পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/২১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$२४8 ) বড় অবিচার করিরাছে, একটু’ৰ্কাদাইব । এক একবার শূন্য গৃহ দেখিয়া আপনি একটু কাদিলেন। ভুমরের অবিশ্বাস, মনে করিয়া এক একবার একটু কঁাদিলেন। ভুমরের সঙ্গে কলহ, এ কথা ভাবিয়া কান্না আসিল । জাৰার চোখের জল মুছিয়া, রাগ করিলেন । রাগ করিয়া ভূমবকে ভুলিবার চেষ্টা করিলেন । ভূলিবার সাধ্য কি ? মুখ যায়, স্মৃতি যায় না। ক্ষত ভাল হয়, দাগ তাল হয় না । মানুষ ৰায়, নাম থাকে। শেষ দুর্বদ্ধি গোবিন্দলাল, মনে করি লেন, ভমরকে ভুলিবার উৎকৃষ্ট উপায়, রোহিণীর চিন্তা । রোহিণীর অলৌকিক রূপপ্রতা, একদিনও গোবিন্দলালের হৃদয় পরিত্যাগ কয়ে নাই। গোবিন্দলাল জোর করিরা তাহাকে স্থান দিতেন না, কিন্তু সে ছাড়িত না । উপন্যাসে গুনা যায়, কোন গৃহে ভূতের দৌরাত্মা হুইরাছে, छूछ निवाब्रांज खेकि भूकि মারে, কিন্তু ওঝা তাহাকে তাড়াইয়া দেয় । রোহিণী প্রেতিনী তুেমনি দিবারাত্র গোবিন্দ লালের হৃদয়মন্দিরে উকি ঝুকি মারে, গোবিন্দলাল তাহাকে তাড়াইয়া দেয় । যেমন জলতলে চন্দ্র স্বর্য্যের ছায়া আছে, চন্দ্রস্থৰ্য্য নাই, তেমনি গোবিনালালের হৃদয়ে অহরহঃ রোহিণীর ছায়া আছে, রোহিণী নাই । গোবিন্দলাল ভাবিলেন, যদি ভ্রমরকে আপাতত ভুলিতে হইবে, ७ष cब्रांझेिनैौब्र कथाई •छादि--नश्लि ং হঃখ ভুল যায় না। অনেক কুচিকিৎ কৃষ্ণকাস্তের ਢੋਸ਼ | పి) { সক ক্ষুদ্র রোগের উপশম জন্য উৎকট বিষের প্রয়োগ করেন। গোবিন্দলালও ক্ষুদ্র রোগের উপশম জন্য উৎকট বিষের প্রয়োগে প্রবৃত্ত হইলেন । গোবিন্দলাল আপন ইচ্ছায় আপন মনিষ্টসাধনে প্রবৃত্ত হঠলেন । রোহিণীর কথা প্রথমে স্মৃতি মাত্র ছিল, পরে ছঃখে পরিণত হইল। ছুঃখ হইতে বাসনায় পরিণত হইল । গেৰিন্দলাল বারুণীতটে, পুষ্পবৃক্ষপরিবেষ্টিত মগুপমধ্যে উপবেশন করিরা, সেই বাসনার জন্য অনুতাপ করিতেছিলেন। বর্ষাকাল। আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। বাদল হইয়াছে— বৃষ্টি কখন২ জোরে আলিতেছে—কখন মুচু হইতেছে । কিন্তু বৃষ্টি ছাড়া নাই । সন্ধ্যা উত্তীর্ণ হয় । প্রায়াগত যামিনীর অন্ধকার,তাহার উপর বাদলের অন্ধকার। বারুণীর ঘাট স্পষ্ট দেখা যায় না । গোবিন্দলাল অস্পষ্টরূপে দেখিলেন যে একজন স্ত্রীলোক নামিতেছে। রোহিণীর সেই সোপানাবতরণ গোবিন্দলালের মনে श्ल । बाल८ल धाछे दफु निष्कृश झईब्रांzछ् —পাছে পিছলে পা পিছলাইয়া স্ত্রীলোকটি জলে পড়িয়া গিয়া বিপদগ্ৰস্ত হয়, ভাবিয়া, গোবিন্দলাল কিছু ব্যস্ত হষ্টলেন । পুষ্পমণ্ডপ হইতে ডাকিয়া বলিলেন, “কে গা তুমি, আজ ঘাটে নামিও না—বড় পিছল, পড়িয়া বাইৰে ।” স্ত্রীলোকটি র্তাহার কথা স্পষ্ট বুঝিতে *ांब्लिग्नांछूिढा कि मां यशि८ङ *ांग्नि नां । বৃষ্টি পড়িতেছিল—বোধ হয় বৃষ্টির শব্দে