার কিছুদিন পর রাণী সত্যবতী বৰ্ত্তমান রংপুর এবং দিনাজপুর জেলার অন্তর্গত দিলালপুর, আমরুলবাড়ী, বাঘা চারা, গোবিন্দপুর প্রভৃতি মৌজা প্ৰাণকৃষ্ণ ও রামরাম রায়কে তালুক স্বরূপ প্ৰদান করেন। এতদ্ব্যতীত রাণী সত্যবতী ১ ৪০ বঙ্গাব্দে আরও কতকগুলি নিষ্কর সম্পত্তি প্ৰাণ কৃষ্ণের পুত্র রামচন্দ্রকে প্ৰদান করেন । এই সকল সম্পত্তি বলিঙ্গার রাজ পরিবারের পূৰ্ব্বপুরুষ গণের রঙ্গপুর ও দিনাজপুর জেলার জমিদারীর মূল ভিত্তি। রামকাস্তের দ্বিতীয় পুত্ৰ প্ৰাণকৃষ্ণ হইতে বলিহার রাজবংশ, এবং তৃতীয় পত্র রামরাম হইতে ভিতরবন্দের অন্যতম জমিদার বংশের উৎপত্তি । রামচন্দ্রের পুত্র নীলকণ্ঠ, নীলকণ্ঠের পুত্র রাজেন্দ্র। রামরামের পর ইনি এই বংশে সমধিক প্ৰসিদ্ধ। এই রাজেন্দ্র রায়ই নাটোরের প্রাতঃস্মরণীয়া মহিমান্বিতা মহারাণী ভবানীর পুত্ৰ মহারাজ রামকৃষ্ণের একমাত্র কন্যা কাশীশ্বরী দেবীর পাণিগ্রহণ করেন। এই বিবাহে নাটোর রাস্তু সরকার ঠাইতে বগুড়া জেলার অন্তৰ্গত ডিহি দারীগাছা ও চুপিনগর, রাজসাহী জেলার অন্তর্গত ডিহি চন্দননগর ও সিপুর, মুর্শিদাবা”দর অন্তৰ্গত *ালগোলা ডোমকল ও মৃদাৎপুর প্রভৃতি এবং পাবনার অন্তর্গত খিদিরপুর “প্ৰভৃতি স্থান প্ৰাপ্ত হন । লালগোলার প্রজাগণ মহারাণী ভবানীর প্রজা ছিল । এই অহঙ্কারে রাজেন্দ্রের প্রতি রাজ্যোচিত সম্মান প্ৰদৰ্শন না। করায় তিনি উহা হস্তান্তরিত করেন। পত্নী মহারাজ কুমারা কাশীশ্বরী দেবীর গর্ভে রাজেন্দ্রের একটি পুত্র এবং শিবেশ্বরী দেবী নায়ী একটি কন্যা জন্মগ্রহণ করে। পুত্ৰটী শৈশবেই মৃত্যুমুখে পতিত হয়। রাজসাঙ্গী জেলার অধীন খাজুর নিবাসী কাশীপ্ৰসাদ লাহিড়ীর সহিত কন্যা শিবেস্বরীর বিবাহ হয়। ইহাদের বংশধরগণ অধুনা পাজরাও পুঠিয়াতে বাল