Ko 관며 에5 || ও নিকটবৰ্ত্তী গ্রামসমূহ জয় নারায়ণকে প্ৰদান করেন ; এই জমিদারীকে ফতিয়াবাদ পরগণা বলিত। ১৭৭৫ খৃঃ অঃ এই জমিদারী জয়নারায়ণকে দেওয়া হয়। জয়নারায়ণ নগেনেশ্বর শিবের মন্দিরের কাৰ্য্য সমাধা করেন । এই মন্দির। নিৰ্ম্মাণের কাৰ্য্য জয়নারায়ণের পিতা লক্ষ্মীনারায়ণ রায় আরম্ভ করিয়াছিলেন। লক্ষ্মী নারায়ণ শিবের পুজার জন্য গৌরীপুর মৌজা নিয়োগ করিয়াছিলেন । , এই সনদ এখনও মন্দিরের সেবাইতাদের হাতে রহিয়াছে । ১৭৯২ খৃষ্টাব্দে জয়নারায়ণ রায় মহাশয়ের মৃত্যুর পর তঁহার পুত্ৰ রূপনারায়ণ রায় সদর কাননগো হন। কিন্তু ১৮০৩ খৃষ্টাব্দে এই সদর কাননগোর পদ তুলিয়া দেওয়া হয়। তখন রূপনারায়ণকে আপন BBYY KDDS DDDS SBOB DBBBYBS DBBDD DBDBLLL DDS ১৮২৮ খ্ৰীষ্টাব্দে রূপনারায়ণ মৃত্যুমুখে পতিত হন। তখন তাহার পুত্ৰ শিবনারায়ণ নাবালক ; কাজেই জমিদারি কোট অব ওয়ার্ডসের অন্তভূক্ত হয়। নিষ্কর জমি জরিপ করা হয় । সিপাই বিদ্রোহের সময় শিবনারায়ণ উষ্ট, অশ্ব, এবং হস্তীর দ্বারা ইংরেজ সরকায়কে সাহায্য করেন এব: ভজন্য ইংরেজ গভৰ্ণমেণ্ট তাহাকে একখানা সন্মানসুচক সাটিফিকেট sL BTLY0 S SBBDDBB BB LLDL D0YYtYK Kz DDD DDOE পুত্র রাখিয়া তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হন। এই বংশের অস্থাপি মেদিনীপুর ও বালেশ্বর জেলায় ১১ এটি মহল আছে। এই বংশের কন্যাগণকে শ্বশুরালয়ে যাইতে দেওয়া হইত না, পরন্তু জামাতাকে ভূসম্পত্তি দিয়া আপন বাড়ীতেই রাখা হইত। এই বংশ হইতে এই কন্যা প্ৰতিপালন প্ৰথা উঠিয়া গেলেও এই কারণে ইহাদের অধিকৃত মহাল অনেক কম হইয়া পড়িয়াছে। মহাশয় বংশে বা লোক মেদিনীপুর জেলার জাকপুর, মালুচ্চা, মারগুদা প্ৰভৃতি স্থানে ও বালেশ্বর জেলার লক্ষ্মণনাথ, কানপুর, সোরে, দেহুরদায় দেখা যায় { কটকের কুশীনগর মহাশয় বংশের বংশ লোপ হইয়াছে।
