* বংশ পরিচয় বহু চেষ্টায় নীলকণ্ঠবাবুর্তাহার উন্নতির মাত্ৰা প্রায়ই পূর্ণ করিয়াছেন। ৮ উদ্ধাবচন্দ্রের মৃত্যুর পর আজ প্ৰায় শতাব্দী বর্ষের পর এই বংশে বৈকুণ্ঠবাবু ও নীলকণ্ঠবাৰু জন্মগ্রহণ করিয়াছেন। তঁহার নামে এখনও হাজত সিন্নি আসিতেছে। উদ্ধবচন্দ্ৰ অন্তমিত হইলে তিন পুরুষ ক্রমে, তাহার প্রতিভা, ক্ষীণ হৈইয়া।" তিমিরাচ্ছন্ন প্ৰায় হইয়াছিল। তৎপর। শুভক্ষণে সেই বংশে বৈকুণ্ঠ, নীলকণ্ঠবাবু দুইটী রত্ন জন্মগ্রহণ করায় সেই অন্ধকার দূরীভূত হইয়াছে। স্বৰ্গীয় উদ্ধবচন্দ্ৰ হইতে ও দেশে ইহাদেরহাওলা, নিম হাওলা ও সোদা হাওলা প্ৰভৃতি সম্পত্তির সৃষ্টি হইয়াছে, কিন্তু খারিজ তালুক খুবই কম ছিল। নীলকণ্ঠবাবু ওদেশে যাওয়া অবধি মনে মনে সর্বদা এই আকাজক্ষা করিতেন যে, “এদেশে একটা জমিদারী পাইলে খরিদ করিতাম।” বরিশাল জিলার উজিরপুর গ্ৰাম, নিবাসী কায়স্থ কুলোদ্ভব। ঈশ্বরচন্দ্র রায় কালিকাপুর পরগণার জমিদারীর . हृद्भि ছিলেন, দুৰ্ভাগ্যক্রমে তঁহার সেই সম্পত্তি বাকি খাজনায় পড়িয়া নিলাম হওয়ায় নীলকণ্ঠবাবু তাহা সর্বোচ্চ মূল্যে কালেক্টরের প্রকাশ্য নিলামে খরিদ করিলেন। সেই হইতে ওদেশে জমিদার বলিয়া ইহারা ஒff$கு এখন উভয় দেশেই ভ্রাতৃদ্বয়ের প্রতি মান গৌরব দিন দিন শশী কলার ন্যায় বৃদ্ধি পাইতেছে। পূর্ব হইতেই ইহাদের ষ্টেটে আমলা । কৰ্ম্মচারিগণ ব্ৰাহ্মণ, কায়স্থ, বৈদ্যবংশীয় ভদ্রলোকই থাকিতেন, ইহারা সাহ বংশীয় বড়লোক, জমিদায় হইলেও ইহাদের ভদ্রলোকের সহিত ঘনিষ্টতা বেশী ; চিরকাল ঐ সব ভদ্র জাতিকে ইহারা যথোচিত সন্মান করিতেন, ভদ্রবংশীয় প্রতিবাসীদিগের সহিত ইহাদের বিশেষ সম্ভাব ও 嵩 সদব্যবহার আছে। এই সকল সদগুণে ইহাঁরা ভদ্রলোকের নিকট তিনি পার্থিব রাজত্ব উপভোগ করিয়া সংসায়ের ‘মারা পরিত্যাগ
