& 8 en-sifsby জালালউদ্দীনও সেই ছাত্রাবাসে থাকিতেন, কিন্তু আহার করিতেন অন্যত্র । একবার “সঙ্গত-সভা”র কোনও সভ্যোর বিবাহ উপলক্ষে প্রীতি ভোজের আয়োজন হয় এবং উহাতে জালালউদ্দীনকেও নিমন্ত্রণ করা" DBDBS BDLDB BDBD BBBDBB TT BDBD DBBD DDD DDD SS DBBYY রায়, ভুবনমোহন সেন, কৃষ্ণগোবিন্দ, প্যারীমোহন, গঙ্গাগোবিন্দ, প্ৰসন্নকুমার রায় ( Dr. P. K. Roy )-ইহারা সকলে দল বঁাধিয়া জালালউদ্দীনের সহিত একত্ৰ আহার করেন । কৃষ্ণগোবিন্দ এই ভোজ-ব্যাপারে অপরিসীম মানসিক বলের পরিচয় দিয়াছিলেন । মনে তিনি যাহা বিশ্বাস করিতেন, কাৰ্য্যে তিনি তাহাই দেখাইয়াছিলেন । এই মনোবলী উত্তরকালে তঁাহার চরিত্রের বৈশিষ্ট্যে পরিণত হইয়াছিল । মহেশ্বরদী পরগণাতে সে সময়ে- প্ৰাচীন সামাজিক বিধি-ব্যবস্থার বন্ধন বড়ই দৃঢ় ছিল । মুসলমানের সহিত একত্ৰ পংক্তি ভোজ করা হইয়াছে বলিয়া তথায় কৃষ্ণগোবিন্দ প্ৰভৃতির বিরুদ্ধে উৎকট আন্দোলন আরম্ভ হইল । তাহার ফলে কৃষ্ণগোবিন্দ ও তঁাহার দুই ভ্ৰাতা একঘরে হইলেন । মোহপরায়ণ পিতা পুত্ৰগণের সহিত সামাজিক সম্পর্ক ছিন্ন করিতে পারিলেন না বলিয়া তাহার উপরও সামাজিক উৎপীড়ন হইয়াছিল ; কিন্তু তিনি किछूटडछे शिवा बान नाई। কৃষ্ণগোবিন্দ ময়মনসিংহ জেলা স্কুল হইতে এণ্টান্স ও ঢাকা কলেজ হইতে ফাষ্ট আর্টস পরীক্ষা দেন । তারপর তিনি ১৮৬৯ খ্ৰীষ্টাব্দে ইংলণ্ডগমন করেন । তথা হইতে সিভিল সার্ভিস ও ব্যারিষ্টারী উভয় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইয়া তিনি ১৮৭৩ খৃষ্টাব্দে স্বদেশে প্ৰত্যাগমন করেন । ১৮৭৩খৃষ্টাব্দেই তিনি বঙ্গদেশে কৰ্ম্মগ্রহণ করেন । ১৮৮৭ খ্ৰীষ্টাব্দে তিনি রেভেনিউ বোর্ড বা রাজস্ব বিভাগের সেক্রেটারীর পদে উন্নীত হন । ১৮৯৩ খ্ৰীষ্টাব্দে তিনি বাঙ্গালা দেশের আবগারী বিভাগের কমিশনার বা সৰ্বমব্য কৰ্ত্ত নিযুক্ত হন। ১৯০১ খ্ৰীষ্টাব্দে তিনি উড়িষ্যা বিভাগের স্থায়ী
